পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধাচার না করো
তবে হারাবে অধিকার!
যদি ন্যায় ও সত্যের কথা না বলো
তবে সব অন্ধকার!
যদি বুকে ভয় নিয়ে চলো তুমি
তোমার হবে সর্বনাশ!
যদি মনোবল নিয়ে রুখে দাঁড়াও
তবে তুমি ইতিহাস।
এসো তবে ইতিহাস হয়ে আমরা
ইতিহাস গড়ব আজ,
চড়ই পাখির হুংকারের ভয়েই
পালাবে সব ঈগল-বাজ।
এসো ইতিহাস হই আজ, ইতিহাস।
যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে –
কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম (মে ২৫, ১৮৯৯ – আগস্ট ২৭, ১৯৭৬), (জ্যৈষ্ঠ ১১, ১৩০৬ – ভাদ্র ১২, ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ), অগ্রণী বাঙালি কবি, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম জনপ্রিয়
আমিই সেই আহীরী
এক
ঘরের দুটো জানলাই কখনও একসঙ্গে খুলে দিই না আমি। সহ্য করতে পারি না প্রেসক্রিপশান-বহির্ভূত অতটা আলো, যারা তাদের দোলখাওয়া সবুজ ঘরবাড়ি থেকে ছুটে এসে আমার চোখের তারাদুটো খেয়ে নেবে, মমি বানিয়ে দেবে মুখটাকে।
কিন্তু আজ নিরপরাধ অঘ্রাণ-সকালের হলুদ দীপ্তির মধ্যে দাঁড়িয়ে আমি হাট
এক
কবিতা লেখা তো ভীষণ সহজই
লাগেনা ছন্দ-ফন্দ,
মুখের ভাষাতে ব্যাঁ ব্যাকরণেতে
আধুনিক বাক-বন্ধ।
অর্থ লাগেনা – শর্তটা শুধু-
খেই হারা কিছু শব্দ-
সাজিয়ে দিলে তা – চমকাবে পিলে
আঁধারে পাঠকই জব্দ।
দু’লাইন লিখে – খ্যাতি দিকে দিকে
কবি খুবই ব্যাতি-ব্যাস্ত,
সকলেই
আসগর পড়ালেখা শেষ করেছে আজ চার বছর হয়ে গেলো। তার ইচ্ছে ছিলো সরকারী চাকুরী করা। ডিফেন্স ছিলো তার প্রাথমিক লক্ষ্য কিন্তু সেটা যখন হলো না তখন টার্গেট নিলো বি সি এস।
এটাও যখন হলো না তখন সে সিদ্ধান্ত নিলো সরকারী চাকুরীর পিছনে ছুটে লাভ নেই
জরায়ু হতে ছিটকে পড়া
ভিন্ন ভিন্ন মানুষগুলো এ শহরে
দল বেধে ছুটতে থাকে শৃঙ্খলিত হাতকড়ার চাবির খোঁজে।
যোজন যোজন দুরের প্রকৃতিপথ ছাড়িয়ে
কিছু মানুষ বসতি জমায় ব্যস্ত শহুরে আত্মায়।
যদিও কোন পথে সূর্য অস্তনমিত হয় তার খবর কেউ রাখেনা,
তবুও এ শহরেও