গ্রামীন প্রসবক্লান্ত রুক্ষ ক্ষেত
গুটিশুটি শীত পাহাড়ে,
আদুল গায়ে ছোট্ট পুকুর
খাচ্ছে চুমু শীতের গালে। রক্ষী গাছের চোখরাঙ্গানি
থোড়াই কেয়ার শীত বালিকার,
প্রধানমন্ত্রী সড়ক বেয়ে
দর্পে হাঁটে মোষ ক্যারাভ্যান। হাঁচছে টাওয়ার, কাশছে টাওয়ার,
ধুঁকছে টাওয়ার, আসছে পৌষ,
ন্যাংটো ছেলে ডিগবাজী খায়
নবান্ন ধান আঁতুড়ঘরে।

বিশ্বাসের তাস উড়িয়ে হাওয়ায়
আমরা বসে পরস্পর মুখোমুখি
নিশ্চুপ –নিরুত্তাপের দিন
যাপিত জীবন- বাড়ছে যুধবদ্ধ ঋণ
ঠিকানা এখন ভিন শহর স্পর্শে পাল্টে যায় সব
পরিযায়ী ঠিকানা – একটা ভাতঘুম
তীরের ফলায় লেগে থাকে আগুন
এতোকাল তো বাধ্যই ছিলাম
নিষেধের চোখে আটকে ছিল সব কাঁটা বিদ্ধ শরীর – কবেকার সুখস্মৃতি
মগ্ন আবেশে – স্বপ্ন রঙিন
শয্যা সাজাতেই

পলাশীর আম বাগানের স্বপ্ন ভাংগা,
শত বছর পরে হলেও মানুষ আবার,
স্বপ্ন বাঁধে, বুক বাঁধে,
স্বপ্ন বেঁধে যুদ্ধ করে। হেরে যাওয়ার কষ্ট বুকে নিয়ে
জন্ম নেওয়া হাজার ছেলে,
জন্ম নেয় ঘরে ঘরে,
শপথ নিলো অকুতোভয়ে,
স্বদেশ ভুমি মুক্ত হবে,
স্বাধীনতার রাংগা প্রভাত,
স্বপ্ন আবার পুর্ণ হবে। কত প্রাণ, কত স্বপ্ন,
কত রক্তের

কেউ বলে – ভূত নেই- ধুৎ ধুৎ আজ-
ভয় পাওয়া নয় মোটে শোভনীয় কাজ।
শুধু শুনে ভয় বুনে চলে মনে যারা-
হয় খল, দূর্বল- নয় ভীরু তারা। কেউ বলে ভূত আছে- খুঁতখুঁত রাখো-
ক্ষমা পাবে অমারাতে যদি রাম ডাকো।
শবগুলো ভূত সব – রাত্তিরে ঘোরে-
একা পেলে দেখা দেয় নানারূপ

একটু ভাবনা- একটু সচেনতা-একটু বিচক্ষণতাঃ ছোট্ট একটি মাটিকে ফেলে দেয়া হয়েছিল এক লাল সমুদ্রে। তলিয়ে যাচ্ছিলো সবই অতল গভীরে। সেখানে ছিলো লাইসোজোম ডি এন এ এবং প্লাস্টিড ডি এন এ এর নিউক্লিয়াস এর সভ্যতা। এই বিশাল লাল জলরাশির জলযাত্রায় সবাই বেঁচে

বাংলা দেশের স্বাধীনতার গল্পটা কিন্তু সবাই জানে,
তবুও সবাই ভুলে যায়, বার বার ভুলে যায় গল্পটা। কোটি মানুষের মুখের ভাষা স্তব্ধ করতে
কায়েদ-ই-আজমের শব্ধ সন্ত্রাস
মৌলিক গণতন্ত্রের মোড়কে ছিনতাই স্বাধীনতা!
তখনো সরকার সমর্থক কিছু বুদ্ধিজীবী, কিছু মিডিয়া,
তারস্বরে বলেছিলো

পারমাণবিক মৃত্যুফাঁদ আমাদের মত রাশিয়াও তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ। মুখে, চেহারায় ও কাগজে কলমে সুপার পাওয়ায়ের তকমা থাকলেও ভেতরের খবর যারা রাখে তাদের কাছে রাশিয়া স্রেফ উন্নত ভার্সনে আমাদেরই কার্বন কপি। বিশেষ করে জোর করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ও

তোমার নিজের হাতের মুঠোয় সফলতার চাবি,
ইচ্ছা থাকলে সম্ভব হবে তোমার দ্বারা সবি।
পরিশ্রমী হতে পারলে সফল হওয়া যায়,
অলসতা ব্যর্থ হবার প্রধান অন্তরায়। স্বপ্ন দেখে সময় গেলে করবে কখন কাজ?
কাল করবে না ভেবে তা, করে ফেল আজ।
ন্যুনতম অবহেলায় বিশাল সর্বনাশ,
আড়ষ্টতা, অলসতা পাঠাও পরবাস। সফল

মনের ভেতর নদী মনের ভেতর নদী
মনের ঠাঁই অতল
আমি বয়ে যাই, ডুবে যাই
মনে ভালোবাসার চলাচল চোখের ভেতর জল
চোখ বায় জল
আমি ভেসে যাই, ডুবে যাই
আর নোনা জল চলাচল মনের ভেতর তুই, জলের ভেতর জল
চল চোখ, সাগর চল
আমি বয়ে যাই আর ডুবে যাই তোতে
বল, একটিবার ভালোবাসি

স্মৃতি _______ আমার দাদুর তিন ছেলে। কোনো মেয়ে নেই। জমিদারি সুত্রে আমাদের দুটো উপাধি আর পদবীতো একটাই হয়। বাবা একটা উপাধি ব্যাবহার করেন। আমিও “চক্রবর্তী” ব্যাবহার করি লেখালেখির ক্ষেত্রে। আর একমাত্র জেঠু তিনটেই ব্যাবহার করেন। জেঠুর থেকে বাবা

পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুল রয়েছে। হাতে গোনা দুই-একটি দেশ তাদের জাতীয় ফুল নির্বাচন করেনি এখনো। এই লেখায় পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুলের ইংরেজী নাম, বৈজ্ঞানীক নাম ও ফুলের ছবি দেয়া হবে। যে ফুল গুলির বাংলা নাম আমার জানা আছে সেগুলির বাংলা

‘আমার দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা মন
শ্যামল কোমল পরশ ছাড়া যে নেই কিছু প্রয়োজন’ গুনগুন সুরে মন ক্ষণে ক্ষণে গেয়ে ওঠে। কখনো সে সুর আনমনা করে। মন চলে যায় সুদূর অতীতে – দুঃসহ দিন রাত্রির রক্ত রাঙ্গা ডায়রির পাতায়। সেই

এমন প্রেসটি কোথাও খুঁজে এ বছর বইমেলায় কবিতার বইটা না বেরোলেই নয় ব’লে প্রুফে নাক গুঁজে বসে আছি আর নাকের ডগা লাল হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ! শেষ সহ্য করতে না পেরে মোবাইলের দিকে হাত বাড়ালাম: ম্যাডাম, এত বানান ভুল? যেখানেই গা লিখেছি, পা কম্পোজ করে দিয়েছেন;

ঘামে ভিজে ক্লান্ত দেহে, ঢলে পড়ি স্বপ্ন সুখে,
আঁকড়ে রাখে কেউ আমাকে, আলিঙ্গনে নিজের বুকে!
দেহ প্রাণের সঞ্জীবনী, দীর্ঘশ্বাসের শব্দ শুনি,
ফিসফিসিয়ে কানের কাছে, আবেদনের প্রতিধ্বনি। অন্ধ আবেগ ব্যপক মোহ, অন্তরাত্মার কি বিদ্রোহ,
চোখের নেশায় মনের জোরে, পরশ পাবার সে আগ্রহ!
সুপ্ত প্রাণের হিংস্র থাবা, শরীরতত্ত্বে