অরিত্রি তুই যাসনে চলে
আয়রে ফিরে আয়,
বাবাটা তোর ভুলেও কারো
ধরবে না আর পায়।
যা খুশী তা করিসরে তুই
ইচ্ছে মত চলিস,
বকবে না আর কেউ কখনো
যতই আসুক নালিশ।
বন্ধুরা তোর ক্লাসে বসে
মুখটা করে ভার,
কোন দিনও আসবেনারে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০৮ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
সন্তানপ্রণাম
চার
নিজের ছেলে আর বেড়ালবাচ্চার মধ্যে কাকে বেশি ভালোবাসা উচিত?
হতে পারে দ্বিতীয়জনকে। কেননা সে কোনওদিন নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে না, মাছ ছাড়া মুখে তুলবে না অন্য খাবার বেড়ালের এমনকি কোনও প্রেমিকাও থাকে না।
ছেলে আজও হাতের কাছে পেলে আমাকে স্পেলিং জিগেস করে নেয়। আমি জ্বর হলে
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৪ বার দেখা
| ১০৯ শব্দ
এই তো মাসখানেক আগের একটি ঘটনা। রাত আটটা বেজে থাকবে। ঢাকার কোথাও সরু একটি গলি পেরচ্ছিলাম। এ সময় দেখলাম, বাঁ দিকে একটা সাইকেল হঠাৎ তীব্র গতিতে সড়কের মোর ঘুরে আমার দিকে আসতে লাগলো। সাইকেল আরোহী এগারো বারো বছরের শিশু। বেশ খানিকটা দূরেই ছিল, তারপরও
একাত্তরের জোসনাকথা
‘চিঠি দিও না। আমি পাবো না কিছুই। না গামছা, না চিড়া, না ছবি।’
লিখতে লিখতে চিরকুট ভিজে যায় মুক্তিযোদ্ধা আরশ আলীর।
কমাণ্ডার হাঁক দেন- ‘অপারেশন কয়টায় আরশ ?’
রাত দুইটায় স্যার। বলে থমকে দাঁড়ান বীর এই সংগ্রামী।
আজ জোসনার জন্মদিন। যে প্রিয়তমা জোসনা ‘ফিরে এসো’—
বলে পুকুর পাড়
শাহেদ তুড়ির সাথে হাতের সিগ্রেটের ছাই ফিল্মী কায়দায় ফেলে দিয়ে একবুক ধোঁয়া টেনে নেয়। এরপর স্মার্ট ভঙ্গিতে ধোঁয়ার রিং বানিয়ে শূন্যে ছেড়ে দিতে থাকে।
মুগ্ধ হয়ে মিলি রিংগুলোর দিকে তাকিয়ে রইলো। শেষে শাহেদের আরো কাছে এসে বলে,
– দারুণ জিনিস তো শাহেদ
দিও একটু ভালোবাসা
আমি একজন রাস্তার মানুষ
ধূলিকণার সাথে করেছি বন্ধুত্ব,
আমি থাকি অনাথের মতো
বড়লোক থেকে আমার অনেক দূরত্ব।
আমি খেটে-খুটে খাওয়া মানুষ
শরীরে থাকে সদা দুর্গন্ধ,
আমি ধনীব্যক্তির সামনে যাই না
যদি তার দম হয়ে যায় বন্ধ!
আমি থাকি ছেড়া কাপড় পরে
আমায় দেখে করে উপহাস,
তাদের উপহাসে আমি
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৩ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি