বৃক্ষগল্প
চেনা মানুষের মতো করে গলে পড়ছে রোদ্দুর
কাদা মাটিতে যাদের বসবাস তারা জানে
প্রাচীন বৃক্ষের সব জটিল মনস্তত্ত্বের ইতিহাস
আলোকায়নের যুগ – আমরাও জেনে গেছি
কেন পুরুষ গেয়ে ওঠে নারীর বন্দনা গীত
সাল-তারিখের হিসেব জানি না ঠিকই
নন্দনবোধের শিল্পভাবনায় নিজেকে আটকিয়ে রাখি
তোমার কাছেই শিখেছি সব দোষস্বীকৃতি তত্ত্ব
একটা ছিন্ন পাতার মতো
অটোফেজি প্রয়োজন
বৈসাম্য আর সাম্যবাদী
ফরমানি মৎস্য কাটার মতো-
গলায় করে চুম্ম আদি!
না ফিরা দেশের কথা না ভাবি।
চাপাবাজি আর কিলবাজি-
কোন কিছু্তেই ওরা খায় না
বিবেকটা উল্টোবাজি দেয় না;
নয়ন নিক্ষিলে শুধু ধাপ্পাবাজি !
ঠোঁটের অলি গলিতে সাম্যাবাদী!
বাস্তবতার ধরণিতে বৈসাম্যেকাদি-
এসো না নিজেদের প্রয়োজনে
এ সুযোগে বোধ সাজাই অটোফেজি।
ক্ষণে ক্ষণে যাচ্ছে ফুরে
একবার মানুষ হতে হবে
মৃত্যু নিয়তি
কেও কেও খুব ধীরে এগোয় মৃত্যু কুয়োয়
ওপরওয়ালা কাওকে বা একবারে টেনে নেয় মৃত্যু গুহায়;
আমি হাঁটি হাঁটি পা পা করে ডুবছিলাম মৃত্যু কুয়ায়
খুব ধীরে ধীরে
বেশ বুঝতে পারছিলাম শরীরের সাথে স্বত্বার একটা একটা করে সূতা ছিঁড়ছিলো
খুব ধীরে ধীরে শরীর থেকে আত্মার তলিয়ে
যা যা প্রয়োজনঃ ৫০০গ্রাম কিমা, ৩/৪টা কাচামরিচ, ৩/৪টা শুকনা মরিচ, ১ টেবিল চামচ আদা, ১ টেবিল চামচ রসুন, ৩/৪ টা এলাচ, ২/৩টা লবংগ, ২/৩টুকরা দারচিনি, ৫/৬টা গোল মরিচ, ১/২ চা চামচ জয়ফল গুড়া বা পেস্ট এবং এর চার ভাগের এক ভাগ যৈত্রি পেস্ট, ১
এক শ্রাবণ মেঘের প্রচণ্ড ঘনঘটার দিন। প্রথম দেখেছিলেম তাঁরে। প্রথম দেখায়-ই সে হয়ে গেলো আমার হৃদয়ের আরাধ্য কাছের মানুষটি! এরপর আরো একটি ঘোর ঘন বরষায় ভিজে ভিজে একমাত্র কাছের মানুষে পরিণত করলাম তাঁকে!
কেউ কি জানো,
শোয়া
ব্রক্ষ্মপুত্র এক রহস্যময় নদ। কখন যে কি তার খেয়াল! এই শান্ত তো এই উন্মাদ। থম ধরে আছে তো পরক্ষণেই স্রোতের মাতামাতি। আজ ব্রক্ষ্মপুত্র বেশ রেগে আছে, বড় ঢেউ কেটে কেটে ট্রলার চলেছে তিস্তার দিকে।
ট্রলারের ফটফটফটফট শব্দে কথা বলা দায়। মোর্শেদ তাই চুপ করে দুই
কষ্ট যদি পেয়েই যাস
পড়ে শেষ চিঠি
উনুন মাঝে ফেলে দিস
আমার সকল স্মৃতি,
ভালোবাসলেই যদি দুঃখের পাহাড়
শ্বাস চেপে ধরে
আরও দুঃখ তুই ফেরি করে নিস
ভালোবেসে ঘরে,
চোখের জল বাঁধ ভেঙে তোর
এসেই যদি পড়ে
ঝরতে দিস শ্রাবণের ঢল
শেষ ইচ্ছের তরে।
আমি ফিরবো তোর সুপ্ত মননঘরে
ভালোবাসিস দুঃখ, সুখের আঘাত আপন করে
সুখের ঘরে থাকে
লা রোশফুকো
François VI, Duc de La Rochefoucauld (১৫ ই সেপ্টেম্বর ১৬১৩ – ১৭ ই মার্চ ১৬৮০) ছিলেন একজন বিখ্যাত ফরাসী লেখক। তাঁর খ্যাতি মুলত দুটি বইয়ের জন্য Maxim and Memoirs মানব চরিত্রের রহস্য সন্ধানে তিনি ডুব দিয়েছেন মানুষের হৃদয়
চাঁদভাঙা রাতে
উনুনে উদার আকাশ। ছিল সবই, আঙিনার হলুদ বকুল
শিমুলের উজ্জ্বলতা, চিত্রা নদীর বাঁক ফেরা ভ্রমণ। তার
পরও অবসন্ন বিকেলকে সাথী করে ছুটেছি চাঁদভাঙা রাতে,
তোমাকে পাবো বলে অতিক্রম করেছি রক্ষণের সপ্তদশ
সীমান্ত। দেয়াল খুলে দিলে যে কেউ হতে পারে যে কোনো
দেশের বাসিন্দা। আমি কেবল সীমান্ত পেরিয়েছি। কেউ
আমাকে
হারামখোরের পেট
১
এত রাতে সে লোক আসার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। রহমান তারপরও স্টেশনে কুণ্ডলী পাকিয়ে বসে আছে। প্রচণ্ড শীত। হু হু করে বইছে হিমেল বাতাস। রাতের শেষ ট্রেন প্লাটফরম কাঁপিয়ে চলে যায়। সে অলীক কোনো স্বপ্নের মতো তার পেছনে
গল্প|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৩২ বার দেখা
| ৫৯২৩ শব্দ ১টি ছবি
যখন তুমি বুড়ো
অনুবাদ কবিতা : When You Are Old :
হলে যেই পুরাতন ধূসর
নিদ্রায় কাটে সকল অবসর;
স্বপ্ন যত তখন তুলতুলে
বইপাতার মত হেলে দুলে।
নেতিয়ে তনু মন ঝিমায়
পথ অগ্নি লেলিহান শিখায়;
স্বপ্নপথে ধারালো পাথর
স্লথ গতি অন্তে যেন সাগর।
কত ঐ সুখ মধু মুহূর্তে
প্রেমে সিক্ত চোখের ছায়াতে;
কেউ আবার মিছিমিছি
বড়
“ব্লগ” সম্বন্ধীয় কিছু কথা ব্লগ কি !!
আমরা প্রত্যেকেই জন্ম থেকেই “সাহিত্যিক”? ছোটবেলা থেকেই কান্নার সুর, আধোআধো কথা সুর গান ছবি প্রভৃতির প্রতি সহজেই আকৃষ্ট হয়ে পড়ি তাই আমি মনে করি আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই সাহিত্যের বীজ লুকিয়ে আছে!
সাহিত্য|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১০৩ বার দেখা
| ২২৬ শব্দ ১টি ছবি