পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
রক্তভেজা একজোড়া সাদা কেটস্
শুকিয়ে জলরং নকশি আঁকা ভূ-সীমানা,
অচেনা ডোবায় উপুর ভেসে থাকে কেউ
ডুবুরি টেনে তোলে ফ্যাকাশে তার লাশ,
মুখ উঁচিয়ে তাকিয়ে থাকা খোলা চোখ
মরামাছ দৃষ্টি তুলে বলে যায়,
হে মানুষ বলো কী অপরাধ?
ওদিকে দু-দিন হয়ে গেল
আঙিনায় কোনো পাখি আসে না
চঞ্চল ডেকে ওঠে না ডালিমের ডালে
মেহেদির ফুলে
১
সোমনাথবাবু কাউকে ছাড়েন না, সবাই তাকে ছেড়ে যায়। জন্মের পরে নৌকা ডুবিতে বাবা তাকে ছেড়ে গেছেন। দশ বছর বয়সে তিন দিনের জরে মা। এখানে সেখানে ঘুরে তার বেড়ে ওঠা।
মা যাবার পরে হারুন মেকানিকের গ্যারাজে কাজ জুটেছিল। টানা ষোল বছর কাজ করেছেন। হারুন মেকানিক
ঋতুর অপেক্ষা
ঐ গায়ে সব ঋতুর ফুল ফুটেছিল-
মৌ মৌ গন্ধে যে নো চারপাশ নবান্ন !
কিন্তু এ গায়ে কিছু না শুধু দাবানল
জ্বলছিল ! যখন যে হেমন্ত ছুঁয়েছিল-
ঠিক তখন ঝরে গেলো কৃষ্ণচূড়া; আর
বসন্ত সেতো ক্ষণ জন্মের লাশ হলো ।
এখনো খুঁজি রোদ বৃষ্টি
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৯ বার দেখা
| ৬৮ শব্দ ১টি ছবি
আইরিশ সাগরে অক্টোবরের প্রথম থেকেই যেন শীত সাহেবের আক্রমণ বেড়ে যায়। এপারে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড আর ওপাড়ে আয়ারল্যান্ড। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি আবার তার সাথে ঝড়ো বাতাস কিংবা ঘন কুয়াশা। প্রায় সারাক্ষণ একটা না একটা প্রাকৃতিক এলোমেলো ভাব
যে গান রচিতে পারেনি কবি অমৃত সুধায়
সে গান রচিব আজ আমি গরল পিয়ালায়,
বসে বসে ভাবিস রচিবো কোন এক বিরহ গীতি
চেয়ে দ্যাখ, সুর্য ডোবার এখনো অনেক বাকী।
দিনের শেষে রবি অস্তে যাবে এতো জগতের রীতি
ভাবনার কী আছে বন্ধু; কেন তবে দিয়েছ কর্ম বিরতি,
তীব্র দাবদাহের পরে নামে