আমার সন্তান,
সহোদরের মৃত্যুতে রাজপথ নিয়েছে নিজের হাতে,
উই ওয়ান্ট জাস্টিসে মুষ্টিবদ্ধ হাত
তুলে আকাশ করে কম্পিত,
আমি তখন ক্ষমতার মসনদ খোজার ধান্ধায়
ঘুরি ফিরি অলি গলি রাজপথ।
আমি তখন পুরানো শকুনের খোজে
হাত বাড়াই অন্ধকারে।
আমার সন্তান,
হাতে হাত রেখে দৃঢ় হতে দৃঢ়
হতে থাকে অনিয়মের খোজে,
বকফুল!
ছবিটি একটি ফুলের, ফুলের নাম বকফুল। কিছুদিন আগে গুগলে কি একটা তথ্য বের করতে গিয়ে কেমন করে যে বকফুলের ছবিটা পেয়ে গেলাম। ছবিটা দেখামাত্র হুড়মুড় করে ছুটে আসতে শুরু করলো শৈশবের সকাল, দুপুর আর
জীবন|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬২৫ বার দেখা
| ৮৬১ শব্দ ২টি ছবি
চোরাগলি
একটা মেয়ে
বড্ড বোকা
গলি পথে হেঁটে গিয়েছে একা
হেঁটে গিয়েছে আলোর দিকে
ভালোবাসা সামনে আছে ভেবে;
আমিও হেঁটে গিয়েছিলাম ঐ গলিপথে একা
সামনে আলো ভেবে;
তারপর কি হয়েছিল জানিস?
গলির শেষ মাথায় থমকে গিয়েছিলাম
ওটা ছিল চোরাগলি
তারপর দেয়াল
শক্ত ইটের
সামনে যাওয়ার পথ নাই
পেছনে অন্ধকার;
ওরে ও মেয়ে!
গলিপথে এগিয়ে যেতে নেই
ওখানে প্রেম
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৮ বার দেখা
| ১০৪ শব্দ ১টি ছবি
এই বেশ ভালো আছি
আজকাল আমি খুব ভালো আছি ! কবিতা আর গল্প-উপন্যাসে ডুবে কেটে যায় দিন, মাস, সময়। যেদিন খুব ভোরে ঘুম ভাঙে, চলে যাই ছাদে। পায়রারা আসে পালকে ঘুমের গন্ধ নিয়ে। ওরা খুঁটে খুঁটে খায়, ওদের জন্য ছড়িয়ে দেওয়া
জীবন|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭০২ বার দেখা
| ১৪৩ শব্দ ১টি ছবি
মাত্র আঠারো বছর বয়সে জার্মানির ব্যেভেরিয়ার রাজ সিংহাসনের দায়িত্ব পেয়ে দ্বিতীয় লুডউইগের মন ভালো ছিলো না। রাজ কাজে নয় তার মন পড়ে থাকতো অন্য কাজে। রাজার ভালো লাগতো অপেরা দেখতে, গান শুনতে। নিজের কল্পনার দুনিয়ায় মগ্ন রাজা ব্যেভেরিয়ান আল্পসের সৌন্দর্যে
কিছুদিন আগে এক স্মরণসভায় সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস দেশের সংস্কৃতির দূরবস্থা নিয়ে আক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বলেন, “একটা জাতির পরিচয় প্রকাশ পায় তার সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে। আমরা সবাই সংস্কৃতি নিয়ে চিল্লাচিল্লি করি, অথচ সংস্কৃতির উন্নয়নে আমাদের কোনই মাথা ব্যথা নেই। জাতীয় বাজেটের মাত্র দশমিক
চশমার কাঁচের ছবি
তখন হাঁটছিলাম রংধনুর পথে
এতোটুকু বাজেনি দুর্লঙ্ঘ্য অতিক্রমের কোন ব্যাথা,
পথের দুপাশে থোকা থোকা
বর্ণালী রডোডেনড্রন ফুটেছিল।
এক উল্লসিত পুষ্পবিহার শেষে
চিহ্নিত হলো পায়ের পাতার গাঢ় ক্ষতদাগ।
খুব দ্রুত ঝরে পড়ে সোনালি পরাগ, তাই
ডানায় খুশীর সুগন্ধ মেখে প্রজাপতি উড়ে গেলে
ঈর্ষা হয়।
সেই থেকে
সোনালি নূপুরের একফোঁটা দ্বেষণার মেঘ,
সযতনে আগলে
অবলোকন
রাস্তাটা সম্ভবতঃ পালিয়ে যাচ্ছে
হু-ই যে মহা সড়কের উপর দাঁড়ানো ছেলেটি
মনে হয়, সে এই রাস্তাকে চেনে।
এখানে গীটার রাখা বারণ—জীবনে কোথায় বারণ নেই?
মদ বা সিগারেট খাওয়া বারন
পছন্দের নারীর গায়ে নাম লেখা বারণ—
রাস্তার বুকে গীটার ঘঁষটে তবু ছেলেটি চলে যায়
এইসব বারণ ফারণ তার ডিকশনারীতে নেই
সে প্রাচীর বিষয়ে