[ ১১ আগস্ট হুমায়ুন আজাদের মৃত্যুদিনে ]
মানুষের দিকে তাকালেই, আমার চোখের দিকে
উড়ে আসে একগুচ্ছ ছাই,
বৃক্ষের দিকে কান পাতলেই, বেজে উঠে
একটি পুরনো করাতের ক্রন্দন ধ্বনি-
আর নদীর দিকে!
না, কি দেখি তা আর বলা যাবে না।
বলতে পারছি না অনেক কিছুই,
দেখতে পাচ্ছি না কবি কিংবা চিত্রশিল্পীদের
মুখ। যারা বাঁশি
তেতো কথা! “ধর্ষণে টপ লিস্টে আছে আমেরিকা, ইউরোপ, বাংলাদেশ নেই”– কি করে জানলে?
বাংলাদেশে তো ধর্ষণের কেইস হয় না, ধর্ষিতার সমাজে ঠাঁই হয় না, ধর্ষিতার বিয়ে হয় না। ফলে ধর্ষণের ঘটনা নথিভুক্ত হয় না। তাই প্রতিদিন কত শত ধর্ষণের ঘটনা
আপনি ক্ষমতার রাজনীতি করেন, খুবই প্রশংসনীয় কাজ। ধরে নেব আপনি সমাজ সংসার তথা ধরণী নিয়ে খুবই সচেতন একজন মানুষ। তা না হলে রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কেন! এই আপনি যখন জীবিকার সন্ধানে বটতলার মোড় হতে বাসে চেপে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন, লাশ হয়ে যে
মনের ভেতরে যাদের হয় নি কোন ঠাঁই
তারাও রোজ টোকা দেয়, আসব ভাই?
উঁচু নীচু জীবনের এমনই পদচারণায়
জায়গা করে আবর্জনা ঠিক বসে যায়,
চাইলেও পারি না তো তাদের বিচ্ছেদ
মন তাই করেই যায় শান্তির ব্যবচ্ছেদ।
একান্নবর্তী পরিবার থেকে বৃদ্ধাশ্রম, এরপর কি?
ঋগ্ববেদের বিভিন্ন ঋগ পর্যালোচনা করলে একান্নবর্তী পরিবার ব্যবস্থা কত প্রাচীন তা বোঝা যায়। মানুষ পরিবার প্রথায় এসেছিল সভ্য হবার জন্য। সভ্যতা বিকাশে পরিবারের ভূমিকা যে অনস্বীকার্য তা এই প্রবাদ থেকে বোঝা যায়- ‘ব্যবহারে বংশের পরিচয়’ বা ‘পরিবার হচ্ছে শিশুর
যুক্ত থেকে বিযুক্ত হয়েও করিনি সুখের আশ
আমার মত নও গো তুমি; পাইনি সুখের পরশ
কোটি জেব্রার মাঝেও পাইনি কোন মিল
সৃষ্টির এটি রহস্য লীলা, সময়তায় অমিল।
বৃষ্টির জল ধারণ করেও নদী সাগর ভিন্নতর
একই রঙের রক্ত নিয়েও; ভিন্ন স্বপ্নে জাতি বিভোর
নীল আকাশে ভেসে বেড়ায় মেঘ; হয়না
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেরই জাতীয় পশু রয়েছে।
ধরুন আপনাকে যদি বলি বাংলাদেশের জাতীয় পশু কি?
আপনি বলবেন রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
১০০ তে ১০০ পেয়ে পাশ।
এবার যদি জানতে চাই, বাংলাদের জাতীয় প্রাণীগুলি কি কি?
পাখির নাম দোয়েল, মাছের নাম ইলিশ এই পযর্ন্ত
পরজীবী বৃত্ত
পর্বতের গুহায় আটকে আছে জীবনের পান্ডুলিপি
বন্যদশা থেকে তাই মুক্তির মুক্তা সাগরের গভীরে,
মাছের মত নোনা জল থেকে অক্সিজেন নিতে পারিনি;
অবুঝ অবক্ষয় সবুজের বাগানে পালন করে কীট
ক্ষত গুলো তাদেরই তৈরী।
গুহার উল্টো পাশে শ্রমজীবী মৌমাছিদের গৃহ
প্রতি দিন জীবনের
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪১ বার দেখা
| ২০১ শব্দ ১টি ছবি
হে বিপ্লবী
হে মহা বিদ্রোহী ক্ষুদিরাম
তোমায় জানাই প্রণাম !!
আজ অগ্নিযুগের বিপ্লবী শহীদ ক্ষুদিরাম বসু’র ( জন্ম- ৩রা ডিসেম্বর ১৮৮৯, মৃত্যু- ১১ই আগস্ট ১৯০৮) ১১০-তম মৃত্যুবার্ষিকী।
ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের শুরুর দিকের সর্বকনিষ্ঠ বিপ্লবী। ফাঁসিকাষ্ঠে মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৮
হরিপদ কেরানী না হলেও
আমি এক সামান্য ছাপোষা চাকুরে।
ভোরের সুর্যের সাথে সকালের টানাটানি,
বাস ধরবার হেস্ত নেস্ত পেরিয়ে,
ঠিক আটটায় পৌছে যাওয়ার নিত্য যুদ্ধে
লেগে থাকি জীবন থেকে জীবনে।
প্রেম বলো, গান বলো, আর ভালো লাগা,
ছাপোষা চাকুরের মনের গহীনেই থেকে
যায়, থেকে যায় সিনেমার পোষ্টারে,
মাইকের ভেসে
সুদর্শন নই
মনে কৃতজ্ঞ ঐ খেচর ছিল না আত্মঘাতী
শুধু অতলস্পর্শী-
জিঘাংসায় অকৃতজ্ঞ- এমন পৌষালি
ছিল না সারণি;
নাকাড়া কুহু যেনো পাগল করতো
ঐ চৈতালি !
জুগুপ্সা আবারও খুঁজি এক নিদাঘ-
ঐ অপরিণামদর্শী ।
সবসময় শিঞ্জন শুনেছি তোমার
বীরবৌলি দেখনি,
ঊষর মাঝে হ্যাকার নশ্বর লাস্য
তবুও সুদর্শন নই।
১১-০৮-১৮
————-
(এক কথায় প্রকাশ
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৮১ বার দেখা
| ৪৩ শব্দ ১টি ছবি
আপনি কিছুই হতে পারেন নাই
বেদনার রং নীল। শুনেছি। দেখি নাই কোন দিন।
মৃত্যুকালেও নাকি অনেকে নীল হয়ে যায়
কেউ বলে পাংশুটে বর্ণ ধারণ করে
ভয় পেলেও নাকি মানুষের রং পাল্টে যায়
পাল্টে যায় আনন্দেও
আপনি কি কারো মৃত্যুকালে তার বিছানার পাশে ছিলেন কখনোও
মৃত্যু ব্যক্তির চেহারা পাল্টে গেলে আপনার চেহারাও
ছোট গল্প – পাপীর সাজা
===============
তুমিই ছিলে আমার প্রথম সিড়ি, যে সিড়ি বেয়ে আমি রঙীন স্বপ্ন দেখেছিলাম পৃথিবীর। আজও তুমিই হলে আমার পরবর্তী সিড়ি, যে সিড়ি বেয়ে আজ আমি প্রতিষ্ঠিত। আজ কী নেই আমার, অর্থ, যশ, খ্যাতি, সম্পত্তি, গাড়ি বাড়ি; সবই