‘বেজে উঠল কি সময়ের ঘড়ি?
এসো তবে আজ বিদ্রোহ করি,
আমরা সবাই যে যার প্রহরী
উঠুক ডাক।’*
চারিদিকে অবক্ষয় নৈতিকতার চরম পদস্খলন! পরিবার-সমাজ-রাষ্ট্র কে ঘিরে রয়েছে অমানিশার কালোমেঘ। রক্ষক ভক্ষকের রূপে দূর্নীতি আর দুঃশাসনে জনজীবন অতিষ্ট। দুই প্রধান
আজ ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস।
বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উপলক্ষে প্রথমেই মনে পড়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের কবিতার কয়েকটি চরণ। কবি পরিবেশ-প্রতিবেশ বিনষ্টকারী মানুষের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রকৃতির কাছে অনুযোগ করেছিলেন—
‘যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু,
নিভাইছে তব আলো
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ,
তুমি কি বেসেছ ভাল?’
কবির
বয়সি বৃক্ষের কথা
বৃক্ষের ডাল গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে বয়সের ভারে,
গাছের শেকড় থেকে সরে যাচ্ছে মাটি, যেটুকু পানি দরকার ছিলো তা শুষে নিয়েছে আগাছার দল, পাতাগুলো হলুদ হয়ে আর রোদ থেকে প্রয়োজনীয় রসদ নিতে পারে না
হায় জীবন
হায়রে জীবন
কল্পিত ধারার বাঁধ ভেঙ্গে জোয়ারের
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯২ বার দেখা
| ১৮৭ শব্দ ১টি ছবি
একটু ছোট্ট ভুমিকাঃ জীবনে যে কত দেশের কত শহরে ঈদ করেছি সে অনেকের কাছে বিস্ময় বলে মনে হবে। এর মধ্যে একটা মজার ঘটনা বলি। ঈদের আগের দিন জাহাজ দুবাই এসেছে, গেটের বাইরে এসে দেখি কাছেই ঈদ
বিভ্রান্তি মনের ভেতর। মস্তিষ্কে হ্যালুসিনেশন। অনুভব অসার। রুদ্ধ দুয়ার। বোধশক্তি অপার।
শীতের আমেজে না নিজের একাকীত্ব কাটাতে উষ্ণতা পাবার জন্য আগুন জ্বালতে চাইছে একজন? আগুনের মতো আলো ছিলো সে।
নিজের শীতলতা নিজেই দুর না করা কেনো? কেউই জ্বালবে
পালাবার কোনো পথ নেই
কয়েকটা মাছি ওড়াউড়ি করছে রেলস্টেশন, নদীঘাট, হাটবাজার
পৃথিবীর মতো ওদেরও মাথার চারদিকে চোখ, তবে কি ওরাও পৃথিবী?
তবে কি ওরাও নিসিন্দার নীল নীল লেলিহান চোখ?
তবে কি ওরাই এখন স্তন্যপায়ী পৃথিবীর ভুমিকার মুখ?
অনেকদিন কবিতা লিখি না, কবিতাই আমাকে লিখে গল্পের ছল
অস্থিরতা এসেছিলো প্রবাদ
অপরাধিরা সবচেয়ে বেশি প্রতারনা করে তার পরিবারের সাথে। এমন অনেক কে দেখা যায় ধুমপান সহ প্রায় সব ধরনের মাদকের সঙ্গে যুক্ত কিন্ত তাদের পরিবারের কেউ এই সত্য জানেই না। কেউ যদি বলে উল্টো তাদের কথা শুনতে হয়।
চারদিকে অসুস্থ প্রতিযোগীতা। পরিববারের কর্তা ব্যাক্তির আয়ের
ইশতেহার
পৃথিবীর শেষতম মুরগিগুলোকে রাষ্ট্রের খামারে ভরে রাজা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন- রাজপরিবার ছাড়া সকল শেয়ালরা শুধু নিরামিষ খাবে। শেয়ালরাজ্যে আমিষ নিষিদ্ধ।
নিরামিষ খেতে খেতে শেয়ালদের শিকড় গজায়। দেহ থেকে বের হয় মলিন পাতা, শুকনো ডালপালা। শেয়ালেরা নিরামিষে পরিণত হবার পরে রাজা ধরে ধরে আস্ত নিরামিষ খেতে শুরু
সবুজে ঢাকা সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা গ্রাম, মরিচাধরা পূর্ণ ও অর্ধপূণ নতুনের জলছাপ ছেয়ে আছে টিনের চাল। টিনের ঘরের পাশেই বেশ বড় বৃক্ষ। পুরাতন বৃক্ষের এতোটাই বয়স যে বৃক্ষের গায়ে শেওলা পড়া দেখে সেই অনুভব করা যাচ্ছে। বৃষ্টির কারণে শেওলা যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছ, যেন তপ্ত
এক শব্দের কবিতা
এক শব্দে কি কবিতা হয়?
কত কত কবিতা পড়ি! এক এক শব্দ এক এক কথা কয়,
অথচ এক শব্দে কোথাও পূর্ণ কবিতা নয়;
যেমন ধর চাঁদ
চাঁদ কে নিয়ে কত কবিতা!
কত কাব্য গাঁথা
আচ্ছা! শুধু ‘চাঁদ’ এ কি একটা পূর্ণ কবিতা হয়?
যেমন ধর চাঁদনি
যেমন ধর জ্যোৎস্না
কত শত
একটি গল্পের গদ্য
একটি গল্পের গদ্য লিখে ভাসাই নদীর জলে
একটা পাখি উড়ে এসে কানে কানে বলে
একটা ছবি আঁকো কবি-
তোমার-আমার যা কিছু আছে সবই
মিশিয়ে দাও এই স্রোত উপত্যকায়
যেভাবে আয়ুগুলো ভালোবাসতে-বাসতে ক্ষয় হয়ে যায়।
আমি বলি- ‘ক্ষয়ে বিশ্বাস নেই আমার’
আমি দাস নই ওসব পুরনো প্রথার
তবু কেন পাখি আর