ভোরের সোনালী রোদে
শালিখের বিবর্ণ ঠোঁট
খুঁজে নেয় কাকে?
জানিবার আকাঙ্খা চোখে নিয়ে
নির্জনে বলেছি তোমায়ঃ
আমারও সাধ হয়
ভোরের সোনালী রোদে
শালিখের মতো হলুদ ঠোঁটে
খুঁজে নেই তোমাকে।

আমরা যারা ব্লগে কিংবা নানা প্রকার অনলাইন ফোরামে লেখলেখি করি তাদের জন্যই এই সাক্ষাৎকার পর্বের আয়োজন।
মূলত ধরা হয়ে থাকে যে বর্তমান সময়ের লেখকদের চিন্তা-চেতনা বেশ এই সময়কে কেন্দ্র করেই এবং কখনো কখনো তা সময়ের

বিজ্ঞান স্যার ক্লাসে ঢুকেই
প্রশ্ন করেন হেঁকে-
ধান ক’প্রকার এবং কী কী
বলতে পারিস কে কে? সহজ বলা – বললো ধলা
গলায় দিয়ে শান-
তিন প্রকারের – প্রধান, বিধান
এবং সমাধান।

যতবার বিবাগী হয়েছি
ততবার ভেবেছি, নির্ভরতার সময় তোমাকে হেলা করে চলবো!
যতবার কাছে এসেছো
ততবার অতীত ভুলে তোমার মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছি
আর ভ্রান্তি নিয়ে অনুভব করেছি
ভালোবাসা অতীতের কষ্ট, ঘৃণা বিদুরিত করে
আলিঙ্গনে সাড়া দেওয়ায়,
আর নিজের হৃদয়ে লাজহীতার দাগ কেটে দেয়!

তুমি কি এখনও আছ বারটি বছর আগের মত,
পথ চেয়ে দাঁড়িয়ে থাক শিউলি গাছের নিচে?
রাতের আঁধারে ঘুম ভেঙ্গে জানালায় খুঁজে দেখ
জোনাকিরা আছে নাকি আমার পথের পাশে! এখনও কি শিউরে ওঠ, যদি শোন লক্ষ্মী পেঁচার
ডাক, আলো আঁধারি আকাশে

প্রেম চাইনি অপ্রেমের দিনেও এই দেখো আয়নায়
একটা ট্রেন হুঁশ করে চলে গেল
গন্তব্যের ইশারায়
চোখ থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে কাশবন
নির্দ্বিধায় পার হল
সিনাইয়ের চূড়া;
কয়েকটা খাঁড়ি। ট্রেনটা ফিরে এল না অথচ
রেললাইনের স্লিপার থেকে পাথরগুলো
পায়ে পায়ে হেঁটে হেঁটে এল
কাশবনের কাছে
এবং অতঃপর
আয়নার পারদটুকু
খেয়ে ফেলল দ্বিধাহীন।

When You wake up early before the first light
You’re faster than time –
You go for a walk to the north
Maybe to hills from the downtown
Shining red sun makes your silky hair brown,
You walk with music-
which one? Perhaps Country

জলের ছাইয়ে মেঘ কি হয় কালো?
সাগর নদি সব পুড়ে কেন মেঘে মেঘে উড়ে !
বিজলীরা কি জলের কষ্ট-আলো?
আকাশ ছেড়া সেই জলেতেই সূর্য কেন পুড়ে ! আমার কিছু কথা আছে আরো
আমার মনে অনেক প্রশ্ন জাগে;
বলতে পারো
আকাশ কেনো রঙ ছড়ায় রাত্রি হবার আগে?

মজার মানুষ রবীন্দ্রনাথ এক মরিস সাহেব ছিলেন শান্তিনিকেতনে ইংরেজি ও ফরাসি ভাষার অধ্যাপক। একা থাকলে তিনি প্রায়ই গুনগুন করে গান গাইতেন। একদিন তিনি তৎকালীন ছাত্র প্রমথনাথ বিশীকে বললেন, জানো গুরুদেব, চিনির ওপর একটি গান লিখেছেন, গানটি বড়ই মিষ্টি।’ প্রমথনাথ বিশী বিস্মিত

আরও একটু ভাবো ঐখানে কেঁপে উঠে বিধাতা কিন্তু কেঁপে উঠে না মানুষ!
ফুলে ফলে শস্যে বিধাতার অথচ মানুষ নর্দমায়-
এই চলা কি ভাল বলো ভাবছো বিধাতার তো মৃত্য নেই
তারপর সত্যই ঘটে মানুষের নিধন চিরনিত্যেই রাস্তায় কিংবা নদীজলে সময় গড়ালে দেখতে পাও?
কি অদ্ভুত পাখির গান শুনো আর ধোঁয়া উড়াও-
মনখেয়ালে

এখন আর তোমাদের শুনতে হবে না নারী ধর্ষণের চিৎকার!
এখন আর যুবতী মেয়েটি কাউকে বলবে না আমি ধর্ষণের শিকার! আমাকে বাঁচাও বাঁচাও! এখন সময় বদলেছে উলটো স্রোতে
এখন পুরুষ ধর্ষণের কাল!
নারী এখন ধর্ষিতা নয় ধর্ষক হয়েই
দুর্দান্ত গতিতে ধরছে হাল। এখন আমি পুরুষ নির্যাতনের কথা ভাবি!
এখন আমি

সেগুনপাতার চুম্বনটুকু আজ উড়িয়ে দিলাম যতটুকু প্রেরণা
সবিই সেগুনপাতায় বেধে, শুভেচ্ছার চুম্বনটুকু গুছিয়ে রেখো-
হয়তো কোন একদিন প্রয়োজনের মন্ত্র হবে;
একা চলন্ত পথে যখন বিছিন্ন হাঁটবে-
চারদিকে দুর্লভ ঝাপসা অচেনা একাকার-
পৃথিবীর মুড়ো হতে শেষ। ঠিক মুহূর্তে দাঁড়িয়ে মেলে নিয়ো
সেগুনপাতার চুম্বনটুকু; দুর্দান্ত এক শক্তি, চিরন্তন বোধের