মৃত্যু
বড় বেশী ছিঁড়ে গেছে তার
বেয়াব্রু ওই সভ্যতার মাঝে
বিষ চেয়েছি দুহাত পেতে তাই
নীল রঙেই মুক্তির সুর বাজে
তারচেয়ে বরং আগুন জ্বালি
জঙ্গলের পর জঙ্গল হোক ছাই
সে আগুনে পুড়ুক শরীর আজ
অনেক হলো, এবার নাহয় যাই!
আকাশ তবে আজ একবার কাঁদ
বৃষ্টি আসুক শৈশবের মাঠ
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৭ বার দেখা
| ১১৬ শব্দ ১টি ছবি
গণসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত আর অরিজিৎসিংগীত
এগারো
কিশোর কুমারের তিরিশ বছরের তিথি (১৯৫৫-১৯৮৫) পার করে আরও তিনদশ অব্দ পরে ২০১৫-য় অরিজিৎসিংগীত উঠে এসেছে। এই মাঝ সময়ে হিন্দি সিনেমার প্রেমের গানে ভাবের জ্যামিতি আস্তে ক’রে ঘুরে যাচ্ছিল। ‘তূ মেরী হ্যায়’ থেকে ‘ম্যায় তেরা হুঁ’ সেই বিবর্তন; যা পুরুষের নিজের
নীলান্তি;
ঘড়িতে যখন ৫ টার কাটা ছুই ছুই, তখন তুমি বেলকুনিতে এসে দাড়িও
আমি তোমায় পড়ন্ত বিকেলের সোনালী আলোয় সাজাবো, মেহেদী রাঙা দুটি হাতে তুলে দিয়ে যাবো আমার কবিতার খাতা
যেখানে একদিন তুমি খুজে নিও আরেক বিশ্ব,আর তোমার নিরবতার কষ্ট, সেদিন হয়তো তুমিও বুঝতে পারবে আমাকে
পারবে তো
কী ভীষণ ট্রিকী
একটাই শুধু ট্রিক শেখাও না, প্লীজ্,
যেভাবে আমায় ভুলতে পারলে তুমি!
আরতো কখনো কথা বাড়াবো না আমি,
বিরক্ত তোমায় করবো না হরগিজ।
একতরফাই ‘ভালো’তে এসেছো তুমি,
আদপে আমার লক্ষ্য ছিল না কোনও।
মিনিটে সাতটা কল্, শর্ট মেসেজও,
লাভ- কিশে লালে লাল হয়ে যেতো ভূমি।
আঠেরো আর
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৭১ বার দেখা
| ৬৫ শব্দ ১টি ছবি
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…
১।
বৃক্ষগল্প
চেনা মানুষের মতো করে গলে পড়ছে রোদ্দুর
কাদা মাটিতে যাদের বসবাস তারা জানে
প্রাচীন বৃক্ষের সব জটিল মনস্তত্ত্বের ইতিহাস
আলোকায়নের যুগ – আমরাও জেনে গেছি
কেন পুরুষ গেয়ে ওঠে নারীর বন্দনা গীত
সাল-তারিখের হিসেব জানি না ঠিকই
নন্দনবোধের শিল্পভাবনায় নিজেকে আটকিয়ে রাখি
তোমার কাছেই শিখেছি সব দোষস্বীকৃতি তত্ত্ব
একটা ছিন্ন পাতার মতো
অটোফেজি প্রয়োজন
বৈসাম্য আর সাম্যবাদী
ফরমানি মৎস্য কাটার মতো-
গলায় করে চুম্ম আদি!
না ফিরা দেশের কথা না ভাবি।
চাপাবাজি আর কিলবাজি-
কোন কিছু্তেই ওরা খায় না
বিবেকটা উল্টোবাজি দেয় না;
নয়ন নিক্ষিলে শুধু ধাপ্পাবাজি !
ঠোঁটের অলি গলিতে সাম্যাবাদী!
বাস্তবতার ধরণিতে বৈসাম্যেকাদি-
এসো না নিজেদের প্রয়োজনে
এ সুযোগে বোধ সাজাই অটোফেজি।
ক্ষণে ক্ষণে যাচ্ছে ফুরে