ভালোবাসি, ভালোবাসি আর ভালোবাসি
কেন যে এত ভালোবাসা?
কেন যে এত এত প্রেম! এত কাছে আসা!
কারো কারো জন্মই হয় ভালোবাসা দিতে
যেমন তুই,
কারো কারো জন্মই হয় ভালোবাসা পেতে
যেমন আমি;
স্বার্থপরের মত শুধু নিয়েই যাচ্ছি
অথচ দেখ! দেবার বেলায় আমার শুধুই অবহেলা
খুব হেলাফেলা;
অথচ তুই কি জানিস কতটা ভালোবাসি তোকে?
তুই নাই
শেখ মুজিবের কথা কয়
চড়ুই পাখি টুনটুনিরা
বল্লো আমায় কথার ছলে
দোয়েল কোয়েল ময়না শ্যামা
শেখ মুজিবের কথা বলে।
ওঝার খাল ও মাগুরা নদী
বল্লো আমায় ধীরে বহে
সুরমা মেঘনা যমুনাও
শেখ মুজিবের কথা কহে।
রক্তজবা হিজল জারুল
বল্লো আমায় ধীর মলয়
গোলাপ শিমুল কৃষ্ণচূড়া
শেখ মুজিবের কথা কয়।
কুফা শব্দ নেই ভাই
বাংলা অভিধানে,
কুফা শব্দ কোত্থেকে
তা কেউ না জানে।
কথিত কুফা শব্দ নেই
আনন্দ বাজার পত্রিকায়,
কোত্থেকে এলো কুফা
ভেবে না কেউ পায়।
কুফা হলো ইরাকের শহর
ইতিহাসে পাওয়া যায়,
এই কুফা সেই কুফা নয়
তবুও লোকে বলে হায়!
লোকে বলে কুফা
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৯২ বার দেখা
| ২৩৯ শব্দ ১টি ছবি
মনের অজানা সুখগুলোর তাড়নও কষ্টের
সুখ আছে তবুও তা স্পর্শ করা যায় না
তারকা রাজ্জিকে দেখে আলোর তৃপ্তি কতটা মেটে বল?
থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলা আলোতে
যে সুখ খুঁজেছি তাতে অন্ধকার জয়ের কতটা প্রত্যাশা থাকে বল ?
নষ্ট মন সুখকেও উদযাপন করতে পারে না !
সলতের আলোতে যার বাসর
আলো-ঝল-মল
যারা ডাকে তারা শোনেনি গোত্রহীন মুষিকের নাম
এ তো শুধু চার পায়ে খেলা নয়
দাঁতে দাঁতে কেটে দিতে পারে জীবনের প্রতিরোধ।
পিপীলিকার মধু লাগা ছয় পা
চেটে নিক না সাধক
এত ডাকাডাকি কেন তবে!
নাম নিয়ে ভনিতা আর হাঁকডাক সেই থেকে চলছে
সাধনা ছাড়াই ওরা মুষিকদল
অমৃত ভাগ মুখে নিয়ে উড়ে গেছে
ত্রিশ বছর আগে প্রিয় লেখকের উপন্যাসের একটা লাইন “আমরা হচ্ছি চোখের দেশের মানুষ। আমাদের ভালবাসা আর ঘৃণা সব কিছুর প্রকাশ চোখেই”।
সেই সময় তাই বাস্তব মনে হয়েছিলো। আসলে তা ঠিক নয়। কিছু মানুষ আছেন যাদেরকে চোখের ভাষাতে নয়, লিখলেও বুঝতে পারেন
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৫৩ বার দেখা
| ৩৪০ শব্দ ১টি ছবি
ব্যাঙ মাংসের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে রুম্মম বললো, নিকাশদাকে কেউ কি গত ছয়মাস ডাইনিং এ দেখেছেন? দেখবেনও না। কারণ উনি নিজ রুমে দুই বেলা ব্যাঙের মাংস খান”।
রুম নাম্বার ৩১১; ভিতরে আড়াই বাই সাড়ে ছয় ফুটের দুটি খাট। রিকাবী বাজার থেকে দেড়শ টাকা করে কেনা। দুটো
মৃন্ময়
সে ছিল হামবড়া, পাটনী
আমি শুধু অশ্রুতপূর্ব- নদ;
বুঝিনি তার শিশমহল,
দুস্তর- জলচর মৃণাল;
অথচ মুমূর্ষু বর্ণচোরা এই
কিছুই ভাবলো না বনস্পতি-
এখানেই উপবৃত্ত, জলদ
আর ঐখানে স্বৈরাচারী-
ঊঢ়া কিংবা কেকা, অজাতশক্র!
একটাও উড়ে না নির্মক্ষিক-
তেমনী রইল- হলো না অভিসার
কোন বেলায় মিশবো মৃন্ময়।
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৭৫ বার দেখা
| ৩৫ শব্দ ১টি ছবি
দৈত্য
যেই দেশে সর্বদা প্রবাহিত শৈত্য
সেই দেশে শুনেছি বাসকরে দৈত্য।
শোনা কথা দৈত্যের চুল নাই
এই কথাটায় কোন ভুল নাই ?
দৈত্যরা দিনে থাকে গর্তে
রাত হলে বেড় হয় শর্তে !
সুর্যের আলো ভালোবাসেনা
দিবালোকে তাই তারা আসেনা।
দৈত্যরা কাজ করে রাত্রে
দিনভর দেয় ঘুম পাত্রে।
দৈত্যরা খুব বেশি খায়না
নুডুল আর পাস্তা খেতে যায়,
মডেল মৃত্যু
দুদিকে হাজারো বিষ পিঁপড়ের ঢেউতে মিথ্যের শাকে ডুবছি
লাখ লাখ অজুহাতে দুর্বল মন
লাউডগা সাপ ফুঁসছি—–
গরিব মরবে বেঁচে ও বা কি লাভ
সিদ্ধ ভাতের ঢেকুর আর ভোটের জিন্দাবাদ
পাশ ফিরে যাওয়া সাফল্য কই মাছ
পাক খেয়ে খেয়ে সংসারে পাকালের পাঁক
মজে আছো কাদা
আটা আর ময়দা
জানি না কোকিলের ভাষা—?
বুঝি না
আমি হিন্দু আমি বিধর্মী
আমি ছাড়াল আমি চণ্ডাল,
আমি মূর্তিপূজা করি তাই
কেউ বলে আমি সমাজের জঞ্জাল।
আমি গরিব আমি দরিদ্র
আমি অর্থহীন আমি ভূমিহীন,
আমি অসহায় নিঃস্ব তাই
কেউ বলে আমি সমাজের ডাস্টবিন।
আমি কুশ্রী আমি অসুন্দর
আমি দুর্বল আমি শক্তিহীন,
আমি চাকরি করি তাই
কেউ
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৬৯৮ বার দেখা
| ৯৩ শব্দ ১টি ছবি