যার ছবিটা ভেসে ওঠে আমার কল্পনায়,
তাঁর কারণে দিন রাত্রি জ্বলি যন্ত্রনায়।
আমার জন্য সে যখনি হয়রে বিরক্ত,
ব্যকুল হৃদয় আরো বেশী হয় যে আসক্ত।
তাঁর ভেতরে খুঁজে ফিরি আমার সার্থকতা,
বিবেক তখন শোনায় আমায় নানান যুক্তি কথা।
ব্যথী মনে দহন জ্বালা সঙ্গী সারাক্ষণ,
ইচ্ছা খুশীর কাছে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪৭ বার দেখা
| ১০৮ শব্দ ১টি ছবি
বিখ্যাত ব্যাক্তিদের পছন্দের জলখাবার
১৬৬২ সালের আগে ইংরেজরা চা পান করত না। রাজা দ্বিতীয় চার্লসের স্ত্রী ক্যাথেরিন ডি ব্রাগ্যাঞ্জা ব্রিটেনে চায়ের প্রচলন ঘটান। পর্তুগালের মেয়ে ক্যাথেরিনের ছিল চায়ের নেশা। পর্তুগালের রাজদরবারেও চা ছিল প্রিয় পানীয়। সে যাই হোক রানীর চা পানের
২৫ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে ““খাগড়াছড়ির পথে”” রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়িতে। দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে রেস্ট নিয়ে আমাদের “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – শুরু” হয় “আলুটিলা গুহা” দিয়ে। আলুটিলা গুহা দেখে আমরা চলে
সেঁজুতির জন্য মন কাঁদেনা
আজকাল কোনোকিছুতেই …জল পড়ে না
বিশ্বস্তরাত যেদিন প্রথম আজানুলম্বিত হয়েছিলো
এমন ভাব করেছিলো যে, সে আর কোনোদিন বুঝি শেষ হবেনা
সেদিন জল একটু টলমল হয়েছিলো বটে
তবে আমার প্রিয় গড়াই নদীর মতো উতলা হয়নি!
এই স্বার্থপর শহরের কাছে আমার কোনো ঋণ নেই
আমি বরং ভুলে গেছি আমার
ক্ষুদ্র আমার এই বিশাল পৃথিবী,
তাইতো পরের মুখে খুঁজি প্রিয় মানুষের মুখ
টোল পড়া গালে, ঠোঁটের কোণঘেঁষা একটা তিল, কপালের একপাশে একগোছা চুল ঝুলে আছে ঠিক যেন আত্মহত্যার প্রবনতা নিয়ে
রাতটুকুই আমার
কিছু থাকে না রাতে, ছুঁয়ে থাকে অন্ধকার
থাকে না কিছু হাতে, মুঠো মুঠো আঁধার
কিছু থাকে না চোখে, নির্ঘুম স্বপ্নহীন রাত
থাকে না কিছু মনে, শরীরে মন কোথায়?
মন তো সেই কবেই দিয়ে দিয়েছি তোকে
অনিদ্রা কেড়ে নিয়েছে চোখ
হাতে শূন্যতার হাহাকার,
রাতটুকুই কেবল আমার।