পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
রান্নাও এক ধরনের শিল্প। একজন শিল্পী যেমন রং নিয়ে মেতে ওঠেন ক্যানভাসে ঠিক তেমনি রন্ধনশিল্পী তার শৈল্পিক গুণে রান্না করে তোলেন আরো সুস্বাদু। শৈল্পিক রান্নায় চেনা খাবারও অচেনা হয়ে ওঠে। খাদ্য প্রস্তুতের বিভিন্ন ধাপে আলো, বাতাস, তাপ, ক্ষার পদার্থ ইত্যাদির সংস্পর্শে
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৬ বার দেখা
| ৪৩১ শব্দ ৩টি ছবি
আমি এক সুখ বিলাসী মানুষ, শয়নে,
স্বপনে সুখকে ধরতে চেয়েছি অবিরাম,
সেই সুখের সাথে আমার আজ আড়ি,
আমার সুখ গুলো ধীরে ধীরে দুঃখ হয়ে যায়,
সুখের বাগানে চাষ করা সব লাল গোলাপ
দুঃখের ভারে নুয়ে যায় প্রতিটা ক্ষনে,
তোমার প্রতিটা প্রত্যাখ্যানে।
যেটুকু পাই, যতটুকু তুমি দাও এই আমাকে,
লজ্জাবোধের গল্প
প্রার্থনা শেষে আমরা ছড়িয়ে পড়ি
মাঠজুড়ে গুটি গুটি দানার মতো।
আহ্! পরম শান্তি!
কবিরাহ্ ছগীরা, বাতেনী, জাহেরী সব পাপ হলো মাফ
অব্যাহত জিকির শেষে মাথা তুলে দেখি
লাবণ্যপ্রভা! দ্বিধান্বিত নির্বোধ ভাষা।
লাশের কথাই বলি কিংবা বোতলে মুদ্রিত ভুত
সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা কাঁথার সেলাই
মনে রাখি সব – রঙিন চাদরে ঢেকে রাখা
দিন দিন নীল থেকে নীলতর
হয়ে যাচ্ছিলো সেই সময় আকাশটা।
শিমুল তুলোর মতো শুভ্র মেঘগুলো
নীলের ক্যানভাসে দেখে মনে পড়ে গেল,
সেই দিনের মতোই এখন শরৎকাল।
পূজোর ছুটি চলছিলো তখন
কুমোরপাড়া ঘুমায়না রাত-দিন।
ঘন্টার পর ঘন্টা ঠায় দাঁড়িয়ে দেখতাম,
খড়ের কঙ্কাল, মাটি-জল
মিলে মিশে একাকার।
সময় গড়ায়, দিন যায়
হাত-পা-মুখ-চোখ
একে একে সব হয়।
এমনই এক ছুটির
এক টুকরো আহবান
অশুদ্ধতার ভরা স্রোতে প্লাবন
ছড়িয়ে তুমি চলে যাও
তোমরা বিগত হতে থাকো,
এই তুমি আমি মার্কা মিথ্যে প্রহসন একদিন থামবে জানি।
তবু একদিন
খুব বেশি ঝড় হতে ইচ্ছে করে আবার
প্রলয়ঙ্করী প্রেতাত্মার মতো মটকে দিতে ইচ্ছে করে কুকুরের হাড় গোড়।
ওরাও কি মানুষ
কবিতা|
১৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৯২ বার দেখা
| ১৬৫ শব্দ ১টি ছবি
প্রথমে একটা মৃত এবং তারপর জীবিত ধূমকেতু অতিক্রম করলে
সাতটা সমুদ্র পাবে;
সাথে আরো তেরোটা নদি পেরোলেই দেখবে হৃৎপিণ্ড রঙের একটা বাড়ি!
ওটার আশেপাশে যতো ব্ল্যাকহোল ছিল; পুড়িয়ে দিয়েছি।
বাড়ি নাম্বার সপ্তর্ষিমণ্ডল
রোড নাম্বার একটা নীলরঙ প্রজাপতি।
পথে এখানে সেখানে কিছু মৃত নক্ষত্র দেখবে
এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে এক কোটি হিমালয় !
তবুও
টাকা টাকা জপ
টাকায় সুখ
টাকায় অসুখ
আমরা সুখ কিনতে যাই টাকার বিনিময়ে
কোথায় সুখ?
বস্তা বস্তা টাকায় কিনে আনি পাহাড় পাহাড় অসুখ;
সুখী কে?
যার টাকা আছে?
উঁহু!
তাহলে ঐ যে দুবেলা দুমুঠো অন্ন জোটে না যে পরিবারের
তারা কি করে নিশ্চিন্তে ঘুমায় রাতে!
স্বপ্ন দেখে
হাসে, খেলে,
বাবা-মা, ভাই-বোন ভাগ করে সীমিত খাবার খায়
ভাঙা জানালায়