পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
লীলাবালি!
প্রায় ১৯ বছর আগের কথা, মেলবোর্নে ছিলাম, দারুণ সুন্দরী নাহার আপার সাথে পরিচয় হয়। নাহার আপা আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র ছিলেন। শুনেছি আপা ছাত্রজীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসাইটে সুন্দরী এবং মেধাবী ছাত্রী ছিল। অস্ট্রেলিয়া এসে মাস্টার্স করে আপা তখন ভাল চাকরি
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৮১ বার দেখা
| ১০৮৪ শব্দ ১টি ছবি
এ এক ভীষন ভালো লাগার কথা,
এ এক ভীষন ভালো না লাগার কথা।
না বলা সব কথা জাবর কাটার মতো
ঘুরে ঘুরে আসে, যাওয়া আসা নিত্যদিন।
আমার এই ভালো লাগা আর না লাগা
আমার এইসব দিনরাত্রির হাবিজাবি ভাবনা,
আমার বলা, না বলা কথামালা সব মিলে যায়
এই কবিতার খেরোখাতায়।
বুকের খাঁচায়
ভুলে থাকা মন
এক এক সময়ে মনে হয় নিরপেক্ষ ব্যবচ্ছেদ হোক। সময়ের আবর্তনে মনের অলিগলি আজ ক্লান্ত। আচ্ছা, ফোঁটা ফোঁটা করে জল উপচে পড়তে দেখেছো কখনও? এক ফোঁটা-দু ফোঁটা, টুপ টুপ করে পড়ছে আঙুল বেয়ে, চিবুক ছুঁয়ে, হাতের পাতায়? একা একা বন্ধ ঘরে নিজের সাথে
যদি তুমি আমায় ভুলে যাও
তোমাকে একটি কথা আজ বলি
যখন আমি ওই ঝলমলে চাঁদের দিকে তাকাই,
বা জানালা দিয়ে শরতের লাল শাখা প্রশাখা দেখি,
অথবা আগুনে পোড়া কাঠগুলো ছুঁই
সব কিছুই শুধু তোমার স্মৃতি মনে করায়।
যে কোন আলো, গন্ধ, ধাতব স্পর্শ যেন
নৌকার মত তোমার
শ্যামশাস্ত্র
নিজের হাতে নিয়ন্ত্রণ রেখে বীজগুলো ঢুকে যাচ্ছে
মাটিগর্ভে। যে দুপুর এই দৃশ্য দেখছে, তারা জানে
অন্ধ রাতের প্রাঙ্গণ সব সময় দখলে থাকে জোনাকি দলের।
বাকি পোকাগুলো কেবলই ঘুমায় নিজের আভা নির্মাণ করে।
মূলত মানুষের নিজস্ব কোনো আভা নেই। প্রকৃতির কাছ
থেকে ধার নেওয়া রং কিংবা আয়ু দিয়েই মানুষ লিখে
নিজস্ব
গরুর নাক ডুবিয়ে খাদ্যাভ্যাস দেখে একটা স্মৃতি মনে পড়ে,
ক্যাফেতে পোলাও কোরমা’র ঘ্রাণ যখন পীড়া দিচ্ছিলো
এবং আকাশে উড়ছিলো সুগন্ধীর চিল
ডানে বসা ছিলো একদল ভোজনপিপাসু শ্রেণির মানুষ
দেখছিলাম নাক মুখে ওদের ভাত লেগে থাকা ও
দাঁড়ি গোঁফে মাংসঝোলের শিল্প
ওদের খাওয়া দেখে রোদসীও মুখ
থেকে বোরখা সরিয়ে খেতে