পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
এই পর্যন্ত
একটা চীৎকার ক্রমশ গলা ভেদ করে ঘূর্ণির বেগে ছোবল হেনে গেল বাতাসে। কচ্ছপের খোলের মতো শক্ত হয়ে আটকে থাকা কান্নাটাও উঠেছে দুলে। এইখানে আজকাল আর বৃষ্টি ঝরে না। মধু মাঝির যুবক ছেলের শরীরেও এখন আঠা বসেছে জব্বর। থেকে থেকেই ওখানে মাছিগুলো পা
জীবন|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০১ বার দেখা
| ১৫১ শব্দ
পশম ও পুষ্পের গান
আমি চিরকাল লিখে যেতে চাই পশম ও পুষ্পের গান
কালো কোন আকাশ পেলে
বদলে দেব সূর্যের আদল আর
বেদনার মুখাবয়বে ডুবে থাকা রোদের অসুখ-
সুখ দেব বলে কোন প্রতিজ্ঞা না করেই ঢেউগুলোকে দেবো
সমুদ্রের সোনালি সোহাগ …
দেবো আরও অনেক কিছুই। পাতার পতন দেখে যে দুপুর
কেঁদেছিল নীরবে,
জলপানের স্বার্থে
খুব একা নয় যতটা ভেবেছ তুমি
ঘরে একটা মানুষ লেপটে থাকে
অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক কর্মবীর।
চাইলেই হাজারো ভীড়ে মিশে যাওয়া যায়
কিন্তু কবিমন একা চিন্তায় মগ্ন থাকতে বেশি চায়।
মানুষেরা আগে এখানে যেন আঁকড়ে থাকত ভালোবেসে
তোমার আর তোমার পিতামহের করুণায় তারা হল পৃথক।
মৃত্যু সন্নিধানে ভেবো পরজন্ম যদি থাকে
কখনো মানুষের
জলের উপর মাটি নেই
মাটিতেই নাকি নোনা জল!
কিন্তু দক্ষিণায় গড়ে তা বুঝার ছিল ভুল,
তবুও তো মাটির পুতুল;
তাই অবুঝ কৃষ্ণচূড়া খুব আকুতি করেছিল;
তারপরও ঝরে গেলো !
কিন্তু পুতুল আর বুঝলো কই ছেড়েই দিল
বৃষ্টির ঝন ঝনানির ভাষা-
এদেকে চিরজন্মের তছরূপ হয়েই গেলো-
ঐ নীল সাদা সাদা
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৫ বার দেখা
| ৬৪ শব্দ ১টি ছবি
মন-ঘরে বন্দি
এক এক জনের চোখের দৃষ্টি এক এক রকম
কারো সূঁচ এর মত তীক্ষ্ণ
কারো বা ছুড়ির মত ধারালো
কারো কারো সামনে দাঁড়ালে শান্তি শান্তি লাগে
কিছু মানুষ আছে, যাদের সামনে দাঁড়ালে গা ঘিনঘিন করে
চোখের সামনে,
আমি দৃষ্টির কথা বলছি
মনের দৃষ্টিভঙ্গি চোখে ফুটেই ওঠে;
মন-আয়নায় যেদিন আমার কালো দৃষ্টিভঙ্গি দেখেছি
সেদিনই
আজ ছড়াদাদুর পাঠশালা বসেছে বাড়ির পেছনের মাঠে। সবুজ ঘাসের বিছানায় বসে পড়েছে ছাত্র-ছাত্রিরা।
দাদু বলেন-তাহলে শুরু করা যাক।
মামুন বলে- আজ হবে ছন্দ ও অলঙ্কার।
– হ্যাঁ, প্রথমেই বলি- নতুনদের মধ্যে ছন্দ আর অন্ত্যমিল নিয়ে একটা গোলমেলে ধারনা আছে। ছন্দ বলতে ভাবে দুটি লাইনের শেষে