আজ রাতে যারা আকাশ দেখতে চান তাদের জন্য সুখবর।
গত ১৫ বছরের মধ্যে আজ রাতে মঙ্গল গ্রহ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসবে।
ছবিতে আজ রাত ৮টায় ঢাকার আকাশপট দেখানো হয়েছে।
সেখানে পশ্চিম আকাশ থেকে শুক্র, বৃহস্পতি, শনি ও মঙ্গলের অবস্থান দেখানো হয়েছে।
অর্থাৎ একই সাথে ৪টি গ্রহ
বৃষ্টি-দিনে স্মৃতি-বিলাস
আকাশ ভেঙে বৃষ্টি
বাইরে বের হতেই ভিজে গিয়েছি;
হঠাৎ সেদিনের কথা মনে হলো
সেদিনও ঠিক এমনই ঝুমঝুমান্তি বৃষ্টি ছিল
তুই অপেক্ষায় ছিলি বই এর দোকানে
আমি পৌঁছেছিলাম রিক্সায়, চুপচুপে ভিজে
তোর সামনে দাঁড়াতেই বড় বড় অবাক চোখে তাকালি
তারপর ফিক করে হেসে দিলি
আমার আর দোকানে ঢোকা হলো
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩১ বার দেখা
| ১৩৮ শব্দ ১টি ছবি
আমাদের গ্রামে খুব একটা
কাক দেখা যেতো না,
হয়তোবা শহুরে পাখি বলে।
কর্কশ শব্দের ভোর শুধু শহরেই হয়
গ্রামের ভোর গুলো আসে
চড়ুইয়ের কিচিরমিচির গানে।
এমন এক শেষ শরতে
স্কুল মাঠে শুয়ে শুয়ে,
মেঘ ফুঁড়ে উঁকি দেওয়া
সূর্যটাকে দেখছিলাম।
-আকাশ কি মেঘে ঢাকা থাকেরে অরুণ,
না মেঘ আকাশে ঢাকা থাকে?
– বিরক্তি নিয়েই বললাম,
অদ্ভুত প্রশ্ন করছিস
গণসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত আর অরিজিৎসিংগীত
পনেরো (ক)
“ট্র্যাডিশান অ্যান্ড দা ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট” প্রবন্ধে এলিয়টের কথাঃ
The necessity that he shall conform, that he shall cohere, is not one-sided; what happens when a new work of art is created is something that happens simultaneously to all the works of
গণসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত আর অরিজিৎসিংগীত
চোদ্দ
আমরা জানি যে রবীন্দ্রনাথ কিছু প্রেমপর্যায়ের পূজা-র গানও লিখেছেন। “বাঁশি আমি বাজাইনি কি পথের ধারে ধারে” সেই রকম ম্যান্ডোলিন বাদকের আসরে এক সরোদিয়ার ঢুকে পড়াঃ
“মিলন-ছোঁয়া বিচ্ছেদেরই অন্তবিহীন ফেরাফেরি
কাটিয়ে দিয়ে যাও গো নিয়ে আনাগোনার পারে”
এখানে প্রেমিকা ঈশ্বরী ছাড়া আর কিছুমাত্র নন। এখানে
কোমল আশাবরি
সেই কখন থেকে হারমোনিয়ামের রিড ধরে বসে আছি! একটি স্বরের অপেক্ষায়। বাজো হৃদয়। বাজো সরোজ। বাজো পঞ্চমে। একটি সুরের ভেতরে সমর্পিত থাক আমার প্রাণ। একটি গানের ভেতরে আমার পরিস্নান। কখনো কোমল আশাবরি। কখনো তীব্র তান। সুরের সাত মহলায়, বাজো
জীবন|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০২ বার দেখা
| ১০১ শব্দ ১টি ছবি