কিছুদিন আগে “গামারির হলুদ বন্য” টপিকে গামারি ফুলের বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছি আমি। আমার জানা গামারি সম্পের্কে কি তথ্যও ছিলো সেই লেখায়। আজ তাই সেই দিকে না লিখে শুধু কিছু গামারি ফুলের ছবি দিচ্ছি। গত বছর ২০১৭ সালের ৬ই মার্চ এবং

ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও সাথে পুলিশ বাহিনী দিয়ে স্বঘোষিত আওয়ামী সরকার হামলা চালাবে এটা অপ্রত্যাশিত ছিলনা। না হলেই বরং অবাক হতাম। বাংলাদেশের অতীত সরকারগুলোও এপথে হেটে গেছে। ৪/৫ দিন ধরে ফেরারি হওয়া ছুপা আওয়ামী ক্যাডাররা ফিরে আসছে ফেইসবুকে। কেউ প্রতিপক্ষ দলের আমির খসরুর ফোনালাপ, কেউ আওয়ামী

স্বপ্ন ভাঙার গান রচিনি কভু; স্বপ্ন ভাঙার তরে
উর্নাজাল বুনে চলেছি প্রতি নিশিতে থরে বিথরে;
নীড়ে ফিরেছে পাখি সব, ভেঙেছে কর্ম কোলাহল
আমি হয়েছি পথের বিবাগী, পথই যেন ভরসার স্থল। উল্কা খসে আসেনি ভুতলে, সৃজিছে নব পথ
পথের মাঝে পথ খুঁজে পাই, আছে যত ভিন্ন মত;
অন্ধকার আত্মার পুজা

শুভরাত্রি! গত কয়েকদিনে ‘ক্রসফায়ার’ শব্দটি বহুবার লেখা হয়েছে। শিক্ষিত সচেতনদের অধিকাংশই ক্রসফায়ারের বিপক্ষে, আমিও তাই। গত পনেরো দিনে ক্রসফায়ারে অনেক মানুষ মারা পড়েছে। যারা মারা পড়েছে তাদের সকলেই হয়তো অপরাধী, হয়তো অপরাধী নয়। অপরাধী কে তা নির্ধারিত হয় বিচারালয়ে, যেহেতু ক্রসফায়ারিং-এ

আজ বন্ধু দিবস। যেভাবেই বন্ধু দিবসের উৎপত্তি হোক না কেন, এই দিনে আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজনে হলেও বন্ধু বন্ধুকে স্মরণ করে, কাছে থাকে, আড্ডা দেয়। বন্ধু দিবসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে হলুদ-গোলাপ আর ফ্রেন্ডশিপ ব্যান্ডের মতো বিষয়গুলোও। এই ফ্রেন্ডশিপ ব্যান্ডের ধারণাটিও এসেছে

পাখিদের সদস্যপদ আমাদের ঋতুসম্ভার দেখে পাখিও সদস্য হতে চেয়েছিল,
গান ভুলে দোয়েল- খাঁচায় চেয়েছিল আশ্রয়,
আর আমরা নদীগুলোকে ভরাট করতে করতে – খুব
বড় বড় চোখে তাকিয়েছিলাম আকাশের দিকে
ইচ্ছের রিপুতে ভেসে – চেয়েছিলাম, প্রেম ও প্রকৃতি ভুলে
যদি আকাশটাকেও দখল করে জোতদার হতে পারতাম !
চেয়েছিলাম, বাঁশীবাদক হয়ে দখল

বামুনবাড়ির মরাশোক দশদিনে কেটে যায়— তবে এতো তুচ্ছের মরা নয় —- তার চেয়ে কয়েক কাঠি ওপোরে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিভিন্ন চরিত্রের বিভিন্ন মানুষ জন যেচে প্রেসক্রিপশন গুঁজে দিয়ে যাচ্ছে, কীভাবে এই মহাপাতক থেকে শাস্ত্রসম্মত ভাবে সবংশে রেহাই পেতে

নড়ে চরে প্রেমের ডাকঘর ঝিলের ওধারে পাতা নড়ে
মনের এঘরে স্মৃতিরা চরে-
আয় মেঘলা আয় ঝেপে-
জল পরিস না আর মেপে। মোমবাতিটা শ্যামলা উজ্জ্বল!
আগুন জ্বলে তাতে চঞ্চল চঞ্চল-
মোমের মেঘ কাঁদছে গড় গড়
আয় না তুফান নিভে দেই ঘর। এপার ওপার সর্বপার- চাতক
উড়ুক-

অতঃপর ভগবান মর্ত্যলোকের হিসাবে ৭৪ বছর পরে রবীন্দ্রনাথের একদিনের ছুটি মঞ্জুর করিলেন। রবীন্দ্রনাথ প্রথমবারের মত নিজের জন্মদিন উদযাপন দেখিতে ধরায় আগমন করিবার সুযোগ পাইলেন। ধরায় যাত্রার প্রাক্কালে চিত্রগুপ্ত একখানা তালিকা হাতে ধরাইয়া দিয়া কহিলেন, ‘কবি, এই তালিকার অনুষ্ঠানসমূহ কোনক্রমেই মিস করিওনা।’ নিজ জন্ম উৎসব উপভোগ

মেনে চলি মাগো, মেনে চলি তোমার সকল কথা
যারা বয়সে বড়,করি তাদের মান্য;
ছোট বড় সবার সনে রাখি সখ্যতা
দিই যতটা পারি যাদের আছে দৈন্য।
পড়াশোনায় দিই অশেষ মনোযোগ
সময়ে সদাই করি কত খেলাধুলা;
দিই আর্ত পীড়িতেও সেবা সহযোগ
বলেছো যে দিতে প্রেম নয় অবহেলা। সারাদিন চলি সে তোমার কথামত
ঈদ পুজোতে যত গরীব

আহারে ঘর থেকে বের হতেই মন রোদ
রাস্তা ঘুরছে পাহাড়ে
ঘুরছি আমি
কি সুন্দর! আহারে; বড্ড মনে হচ্ছে তোর কথা,
তুই মানেই তো সূর্য
যখন মন প্রেম বোধে,
আমার আজ রোদে ভেজার দিন
আর তোতে, ঝুমঝুম রোদে; কোথায় যেন কেও ডাকছে
পাহাড়ের তাকে তাকে তাকাই
রাস্তার বাঁকে বাঁকে চাই
কোথাও কেও নেই
কাকে খুঁজে পাই?
পাহাড়ে

অমীমাংসিত লেফাফা আমি জীবনের সেতু গুলো কোন দিন পার হতে পারি না
মাঝ পথে গিয়ে সর্বদাই উল্টে যাই, ভরাডুবি নৌকার মত
তবু জীবনের ধুলো ভরা বাঁশি খুঁজতে গিয়ে হাতে তুলে নেই
রাতের তারা, জোনাকির জীবদ্দশা, বড়জোর পঞ্চমী চাঁদের আলো।
জীবনের নাচার সাঁকো নাছোরবান্দা হয়ে

নভেম্বর ২০১৭ ইংরেজী সাল।
আমার এক বড়লোক বন্ধুর গাড়িতে লিফট নিচ্ছিলাম।
পেছনের সীটে আমি এবং তিনি
কথা প্রসঙ্গে তাঁর ছেলের গল্প শুরু করলেন । শিক্ষা
শেষে বললো তাঁর ছেলেরও ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে।
জানতে চাইলাম স্কুলে গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স নিয়েছে

ভূগর্ভের যতই গভীরে হোক–সুক্ষ থেকে সুক্ষতর
প্রশান্ত মহাসাগরের গভীর স্তরে লুকিয়ে থাকা আরও গভীর
নীল মঞ্জুসার মণি এনে দিতে পারি তোমায় নিমিষে–
ওরা চাঁদের বুকে কোন এক বুড়ির প্রতিমা অঙ্কন করেছে;
আমি তার আলোর উচ্ছলতায় চির যৌবনা তোমার প্রতিবিম্ব দেখেছি
কোন এক প্রভাকর নয়; তোমার আলোয় আলোকিত যেন আজ