পিতা নাবিক ছিলেন, তাই ♦
“দরিয়া”, “কিনার”- শব্দগুলো খুব প্রিয় ছিল তাঁর। তিনি
ঢেউকে পোষ মানাতে জানতেন। সমুদ্র দিওয়ানা হবে
এমন আগাম বার্তা পৌঁছে যেতো তাঁর কাছে। আর
আকাশের দিকে তাকিয়ে তিনি প্রতিরাতেই জানতে
চাইতেন মেঘের কুশল। সেই মেঘ ছিলেন আমার মা।
দরিয়া নিয়ে নিয়েছিল পিতার পাঁজরের দখল। তাই
দরিয়ার প্রতি
মানুষ মহীয়ান
কতো সময় গেছে তীর্থভূমি দিকে চেয়ে
শিশুর মতন টেনে নিয়েছ অসাধু জীবন
বোহেমিয়ান সন্ধ্যায় কিছু পাপ এসে দাঁড়িয়েছে দরজায়
আত্মাটাকে ধরে রাখ নয়তো
অতীতের পড়শী খুবলে খাবে সব
মানুষের কাটছে এখন মধ্যবিত্ত জীবন
পাপ মাফ চাই প্রভু
কদর্যতা ছাড়া কিছুই নাই সঞ্চয়
মদ মাংসে কেটেছে অষ্টপ্রহর
জান্নাত জাহান্নাম কিছুই বুঝি না
খুঁজতেও যাইনি
লেখালেখির জগতে যা কিছু লিখি না কেন, সেটি লেখা ও প্রকাশনা শিল্পের প্রেক্ষিত বিচারে নতুন সৃজন। কথাটি সৃজনশীলতার নিরিখে সত্য। ব্যতয়গুলোর উল্লেখ করছি না। ক্রমে সেই সৃজনগুলো লেখক ও পাঠকের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। একজন কবি যখন কবিতা সৃজন করে চলেন আর সৃষ্টির আনন্দ