অন্ধকার মৃত্যুর হরিণ এই আপেলগুলোর স্বপ্নে আমি ঘুমুতে চাই,
সমাধিক্ষেত্রের কোলাহল থেকে উঠে এসে।
ওই শিশুটির স্বপ্নে আমি ঘুমুতে চাই
যে উত্তাল সমুদ্রে ছিন্ন করতে চেয়েছিল তার হৃদয়। মৃতদের রক্তক্ষরণ হয়না একথাটি আর শুনতে চাইনা,
ওই যে গলিত মুখগুলো যায় জলের সন্ধানে,
আমি শিখতে চাইনা ঘাসের এই নির্যাতন,
দেখতে চাইনা ভোরের আগে

আসা যাওয়া ধ্যাত্তেরি ছাই আবার লোডশেডিং—
দেয়ালের ফিসফিস আলাপচারিতা বেশ শোনা যায়
ইজিচেয়ার নড়ছে ক্যাঁচক্যাঁচ। ছুঁচো’র বুকডন সারা ঘর জুড়ে
আলো এলে ফ্যানের বাতাসে ম্যাজিকের মতো ভ্যানিশ হবে সব
তার আগে বারান্দায় ইজিচেয়ারের মৌলিক দোল। তারা গোণা শুরু হতেই দিনের মতো ফর্সা সব
লোডশেডিং এর মা-বাপ নেই
বিরক্ত করে চলে যায় আবার রোমান্টিক

নিদ্রিতা সৌন্দর্য্য
S Rogers
The Sleeping Beauty স্বর্গের স্বপ্ন দেখতে দেখতে ঘুমোও ত এবার
হাসিমাখা চোখ দুটি কেমন আধবোজা হয়ে আছে
গোলাপী রঙের হাসিমাখানো ঠোঁট দুটি
একটু নড়ে ওঠে আর তখন সুগন্ধি নিঃশ্বাস টের পাই।
এখন তার গালদুটি সলজ্জে লাল
শ্বেতশুভ্র গ্রীবায় শালটি জড়ানো
সে কখনো ফিসফিস করে কথা কয়,
আবার

পনেরোই আগষ্ট, বাংগালীর জীবনে এক শোকের মাস, এক পরাজয় আর লজ্জার দিন। বাঙ্গালী ভালোবাসার মুল্য দিতে জানে না, বাঙ্গালী বিশ্বাসের কোন দাম দিতে জানে না এই কথা গূলোকে প্রমাণ করে দিয়ে বাঙ্গালীর জীবনে এক মহা সত্য হয়ে ১৫ই আগষ্ট প্রতিবছর আসে। শোকে মুহ্যমান হলেও

কবি ও কবিতা একটি কাগজ হাসছে –বলল —কবিরা একটু “পাগল” ই হয় —
চারিদিকে অসংখ্য লাল নীল সবুজ

বঙ্গবন্ধু ♦ আমি কি জমা রেখেছি নাম, ভালো লাগা জলের ভেতর
আমি কি এঁকেছি ছবি, রৌদ্রময় মেঘের গহীনে
নাকি আবার ফিরবো বলে, কথা দিয়ে
উঁচু করেছি হাত! কিছুই করিনি। রোদের অনুকূলে যে দুপুর
দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়, যে বৃষ্টি টেমসের তীরে
আমার সাথে লুকোচুরি খেলে, শুধু তাকেই বলেছি-
আজকের সমস্ত অনুরাগ তুমি বরাদ্দ

কোরানের অচেনা শব্দপুঞ্জের ওপোর হাত বুলোতে বুলোতে কৃষ্ণা ইমোশনালি পৌঁছে গেল সেই ট্রানজিশনাল সময়ের বাগদাদ শহরে। একটার পর একটা গুপ্ত হত্যায় প্রাণ হারাচ্ছেন ইসলামের খলিফারা। উমাইয়া শাসকদের পঙ্কিল রাজনীতি এবং বসরা ও কুফার জনগনের অস্থির মেজাজ উত্যক্ত করে তুললো আল্ মনসুরকে। নিরাপত্তার কারণে তিনি

[Ev’ry leaf, and ev’ry whispering breath
Convey’d a foe, and ev’ry foe a death
ওলাদা একুইয়ানো (১৭৪৫-১৭৯৭) একজন
নিগ্রো দাসের লেখা কবিতা] যদি কোনও মেয়েকে গভীর ঘুম থেকে ঝাঁকুনি দিয়ে জাগিয়ে জিগ্যেস করো, তুমি কে — একজন কালো মেয়ে বলবে ‘আমি কালো মেয়ে’, একজন সাদা মেয়ে শুধুই ‘মেয়ে’,

ভারতীয়দের গোমূত্র পান নিয়ে আমাদের মাথাব্যথার অন্ত নেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে আমরা খুবই সরব। অনেকে ছবি অথবা ভিডিও আপলোড করে ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করে বুঝাতে চাইছেন প্রতিবেশী দেশের হিন্দুদের চাইতে আমরা কতটা উত্তম! ভার্চুয়াল দুনিয়ার স্বাধীনতায় আপনাকে স্বাগতম। উপভোগ করুন যতদিন পারেন। এ

মানুষের যতগুলো অনুভূতি আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি হচ্ছে ভালবাসা । আর এই পৃথিবীতে যা কিছুকে ভালবাসা সম্ভব তার মধ্যে সবচেয়ে তীব্র ভালোবাসাটুকু হওয়া উচিত মাতৃভূমির জন্য । যে মাতৃভূমিকে ভালবাসতে পারে না কোন কিছুকেই তার পক্ষে ভালবাসা সম্ভব না

চিতার অনলে দগ্ধ হইনি কভু
কী করে রচিব চিতার দহন জ্বালা!
নির্লিপ্ত হয়েছি তোমার অন্তর্ধান সমাচারে
বিনিদ্র রজনী কেটেছে ডুব সাতারে
এক ফোটা মেলেনি জল অবগাহন তরে। মীন সন্তানেরা তোমার মায়া জালে ওষ্ঠাগত করেছে তাদের প্রাণ
নির্ঝরের স্বপ্ন ভেঙেছে; ভাষা চিত্র করেনি আমায় মহিয়ান।
রাতের আঁধারে উজ্জ্বল নক্ষত্রের কাছে হাত

পৃথিবী থেকে প্রেমের কবিতা কি উঠে গেল সব ?
পুর্ণেন্দু পত্রী’র কবিতার লাইন।
অনেক দিন বাংলা সিনেমা দেখা হয় না। সময় পেলেও দেখি না। কারণ ১০ মিনিট দেখার পর বোঝা যায় শেষ পরিণতি কি। দুপুরে একটা ছবি দেখা শুরু করলাম।

চাঁদ চাঁদ অনুভূতি যখন মেঘ মেঘ আকাশ তখন ভেজা ভেজা মন
যখন হিমেল বাতাস তখন মন উদাস
বৃষ্টি হলেই চোখ কান্না,
এক এক দিন মনে এক এক রকম রাত নামে
কখনো কখনো জ্যোৎস্না
কখনো জোনাক
কখনো আকাশে লক্ষ তারার মেলা
কখনো অন্ধকার; তোকে জড়িয়ে রাখা
তুই নাম দিয়েছিস কাছে আসা,
তোর ঠোঁট ছুঁয়ে ছুঁয়ে আদর
তুই

গোরুরগাড়িটা বাড়ির সামনে এসে থামতেই,নামতে গেল কৃষ্ণা। ওকে অবাক করে, তক্ষুনি এক গিন্নীবান্নি মহিলা পাঁজা কোলে করে তুলে নিয়ে এসে একটা মাঝারি ঘরের খাটের ওপোরে বসিয়ে দিলেন। অমনি চতুর্দিক থেকে ছ’ মাস থেকে ছিয়াত্তর বছরের বিচিত্র সব মেয়েরা ঘন হয়ে ছেঁকে ধরলো ওকে। ভীষনই