পালাবার কোনো পথ নেই
কয়েকটা মাছি ওড়াউড়ি করছে রেলস্টেশন, নদীঘাট, হাটবাজার
পৃথিবীর মতো ওদেরও মাথার চারদিকে চোখ, তবে কি ওরাও পৃথিবী?
তবে কি ওরাও নিসিন্দার নীল নীল লেলিহান চোখ?
তবে কি ওরাই এখন স্তন্যপায়ী পৃথিবীর ভুমিকার মুখ?
অনেকদিন কবিতা লিখি না, কবিতাই আমাকে লিখে গল্পের ছল
অস্থিরতা এসেছিলো প্রবাদ
অপরাধিরা সবচেয়ে বেশি প্রতারনা করে তার পরিবারের সাথে। এমন অনেক কে দেখা যায় ধুমপান সহ প্রায় সব ধরনের মাদকের সঙ্গে যুক্ত কিন্ত তাদের পরিবারের কেউ এই সত্য জানেই না। কেউ যদি বলে উল্টো তাদের কথা শুনতে হয়।
চারদিকে অসুস্থ প্রতিযোগীতা। পরিববারের কর্তা ব্যাক্তির আয়ের
ইশতেহার
পৃথিবীর শেষতম মুরগিগুলোকে রাষ্ট্রের খামারে ভরে রাজা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন- রাজপরিবার ছাড়া সকল শেয়ালরা শুধু নিরামিষ খাবে। শেয়ালরাজ্যে আমিষ নিষিদ্ধ।
নিরামিষ খেতে খেতে শেয়ালদের শিকড় গজায়। দেহ থেকে বের হয় মলিন পাতা, শুকনো ডালপালা। শেয়ালেরা নিরামিষে পরিণত হবার পরে রাজা ধরে ধরে আস্ত নিরামিষ খেতে শুরু
সবুজে ঢাকা সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা গ্রাম, মরিচাধরা পূর্ণ ও অর্ধপূণ নতুনের জলছাপ ছেয়ে আছে টিনের চাল। টিনের ঘরের পাশেই বেশ বড় বৃক্ষ। পুরাতন বৃক্ষের এতোটাই বয়স যে বৃক্ষের গায়ে শেওলা পড়া দেখে সেই অনুভব করা যাচ্ছে। বৃষ্টির কারণে শেওলা যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছ, যেন তপ্ত
এক শব্দের কবিতা
এক শব্দে কি কবিতা হয়?
কত কত কবিতা পড়ি! এক এক শব্দ এক এক কথা কয়,
অথচ এক শব্দে কোথাও পূর্ণ কবিতা নয়;
যেমন ধর চাঁদ
চাঁদ কে নিয়ে কত কবিতা!
কত কাব্য গাঁথা
আচ্ছা! শুধু ‘চাঁদ’ এ কি একটা পূর্ণ কবিতা হয়?
যেমন ধর চাঁদনি
যেমন ধর জ্যোৎস্না
কত শত
একটি গল্পের গদ্য
একটি গল্পের গদ্য লিখে ভাসাই নদীর জলে
একটা পাখি উড়ে এসে কানে কানে বলে
একটা ছবি আঁকো কবি-
তোমার-আমার যা কিছু আছে সবই
মিশিয়ে দাও এই স্রোত উপত্যকায়
যেভাবে আয়ুগুলো ভালোবাসতে-বাসতে ক্ষয় হয়ে যায়।
আমি বলি- ‘ক্ষয়ে বিশ্বাস নেই আমার’
আমি দাস নই ওসব পুরনো প্রথার
তবু কেন পাখি আর
আমি হারিয়ে যেতে চাই পথ আর পদচারণায় মুখর যান্ত্রিক নগরের চোরা গলিতে, নয়তো ভাবুক চোখে দেখতে চাই খোলা আকাশ মুক্ত পাখি আর তোমাদের মতো স্বার্থপর সুন্দরী ললনাদের
তারপর একদিন ঘরে ফিরে,ক্লান্ত শরীরে কাঁপাকাঁপা হাতে কলম তুলে ডায়েরীর পাতা খুলে লিখে রাখবো নামহীন পতিতাদের বিবরন। নয়তো
জার্মান জাতীয় দলের কোচ ইওয়াখিম ল্যোভ। ইতালী ও ব্রাজিলের পর তাঁর সামনেই এখন পরপর দু’বার বিশ্বজয়ের হাতছানি। নিজেকে ‘ভবিষ্যৎদ্রষ্টা, যোগাযোগের কেন্দ্র ও জন সংযোগকারী’ ভাবতেই পছন্দ করেন।
বারো বছর কেটে গেছে। প্রায় যতটা সময় আঙ্গেলা ম্যার্কেল জার্মানির চ্যান্সেলর, ততটা সময়ই
গণসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত আর অরিজিৎসিংগীত
দশ
আমি এই গদ্যের শুরুতে বলেছিলাম ওরে গৃহবাসী গানটার গণসংগীত হয়ে ওঠার দারুণ সম্ভাবনা ছিল; হাতে পেলে কবীর সুমনই বানিয়ে ফেলতেন, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ আসল-মা কড়ি-মা সব কায়দামতো লাগিয়ে এমন ব্যাপার করে বসলেন যে সঞ্চারী আসতে আসতেই দেখি বসন্তের উদাস হাওয়ার ভেতর মধুর