আজ শহরময় প্রেম প্রেম গন্ধ। আমার শহরে আজ এই ভালোবাসার পুজো পুজো গন্ধ। হয়ত তর্কে অনেকেই হারাবে আমায়, “শুধু আজই কেন ভালোবাসার দিন?” তাহলে বাকি দিনগুলো কি ঝগড়ার? অথচ আজকের দিন আজকেই থেকে যায়, কাল হবার আগে। অতো হিসেব আমি
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০৯ বার দেখা
| ৩০৯ শব্দ ১টি ছবি
পৃথিবী একটি কবরের নাম
যেদিন আমি তোমাদের মত বুলেট গিলতে শিখে যাবো
মনে রেখো সেদিন আমিও বুলেট হয়ে রাঙানো ধরণী
একে একে গিলে খাবো তাবত পৃথিবীর জীব ও জড়
ক্ষুধার্ত হায়েনার মতো আমিও ভুলে যাবো বিচার বুদ্ধি।
এটাও বিশ্বাস করি,
যেখানে সংগত কারণ রেখেই পৃথিবীকে জানাবো বিদায়
সেখানে তুমিও একদিন আমারই
ময়ুর মেয়ে
ময়ূর মেয়ে, ও ময়ুর মেয়ে
নাচতে পারিস?
মেঘের ভেলায় মেঘ হয়ে তুই
উড়তে জানিস?
ও মেয়ে!
দেখ না রে দেখ!
আকাশে কোথাও বৃষ্টি নেই
তবুও কেন এমন করে পেখম মেলিস?
ভোলাবি আমায়?
কি দরকার?
এমনিতেই তোকেই তোকে ভালোবাসি
মনে মনে খুব তা জানিস,
খুব তা জানিস;
বল না রে তুই!
বল না আমায়,
কেন রে এত ভালোবাসিস?
প্রাচীন স্থাপত্য দেখার আলাদাটা একটা আকর্ষণ আছে। আমি মাঝে মাঝেই সুযোগ হলে তাদের দেখতে বেরহই। প্রাচীন স্থাপত্য গুলির মধ্যে বাংলাদেশে মসজিদগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রাচীন মসজিদগুলি প্রমান করে কতটা আদিতে দেশের ঐ অঞ্চলে ইসলামের প্রচার ও প্রসার ঘটেছিলো। এই প্রাচীন মসজিদগুলি আমাদের দেশের ইতিহাসেরই
সময়মতো যাওয়া হয়না
–কত বড় হতে চাও?
–আমার হাতগুলো এমন দীর্ঘ হবে -কীনব্রীজের রেলিংয়েরফাঁকে বাড়িয়ে দিয়ে
ঘুরিয়ে দেবো আলী আমজদের ঘড়ির কাঁটাগুলো।
–পারবেনা। মানুষ এত বড় হয়না। শরীর-কাঠামোর নির্দিষ্ট সীমা আছে।
অতএবঃ
স্বপ্নের দুরন্ত-ঘোড়াটির টগবগ টগবগ গতি রুদ্ধ হয়।
আকাঙ্ক্ষার পালকগুলো একে একে এভাবেই খসে পড়ে–
এভাবেই শুরু—
ইচ্ছে-পথের মোড়ে
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০৯ বার দেখা
| ৭১ শব্দ ১টি ছবি
-চাওয়া যদি জল টলমল
চাওয়ার অন্তঃপুরে কার বসবাস?
মন শরীর মনন নাকি?
কালের ওপাড়ে চেতনার ক্ষেপ
সুবোধ দিশার প্রহর গুনে; শরীর যদি নাই বা থাকে
কোথায় তবে রয় পরে সে?
ঘুড়ি যদি চাওয়ার রঙে রাঙা
নাটাই বিনে কেমনে উড়ে পতপতিয়ে?
চাওয়ার সাথে কে বা রয়?
বন্ধু বুনে জনম ভরে;
জীবন সুধায়
ভালো লাগার ঠিকানা আজ হারিয়ে গেছে ভেসে
ভালো থাকার গন্ধ টুকু আবছা হাওয়ায় মেশে।
একলা আমার চলা, সাথে একলা ইচ্ছেরথ
এবড়ো খেবড়ো উঁচু নীচু অচীন পুরের পথ।
নদী জলে ছলাৎ ছলাৎ, একলা নদী চলে
একটা সাঁকো আধেক গড়া, আধেক কথা বলে।
আমি জানি আমার মন, আমিই জানি
তেইশ বছর আগে এক মেয়ে- হ্যা, সেই সময় সে মেয়েই ছিল, নারী হয়ে উঠেনি তখনো। একটি সোফাতে কাটিয়েছিল কিছুক্ষণ। ওর শরীরের ঘ্রাণ সেই সোফাতে নিজের অজান্তে ছড়িয়ে দিয়ে, ফিরে গেলো নিজের ভূবনে।
সেই দিনটি থেকে আজো নিজের বুকের ভিতরে ভালবাসার জন্মদিন সেলিব্রেট
শীতের সন্ধ্যায় []
হামগুড়ি দেয়া সূর্যটা প্রচণ্ড শীত গায়ে নিয়ে ডুবে গেলো।
এই নিউইয়র্ক শহর তার হাত ধরে রেখেছিল সারাদিন-
বরফ পড়ে নি। তবু হাড় কাঁপানো বাষ্পের মাঝে
আমাদের নিঃশ্বাসগুলো বার বার হচ্ছিল দ্বিখণ্ডিত।
আমরা এর আগেও অনেকবার পড়েছি খণ্ডনকাব্য
এর আগেও, শীতের রাতে বিনিময় করেছি পাঁজর
তবু যেনো মনে হয়,
মৃদুমন্দ দৃশ্য
কখনো দক্ষিণা জানালায়- কখনো পূর্ণিমায়
বানভাসি ভাবনাগুলো চিৎকার করে বলে
উঠে- আবার যদি স্কুলে যেতে পারতাম-
নিজেকে নতুন রূপে বিদ্যাপাঠে সাজতাম !
আফসোস শুধু এ কেমন বাস্তবতার মুখোমুখি স্বজন-
যত সব ভুল গলা ভরা সাগর ঢেউ এখন;
কষ্টতাপে পুড়ছে সকাল- নোনাটে যাচ্ছে বিকাল
এরি মাঝে বাঁধতে রাজি কলাপাতার ঘর-
তালপাতারা বাদ্য