আছি শৌর্যে বীর্যেপৌরুষে ।।দা উ দু ল ই স লা ম
আমার নাম শেখ মুজিব। শেখ মুজিবর রহমান
বাবা মায়ের খোকা
আমি বাংলা মায়ের সন্তান, মায়ের কাছে-
আমি শিখেছিলাম প্রতি নিয়ত লড়তে- বিদ্রোহে
শিখেছিলাম আদর্শের ধর্মে চেতনার বর্মে-
বিচক্ষণতায়
দুনিয়ার বিচিত্র কিছু আইন, যেখানে মেয়ের বাসরঘরে মায়ের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। দেশে এবং বিদেশে এমন কিছু আইন আছে যেগুলো শুনতে একটু হাস্যকর এবং অদ্ভুত বলে মনে হয়। বাংলাদেশের আইনের দণ্ডবিধির ৪৪৮ ধারায় আছে অনুমতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ করলে তার শাস্তি
নবদ্বীপ থেকে লক্ষণ সেন
যেভাবে পালিয়েছিলো,
অনেকটা সেভাবেই
স্কুল পালাতাম আমরা।
আশ্বিনের রোদ ফুঁড়ে
হঠাৎ ঝরে পড়া বৃষ্টির মতো
উচ্ছ্বলতায় কাটতো
সেই অবিনাশী দিন গুলো।
তেমন একদিনে স্কুল পালিয়ে
মাঝপথে দেখা নেই,
বিপাশা – নিরঞ্জন দুজনেরই।
অগত্যা আবার প্রত্যাবর্তন,
এক বেঞ্চের দুই পাশে
চুপচাপ দু’জন।
– কিরে, হঠাৎ সুশীল হয়ে গেলি,
তোরা আর স্কুল পালাবি না?
চেয়ে দেখি নিরঞ্জনের
হাতের ইশারায়,
ব্যান্ডেজ
তোমাদের বাক্সবন্দী স্বাধীনতা আমি চাইনা
আমি শুধু মুক্ত হাওয়ায় নিঃশ্বাস নিতে চাই,
যে হাওয়ায় ভেসে বেড়াবে না বারুদের গন্ধ
অাবার; পঁচা লাশের গন্ধও নাকে লাগবেনা।
অবচেতন মনের চেতনাবাদ আমার চাইনা
আমিতো শুধুই আমার আগামী ফেরত চাই,
অনেক হয়েছে এবার এ ব্যবসা বন্ধ করো
বিশ্বাস করো ধোঁকাবাজি আর সহ্য হয়না।
নীতিহীনদের নীতিকথা
তোমাকে হারাতে হবে ভাবিনি কখনো।
যেচে তুমি একতরফা প্রতিজ্ঞা কতো
যে, চিত্রমালা- মোতাবেক শৃঙ্গার যতো
দৃশ্যতায় মিলিয়েছো, হয় কি এমনো?
‘হ্যা’, এবং ‘না’, এই দ্বিবিধ বিরুদ্ধতা
উপহারে বুকে চেপে কি করে নক্ষত্র্যে
চোখ গাঁথি? কি করে বা অন্যথা-অন্যত্রে
শিল্পিত এ পাখি চোখ মাখে মলিনতা?
বিলম্ব না সহা পাখি ঠাট্টায় ‘চাতক’
হর- হামেশা তোমার
১
আঙ্গুল জুড়ে দেখো
জরীর খরতাপে
পুড়ছে ক’জনা
আঙুল খুলে দেখো
কিভাবে তারা উজানে যায়
পরস্পরের জড়াজড়ি
সম্প্রীতিতে।
২
বদলে গিয়েছে এই শরতের গতি
দৌঁড়ে চলে গেছে আকাশ
ছোট সাম্পানে ভেসে
টুকরো মেঘগুলোই এখন সঙ্গী শুধু
মার্বেল রঙা গণিকালয়ে
হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে ভিড়।
৩
কিছু কিছু মানুষ নিঃশব্দে খুন হয়,
খুন হয়েও খুশবুদার হয়ে বাঁচে
নিরাপদ দূরত্ব নিয়ে খুনী
ভাব করে ভালবাসে।
জাজ্বল্যমান মিথ্যার উপর
একটি
বেশিরভাগ সময়ই
আমি ব্যক্তিগত কল্পলোকের ঝুল দোলনায় দুলতে থাকি,
রুদ্রচিত্তে একটা জীবন যেখানে বসে পার করে দেয়া যায় অনায়াসে।
কয়েক শতাব্দী পেরিয়ে গেছে
স্বনির্বাসিত কল্পলোকে আমি এখনো নবাগত।
অন্যদিকে মর্ত্যলোকে আমি বেজায় সংসারী,
জীবন নাটকের প্রধান চরিত্রগুলো আমার দখলে-
একাধারে সন্তান, প্রেমিক, স্বামী, পিতা সবকটি চরিত্রে সমান দক্ষতায় অভিনয় করে
কবি- প্রেম কবিতায় পদক পেলেন
প্রেম গেলো কই আজ?
পদক দিয়ে কি হবে, যদি না থাকে
ন্যায়নিষ্ঠার প্রেমময় কাজ!
/
যদি শাসকের ভয়ে চুপটি করে
গাও শাসকের জয়গান!
তবে তুলবে কে জনতার হয়ে
সেই বিপ্লবী স্লোগান?
/
তুমি টাকায় কেনা গোলাম নয়
সত্য রাখবে চেপে,
কেনো সত্য বলতে হিসেব কষো
কথা বলো মেপে?
/
দুর্দিনে-ই বলতে হবে
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি