নিজের জীবনের আঠাশ বছরে পা দিতে আর সপ্তাখানেক বাকী রোমেলের। পঁচিশ বসন্তে চাকুরিতে ঢুকেছিলো। তখন সে আর রাবু। রাবেয়া রাবু নাম ধারণ করেছিলো ওদের বিয়ের পরেই। রোমেল এর সিংহভাগ কৃতিত্ব দাবী করতেই পারে। অন্যরা ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছে। এই তিন বছরে দুই

তখন সবে চাকরিতে ঢুকেছি। তিন বছরের ছেলেকে কাঁধে ফেলে ব্ল্যাক ডায়মন্ডে বর্ধমান- আসানসোল ডেলিপ্যাসেঞ্জারি করি। এক সহযাত্রী বন্ধু তাঁর কবিতার বই উপহার দিলেন। নাম, “আউটডোরে একলব্য”। বহু বছর পর ঘটনাক্রমে স্মৃতিতে উঠে এল সেই বইটির শিরোনাম। সেদিনের বর্তমান যখন স্মৃতিতে ফিরলো, সেই তিন বছরের ছেলে তখন

আজ আমার অত্যন্ত প্রিয় কবি পাবলো নেরুদার জন্মদিন। তাঁর একটি কবিতার অনুবাদ করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন মূল কবিতা : পাবলো নেরুদা
অনুবাদ : রিয়া চক্রবর্তী বেশি দূর যেওনা কখনো, এক দিনের জন্যেও না।
কারণ
কারণ,আমি জানি না কিভাবে বলবো,
এক একটি দিন কতখানি দীর্ঘ।
তবুও আমি নিবিড়ভাবে অপেক্ষায় থাকবো তোমার,
সব

বর্ষায় ছুঁইবো বলো না ! কার আছে একটা, প্রণয়ের তাজমহল ?
এ যমুনায় ভেসে দিবো !
প্রতিটি রক্তকোষে,গড়ে দিয়ো প্রবাহমান কষ্ট মহল-
উড়ো শান্তির মেঘ হবো !
দেহের ঝিলিকে রাঙিয়ে যাবে প্রতিটি মাটির দেয়াল
কার বাগানে ঝরিয়ে যাবো-
গন্ধ সুবাস -শুকনো কাতর কুমড়ো ফুলের ফুলেল !
দাও না সেই

লড়াকু জীবন যাপিত সময় আমার চোখে আষাঢ়
মলিন রং বে রঙের মেঘ বুকের মাঝে,
আর দিগন্তর হৃদয় জুড়ে শুধুই কাদামাটি। তোমার ইচ্ছের ঘোড়া চাঁদের আলোয়
শুধুই অলি কিংবা গলি খোঁজে বৈরী শহরে,
তবুও বিহঙ্গের তুলনায় ভুল হয়ে যায় অগোছালো জীবনে। কাঁচের চুড়ি ভাঙ্গে যাবে জেনেও
সখ করে সাজ

দেয়ালের বুক ডুবে আছে,
কিলবিল কালো জলে ছেয়ে আছে চোখ,
মানুষের ক্ষতগুলি জলে ভিজে ফেঁপে আছে, সকরুণ মুখ।
উজানের ঢলে ঢেউ মৃত্যুর সতর্ক পিয়াস,
ডুবে গেছে জোছনার মৃদঙ্গ শরীর, প্রিয় সে নিবাস।
জোনাকির পাখা ছুঁয়ে ভেসে গেছে পরাভূত সাধ,
কেউ নেই, কিছু নেই, শুধু অবসাদ। জলে ভাসা তরুনীর