জিনতত্ত্বের সমস্ত ইতিহাস মিথ্যা বলে ডেকে উঠি মা
মা! এই শব্দটির ক্ষেত্রে কোন তত্ত্ব লাগে না
কোন ইতিহাস – পরওয়ানা কিছুই না
মা বলে ডাকলে সমস্ত বুক শীতল হয়ে যায়
নাতিশীতোষ্ণ মনন ও জীবন
মা রাঁধতেন পুঁটি মাছের ঝোল, আলুর চচ্চড়ি
মুরগির মাংস, বেগুন ভাজা, ডালের তরকারি
টাকি মাছ আর
মা দিবস ( Mother’s Day) হল একটি সম্মান প্রদর্শন জনক অনুষ্ঠান যা মায়ের সন্মানে এবং মাতৃত্ব, মাতৃক ঋণপত্র, এবং সমাজে মায়েদের প্রভাবের জন্য উদযাপন করা হয়। এটি বিশ্বের অনেক অঞ্চলে বিভিন্ন দিনে, সাধারণত মার্চ, এপ্রিল বা
কোন শব্দে এতো আকুলতা !! এতো আবেগ !! এক নিবিড় টান, শেকড়ের টান। পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শব্দ ‘মা’। মায়ের সঙ্গে সন্তানের গভীরতম সম্পর্কের কাছে সব সম্পর্কই যেন গৌণ। যে সম্পর্কের সঙ্গে আর কোনো তুলনা হয় না। মায়ের তুলনা
এক নারী তার কষ্ট গুলো শেয়ার করতে চাইলো শীতের কোনো এক মধ্যরাতে। যখন চারিধার নিশ্চুপনিঝুম নিমগ্ন সুখে! নৈশব্দের তীব্র একাকীত্ব মাঝে নিজের দেহের উষ্ণতা ধার দিতে চাইলো সে।
আমি দু’টার একটাও নিলাম না! শীতের রাতে যে নারীরা বোধের অবোধ্য অনুভবে উষ্ণতর সোপানে আরোহন করতে চায়,
ঘরে, গ্রহান্তরে
সমৃদ্ধ ভুলের মতো তোমার হাতে তুলে দিই জলের পেরেক। এক থেকে
অন্য গ্রহান্তরে, জমা থাক আমাদের বিস্তারিত অভিমান। পাষাণ পরাণ থেকে
যে সুখ সাজায় প্রতিমা। বীমা আর ভোর মিলে প্রতিদিন যে পদ্য সাজায়।
রেখায় আমিও আঁকি সে দু’খের সরল সংরাগ। ভাগ বুঝে পেতে চাই এ
জীবনে,
মাত্র অনুলিপি
পূর্ণিমার আলোয় ঋষি তাকিয়ে থাকেন সুদূর আকাশে
সেই দৃষ্টিতে ত্যাগ আর বৈরাগ্য পরিস্ফুট
পাশেই স্বাতী, অনুরাধা, পুষ্যা, রোহিনী আদি
বৈরাগ্যময় ঋষি একটি ঠিকানা দেওয়া পাখির চিন্তায় মগ্ন
পাশে তার শুষ্ক ইউক্যালিপটাস
সে রাতের শিকারী পাখিটির আশ্রয়স্থল
সামনে তার যেন একটি আয়না
সেই আয়নায় চোখ রেখে তিনি দেখেন
ঠিকানা না দেওয়া একটি
মা ও আমি
“মা”
দিবা হলো গত
আঁধার ঘিরে এলো
সোনামণি কোথায় তুই
হৃদয়ের জ্বালা শুরু হলো
আয় আয় সোনা তুই ঘরে ফিরে আয়
নিরব ছায়া নয়নে এলো প্রায়
তুই যে আমার আঁধার রাতের আলো
সাত রাজার ধন
তুই ছাড়া আমার কানন ধুধুমরুময়।
“আমি”
লুকিয়ে লুকিয়ে মা তোকে দূরাকাশে দেখি
কোথা হতে এসে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৭২ বার দেখা
| ৯৬ শব্দ ১টি ছবি
কবিতার কথা আর কাকে বলি
কবিতার কথা আর কাকে বলি
সবাই মুখ লুকিয়ে নেয় দ্বিপান্তর;
যতোটা প্রকাশক, ঠিক ততোটাই ঘাতক পাঠকের অন্তর!
তবুও আমি সস্তা ভালোবাসার লোভে শব্দদাহ করি
চেরাপুঞ্জি থেকে ঘাড়ধরা করে নিয়ে আসি
অসুর্যস্পর্শা রমণীর মতোন কিছু সুডৌল বাক্য; কী হয় তাতে?
কবিতা আমাকে যন্ত্রণা দেয়, মন্ত্রণা
ভাতসময়ের গান
তখন আমাদের ভাতসময় চলছিল
পুকুর ভরা মাছে সাঁতার কাটছিলেন বাবা
ভাইটি তখন এটো মুখে ধরছিল গান
মা আঁচল ভরে মাচা থেকে তুলছিলেন শিম
শিশুর মতো সহজ করেই বলি সব
বোনটি তখন উনুনে চড়িয়ে ছিল ভাত
আজ বাবা নেই – পেরিয়ে গেছেন তেপান্তরের মাঠ
মাও নেই – হাওয়ার সাথে আমার নিত্য
জলে জ্বলে তারাফুল ২
নিজেকে এত বিপন্ন মনে হয় কেন?
মনে হয় ছায়ায় ভেসে যাচ্ছে ঝুমকোলতা
প্রজাপতি আর উড়বে না ঝিলিমিলি ঢেউনৃত্যে
আমি মানুষ থেকে ক্রমাগত পাহাড় হয়ে যাচ্ছি
ঠেলে ফেলছি নিজেকেই অপার চূড়া থেকে
নীচে কি আদৌ বয়ে যাচ্ছে ফেনায়িত শীতল জল?
আমি ছায়া ধরে রাখতে শিখিনি
তাই রাতটা আমার ভরা