আমিতো ভালই ছিলাম, উচু দেয়ালের পাশে দিয়ে হেটে যাবার সময় আশেপাশের ইট জড় করে তার ওপরে উঠে দেখার চেষ্টা করতা ওপাশে কি আছে দেখতে। সেই দিনগুলি কি নেহায়েত খারাপ ছিল?
তারপর একদিন বাবা ইস্কুলে নিয়ে রেখে আসলেন। এক গাদা বই খাতা পেন্সিল ইত্যাদি কিনে দিলেন।

টিভি চ্যানেলগুলোর সাংবাদিকদের অতিরিক্ত ‘স্মার্টনেস’ আমজনতার বিরক্তির কারণ। সাংবাদিকতায় আসার পরে আমি আমার দুই বাবু এবং বউয়ের সাথে সেভাবে সময় দিতে পারি না। নিউজ এডিটিং এ আমার সারা রাত কেটে যায়, দিনে অর্ধ দিবস ঘুমাই, এরপর ফিল্ডে নিউজের কাজে সময় পার হয়। তবে

ঝুমঝুমান্তি বৃষ্টিনূপুর আজ রোদের ব্যালকনিতে মেঘের ছায়া
টিনের চালে ঝুমঝুমান্তি বৃষ্টিনূপুর
মনের চালে তুই কালকেও রোদে ভিজেছি দুজন
ভিজেছি প্রেমে
আর প্রজাপতির ওড়া-উড়ি দুজনকে ঘিরে
আজ তুই মেঘের ওপারে
বৃষ্টি কাঁদছে
ডানা ভাঙা জলফরিং বুকের চাতালে যেদিন খুব বেশী রোদ ওঠে
যেদিন ঘামে চপচপ
যেদিন গরমে ভাপ ওঠে
আমি তোর কথা ভাবি
ঠাণ্ডায় ছেয়ে যায়

কলকাতা ও আমার মা – ১ দমদমের অলিগলি ঘুরে
বড় রাস্তার মোহনায় মেশো
পুরোনো বাড়িগুলোর ষোড়শী আবদারে জমে ওঠো
খেলতে খেলতে ক্লান্ত ফুটবল খেলোয়াড়দের মস্করায় ফোয়ারা হও আমার মা কে খুঁজে পেলে? বৃষ্টির দিনে আমার মা আকাশের দিকে তাকিয়ে
সায়েন্স গন্ধে কটাক্ষ যৌবন উপভোগে ব্যস্ত
রেস্টুরেন্ট
ফাঁকা মোড়ের রোশনাই
যুক্তিতে আনন্দের ঝড়—– অসহায় সায়েন্স সিটি

লিটন ষ্টাইল বল দেখি ! কারনা ভাল লাগে, অনুকরণ অনুসরণ-
যদি থাকে গায়ে পিটে ষ্টাইলের মতো ষ্টাইল;
কে কার কথা শুনে মধ্যরাতে ধরেছে তাই না
আলফী ও আকুক দুষ্টুমির বায়না- বাবারো ষ্টাইল;
বলছে তারা! কে কি ভাবলো কিছু যায় আসে না? নামটি দিলো ‘লিটন ষ্টাইল’ আনন্দেই আত্মহারা –
রাতের রক্তচুসা হাসে

শুন্যতা আসেনি মনে তাই-
কখনো বিচ্ছিন্ন হইনি প্রগতি থেকে
অনিন্দ্য সুন্দর কে খুঁজেছি উত্তাল ঢেউয়ে।
আলোর ঠিকানা খুঁজেছি ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ রাত্রিতে
পাড়ি দিয়েছি হাজার ক্রোশ এক ফোটা জলের খোঁজে
অবসাদ আসেনি ক্ষণিকের তরে।। চারি ধারে নেমেছে ঘোর অন্ধকার
হিংস্র আরও বহুগুণ বেশি যে দল দানবের
এখনও স্বপ্ন দেখে আমার মানচিত্র চিঁড়ে খাবার।
আমি

সময়টা তখন বরষার শেষ
কিংবা শরতের শুরু।
নীল আকাশ ভর্তি
পেজা তুলোর মতো
বরফ শাদা মেঘ;
কাশবনে ঘাসফুলে
ফড়িংয়ের উড়া উড়ি
দিগ্বিদিক ছোটাছুটি। এমন এক শান্ত বিকেলে
পদ্ম ফোটা রক্তাভ ঝিলের জলে,
ঢিল ছুঁড়ে ব্যাঙ লাফাচ্ছিলাম;
পাশে বসা নিরঞ্জন
লাফ গুলো গুনছিলো। হঠ্যাৎ গুনা থামিয়ে বলল, – তুই এভাবে আর ঢিল ছুঁড়িস নে। – কেন? – লাফিয়ে লাফিয়ে কি আর
জীবন

চির সৌন্দর্যের কবি জন কিটস বলেছেন:
‘Anything of beauty is always fun:
Its beauty increases;
This is never lost in void ‘ যে সৌন্দর্য ভাল না বাসে, হয় তার রুচিতে সমস্যা আছে কিংবা হয়তো জীবনে সে কখনো সৌন্দর্য দেখেনি। সৌন্দর্যের প্রতি ভাল লাগা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। একজন মানুষের

বৃষ্টি বিলাস খণ্ড-খণ্ড মেঘ উড়ে যায়
কাছে থেকে দূরে,
রৌদ্র হয়েছে আজ বিলীন
আষাঢ়ের দুপুরে। বৃষ্টিরা ঝরছে আজ অঝরে
তোর এলোকেশ ছুঁয়ে,
ঢেউয়ের নূপুর বাজছে তোর
আলতা রাঙা পায়ে। বাদল দিনে হবে বৃষ্টি বিলাস
তোর সঙ্গে ভিজে,
জলের খামে স্বপ্ন সাজাবো
তোর বুকের মাঝে। 13-06-17

আমার সোনার দেশ এখন
হচ্ছে প্রগতিশীল,
পথে ঘাটে চলছে ওপেন
ঘুরছে অশ্লীল! এগুচ্ছে প্রগতির দিকে!
দেখ চেয়ে ওই,
ঘষাঘষির দুম পড়েছে
চুমোচুমির খই! পার্কে পার্কে যুবকযুবতী
করছে সেক্স খুব!
সভ্যতা আজ দিলো বুজি
গভীর জ্বলে ডুব? হায়! আগের শালীনতা নেই
নিবে গেছে বাতি!
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে
চলে সোনার জাতি! সুবোধ তুমি এই সমাজে
থেকো না

সকল বঙ্গবাসী কবি বলিয়া অত্যন্ত দক্ষতার সহিত নিজেদের পরিচিত করিয়াছেন এমনকি তাহাদের কেও কেও কবিদের কাকের সহিত গণনা করিতেও কুণ্ঠা বোধ করেন নাই। তবে একথা সত্য যে এই বঙ্গ কবিই একদিন বিশ্বখ্যাত নোবেল পুরস্কার আয়ত্ত করিয়া

ছেলেটির ভীষণ দরকার খৈ ছেড়ে পালানো ছেলেটি খুলে বসেছে গল্পের হাসপাতাল খবর এলো একটা সহজ সমীকরণ মেলাতে না পেরে
ছেলেটি মলাট বন্ধ বইয়ে ঢেকে ফেলেছে তার অসুস্থ মুখ
ঠোঁট থেকে স্বশব্দে খসে পড়ছে চুমুর আধার। শরীরের মারাত্মক অবনতি হলে আমরা হাসপাতালে যাই
সব দর্শনের বিচার শেষে থেঁৎলে দিই তাত্ত্বিকের তত্ত্ববাদ
বেঁচে

ওরা দুজন এইমাত্র সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আগষ্টেরে প্রথম দিন আফ্রিকায় থাকবে। শেষ বয়সে মধুচন্দ্রিমা আর কি! আজ ২৬ জুলাই; কাল ২৭, তারপর ৩১ জুলাই; এইভাবে একদিন ১ আগস্ট হবে! কতোদূর —- ! -আগে কোন দেশে যাবো?
নোরিন জানতে চাইলো। সুতপা নোরিন। নাভিদ আদনানের স্ত্রী। -কেনিয়া
নাভিদ

আখের নেতাইগঞ্জে আইজ য্যান পুরা দ্যাশের মানোষ আইসে হামলে পইড়েছে। মাইনষের মাথা মাইনষে খায়। রাইস্তে জুইড়ে লাইনে লাইনে বাত্তি ঝকমক কইরছে। পোয়া মাইল বাদে বাদে গেইট বাইন্ধেছে- আলিপ লাইলার কিইস্যার বাদসায়ী দরজার লাহান। দ্যাশের বেবাক পাপী-তাপী আর দুখি মানোষ, ভালা আর মন্দ মানোষ সব আইসেছে বাবার