দামী সময়
এখন আর বলে তো কোন লাভ নেই,
সমস্ত উচ্চারণই সম্ভবে নিষ্ফল।
আমার জন্যে তো মূহুর্ত বরাদ্দ নেই,
ব্যর্থ সমস্ত দিন, ও সকাল – বিকাল।
তোমার ডাকের মধ্যে যে কুহকী টান,
নিশিঘোরে হেঁটে গেছি কাঁহা তক্ কাঁহা,
সঘন প্রতিশ্রুতি জারিয়েছে নিদান,
গোছা গোছা মিথ্যে কথা –
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮১ বার দেখা
| ৬৮ শব্দ ১টি ছবি
গানওয়ালার প্রতি নিবেদন
এইযে আলোর খেলা
দিগন্তরেখা বরাবর উজ্জ্বল জোছনার ছাপ
তার সবকিছুই কী ভুল?
একবার কেউ যদি কথার কানাগলিতে ঢুকে পরে
জলজ পোকাদের মতো ভুলে কাটে তাঁদের জীবন।
এ আমার বিনয় নয়, তবুও
আঙুলের কারুকাজে ফুটিয়ে তুলছি দৃষ্টিনন্দন শিল্প
মেয়ে প্রেম বুঝ? ভালোবাসা?
তার সবটুকু নয় দেহের প্রবঞ্চনা।
সবে তো ময়ূর মেলেছে পেখম
সময়ের
দৌড়
বুনোবিড়ালের জ্ঞান আর বিবেক এক দাবানলের মাঠ
জীবন আর বাস্তবতা এক স্বার্থপরের আচল উড়া মেঘ;
বৃষ্টি অনাবৃষ্টি অন্ধকারে অনাসৃষ্টির এক মুর্খ পুষা মেষ-
গোলাপ কিংবা কৃষ্ণচূড়া ঝরে পরার এক অবুঝ দৃষ্টি
কি পেলাম শুধু স্বার্থপরতার নির্দয় নীলয় ক্ষীণ পাটি!
এ কেমন বিচারণ বুনোবিড়াল মুখি জ্ঞান বিবেক অর্থের অনর্থ
সু-নামের মানবতা-
বাংলাদেশে ৩ ধরনের অশোক ফুল আছে।
সাধারন “অশোক” ফুল হয় লালচে কমলা রঙ্গের থোকায়।
“হলুদ অশোক” বা “স্বর্ণ অশোক” এর রং হলুদ আর সাধারান অশকের চেয়ে কিছুটা ছড়ানো।
“রাজ অশোক” বা “উর্বশী” ফুলের রং লাল, ঝালরের মত ঝুলে থাকে।
এই ৩টি অশোক ফুলই দেখার এবং ছবি তোলার সৌভাগ্য
এক ঘোরবর্ষায় আমি নীলপদ্ম হতে চেয়েছিলাম
এক শ্রাবণ-
তখনো ভোর তার সবগুলো দরোজা খুলেনি; সূর্য কেবল মিটি মিটি হাসিমুখ দাঁড়িয়ে আছে, আকাশের এক কোণে; চুপচাপ; অপেক্ষায় আছে কখন মেঘ, আলগা করবে তার নীল আঁচলের ঘোমটা। জলার ধারে এক পায়ে দাঁড়ানো ঘুমন্ত বক। মাত্রই ডানার আড়মোড়া ভাঙ্গছে
ছবিঃ শব্জী পোলাও, এখানে কিছু চিংড়ী মাছ দেয়া হয়েছে।
শব্জী পোলাওঃ
যা যা প্রয়োজনঃ ৫০০ গ্রাম পোলাওর চাউল, শব্জি (মটর সুটি, ফুল কফি, আলু, গাজর) ৭৫০ গ্রাম, ঘি ১০০ গ্রাম, একটা তেজপাতা, ৩/৪টা এলাচ, ৩/৪টা লবঙ্গ, ছোট
গোলাপ ফুল সবজি বা ফলের ক্যাটাগরিতে পড়েনা। কিন্তু এটি বিভিন্ন ধরণের রান্নায় বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও ব্যথা সারাতে, বমি বমি ভাব, অবসাদ ভালো করতে সাহায্য করে গোলাপ ফুল। কারণ এতে এস্ট্রিঞ্জেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান
খামখেয়ালীর মনে
ব্যঞ্জনা দিতে এসে ছিলে
দিয়েছ,
তারপর চলে গেলে।
তিন কূলে কেউই রইলনা আর
লাঞ্ছিত হাতে আঁকড়ে রলাম নির্বাণ অঙ্গার।
এখন তুমি ভালো আছো। আগের ছিলে বেশ
মধ্যখানে আমার সাথে খেলে গেলে খামখেয়ালির লেশ!
আধুলির দামে কিনতে পাওয়া জুয়ার ঘরের দাস
এর বেশী আমায় ভাবতে পারো নি, কথিত
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮৭ বার দেখা
| ৭১ শব্দ ১টি ছবি