নীরব স্রোতে যে নদী বয়ে যায়
সেও তো মেশে সাগরের মোহনায়
যে ফুল ফোটে ঝোপেঝাড়ে অনাদরে
তাকেও ভ্রমর খুঁজে নেয় পরম আদরে
একা একা ওড়ে যে পাখি আকাশ সীমানায়
তার জন্যও ছোট্ট নীড়ে থাকে কেউ অপেক্ষায়
যে ঢেউ আলতো ছোঁয়ার খেলা করে সমুদ্রের বুকে
সেও সংগ্রামী জীবনের পালতোলা নৌকোতে থাকে সুখে। চোখের

মনের মাঝে তুমি তুমি আমার মনের রাজ্যে
স্বপ্নের প্রিয় রাণী,
তুমি হীনা এ জীবন আমার
বিফল হবে জানি।। দেখেছি তোমায় অনন্য ক্ষণে
অনেক জনের মাঝে,
সেই থেকে আজও তোমায় আমি
ভাবি সকাল সাঁঝে।। জানিনা আমি এটাই কি তবে ভালোবাসা?
তুমিই যে হয়েছ এ জীবনের সব আশা।। তোমার মাঝেই খুঁজি আমি
আমার সুখ-দুঃখ
তুমি

আয় বৃষ্টি ঝেঁপে এখন বর্ষার খবর- ছবি সবই মিডিয়া বাহিত। অল্প বৃষ্টিতেই কোন রাস্তায় কোমর অবধি জল, কোথাও থাক থাক ইটের ওপোর খাট তুলে দিয়ে অগোছালো সংসার আগলে থাকা, কোথাও মাথার ওপোর গামলা তার ওপোর বুড়িমাকে বসিয়ে জল পেরোবার চেষ্টা, এমনকি

জলশূন্যতায় আয় বৃষ্টি আয় বললেই
আমার তেকোনা চত্বর এড়িয়ে
মেঘ অকৃপণ ঝরে অন্য বাগানে,
আমার লাল টুকটুক টালির
সাহেবী অহংকারী ছাদ
টোটাল ডিহাইড্রেশনে খাবি খায়।
চাতকেরা মরে গেছে বহুদিন
বিলুপ্ত প্রজাতির পাখিরা
ছবি হয়ে গেছে, বহুদিন।
জানলার তিনশো ফুট দূরত্বে
কুবো আর কোকিলা জোড়ায়
ভিজে টুপটুপ ইতিউতি
জলফোঁটা দেখে।
আয় বৃষ্টি আয় না আমার

মাইনাস আমাতে তুমি বীজগণিত হলে

আমাদের এই সময়টাতে, এই তরুন সমাজে এখন প্যাকেট প্যাকেট ভালোবাসা পাওয়া যায়। ভালোবাসা বন্দী ছোট্ট একটি প্যাকেটে। যদি এক প্যাকেট ভালোবাসা থাকে তনু’র জন্যে, তো আরেক প্যাকেট ভালোবাসা থাকে অনু’র জন্যে। মানিব্যাগের ফাঁকে শোভা পায় স্ট্রবেরী কিংবা চকোলেট