ডিজিটাল ভালোবাসা
ভালোবাসা যুগে যুগে নিজস্ব রূপে
পাড়ি দিয়েছে হৃদয়ের তেপান্তর
চলুন দেখে আসি আজ
কেমন ছিল ভালোবাসার সেই যুগীয় রুপান্তর?
একটা সময় ছিলো যখন কেউ ভালোবাসার জন্য
‘দুরন্ত ষাড়ের চোখে লাল রুমাল’ বেঁধে দিতেও দ্বিধা করেনি!
প্রেয়সীর জন্য ‘বিশ্বসংসার তন্নতন্ন করে খুঁজে এনেছে ১০৮ টি নীল পদ্ম’!
সেই
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৭৮ বার দেখা
| ২৬৭ শব্দ ১টি ছবি
🔲
কথা বলছি না বলে ভেবোনা বধির হয়ে গেছি, কিংবা প্রশ্নের
প্রত্যুত্তরে কিছু বলছি না বলে ভেবোনা অনুভূতিহীন হয়ে গেছি
যে পথে চলি, যে জমিনে লাঙ্গল দিয়ে মাটিকে ক্ষত-বিক্ষত করি
যে বৃক্ষের ছায়া নিয়ে ক্লান্ত পথিক শান্ত হয়, পুনরায় তাকেই
আঘাতের পর আঘাত করি, কই; কোনদিন
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৩ বার দেখা
| ৮৬ শব্দ ১টি ছবি
বহমান
দেখতে দেখতেই জুলাই পেরিয়ে
আসছে আসছে আসছে
আরেকটা ফ্ল্যাগডে – মাংসভাত –
অপোগন্ড লেকচারের বাহ্যস্ফোট।
দিন আনা আর খাওয়ার মাঝেও
এখন ইংলিশ চ্যানেল ওঁত পেতে থাকে
অধ্যবসয়ী মাছ শিকারি।
স্বচ্ছ ভারত, অনুপ্রবেশ কিম্বা ধর্ষন বিতর্ক
না জেনেই দূরতম জেলা প্রান্ত
ছলছল জলে ডুবে অখাদ্য ত্রাণ গেলে,
শহর প্রান্তের ইঁট বালি সিমেন্ট
উৎসুক হয় আরো
মহাপ্রলয়ের আগে
১
আমরা ভুলে যাবো আমাদের মানবিক পরিচয়
আর তখনই মহাপ্রলয় আসবে নেমে আমাদের
খুলির উপর। যে দেহ- এই মাটি গ্রাস করেছিল
অনেক আগেই,
সেই দেহকে অস্বীকার করবে প্রিয় প্রাণপাখি,
বলবে-
আমি কোনোদিনই তোমার সাথী ছিলাম না।
২
আমি অনেক আগেই পড়েছি হাড় হত্যার কাহিনি
জানি, কীভাবে উল্টে ধরতে হয় ছাতা, কীভাবে—
বজ্র এবং বিবেকের
আমি এক রাত জাগা পাখি
আমি সারারাত জেগে স্বপ্ন দেখি
আমি তারাদের সাথে কথা বলি
আমি পরীদের সাথে হেঁটে চলি।
আমি আকাশে দেখি মাঘেদের খেলা
আমি দেখি বিজলির আলোর মেলা
আমি বজ্রের বিকট শব্দ শুনি
আমি নিরালা আকাশের রাতা গুনি।
আমি রাতে জোনাকির কাছে যাই
আমি অন্ধকারে আলো দেখতে পাই
আমি রাতে তীব্র
একেমন পর আপন
পর সেতো -অনেক দূরের ঘ্রাণ ছড়া
মলিন করা কথা- আপন সেতো মাছ
ভাজা- ভাবনার রসবুনা ঝলের ব্যথা।
স্বাদের ভুবন জুড়ে এই তো সারা বেলা
পর আপনের চলছে কত রকম খেলা-
দেখেও তারা বুঝে না মূল্যবোধের চেতনা;
বড়ই লিচু আম
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩২ বার দেখা
| ৭১ শব্দ ১টি ছবি
প্রান্তিক কাব্য
পেয়ে না পেয়ে অতুষ্ট মন
চলে না চলে পথ ভ্রষ্ট জীবন
একিই ভাবে ভেবে না ভেবে অনন্ত কাল বুনেছি স্বপন
কিছু রাত অমানিশার কিছু’বা পূর্ণিমা লগন-
ছিলো নীল গগন,কাশবন আর খরস্রোতা নদীর প্রবণ;
প্রবণে -প্লাবনে ভেসে যাওয়া কচুরীপনার মতন
গানে ও গমনে খুঁজেছি জীবন।
অক্ষিরাহে জমেছে মদিরা অশ্রু, প্রান্তিক কাব্য
বুকের
লিমেরিক গুচ্ছ ০৩
এক
(ঐ সাড়ে তিন হাত)
পিটিয়ে কুপিয়ে মার, আর কত চাও ভাত
পৃথিবীতে তবে চলো বাঁচি, হাতে রেখে হাত;
আমরাই তো সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ
আছি কয়দিন হেথা, নেই হুঁশ
পাবো তবে শেষে ভূমি ঐ সাড়ে তিন হাত।
দুই
(যার আছে বেশী)
উপরি অসৎ রোজগারে মুখে তোমার হাসি
পেয়েছ অঢেল সম্পদ বাড়ি গাড়ী ধনরাশি;
সবই
বেদনা আর সম বেদনা দিয়ে কি হবে আর, সময় তো আসবে না ফিরে
সাথে নিয়ে মৌ-মাছিদের প্রাণ; সময় তবে কি পেরেছে কবে;
সময় শুধু পোশাক তৈরীর ক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে,
পরিপত্র দিয়ে এখন আর কিছু পরিবর্তন সম্ভব নয়।
জীবন এখন বাঁওড়ের মাঝে স্থির, মানুষে চাতুর্যতা
এখন
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৩ বার দেখা
| ১৮৬ শব্দ ১টি ছবি