হুমায়ূন আহমেদের বইগুলির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক যেটা আমার কাছে মনে হয় তা হচ্ছে “এপিগ্রাম”। বই পড়ার সময় এপিগ্রাম গুলি সহজাত ভাবেই আমার চোখে পড়ে, আর সেগুলিকে আলাদা করে টুকে রাখাটা আমার স্বভাব। শত শত বইয়ের এপিগ্রাম দুটি ডায়রিতে লেখা আছে। এখনও বই পড়ার সময়
তুমি যাকে ঈশ্বর বলো। আমি তাকে আল্লাহ বলি। সে ভগবান বলে। সে মহামতি বুদ্ধকেই তাঁর প্রতিভূ মনে করে। সে সূর্যকে। সে শাপকে। সে গাছকে। আর আমরা সবাই সেদিন শুদ্ধ বিশ্বাসী ছিলাম সেই জাহাজে। আমরা মনেপ্রাণে তীব্র ঘৃণা করতাম পৃথিবীর সমস্ত শাপগ্রস্ত নির্বোধ অবিশ্বাসীদের। কিন্তু
বয়স কমাবে যেসব খাবার
বয়স বাড়লেও চেহারায় তার ছাপ পড়বে না- এরকম আকাঙ্ক্ষা সবারই। কিন্তু বাস্তবতা হলো বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চেহারায় তার ছাপ তো পড়েই, বরং অনেক সময় বয়সের থেকেও বেশি বয়স্ক লাগে দেখতে। এর কারণ অনেকগুলো থাকলেও অন্যতম কারণ
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৮ বার দেখা
| ৩০৯ শব্দ ১টি ছবি
বন্ধ পেলেই ঘুরে বেড়ানো শিহাবের অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। দিনভর। আজ যেমন গেলো জাহাংগীরনগর ভার্সিটিতে।
রঙ বে-রঙ এর পোশাকধারী নারী পুরুষ। রঙ কি শুধুই পরিচ্ছদে! মনে নয়? মন যাদের অন্য মনের কয়েদী, তাদের কথা বাদ। মুক্ত মনওয়ালাদের কথাই ভাবছে সে।
কলতানের সামনের রাস্তাটি
কোন সৃষ্টি নয় স্রষ্টা
ভুল করনা, ভুল করনা!
সৃষ্টিকে স্রষ্টা ধরনা!
স্রষ্টা তো তিনিই;
যিনি দিনকে করে রাত,
রাতকে করে দিন!
যাহার কর্ম সীমাহীন!
কোন সৃষ্টি নয় স্রষ্টা!
স্রষ্টা সকল সৃষ্টির উপদেষ্টা!
কোন সৃষ্টি পাইনা স্রষ্টার মান।
কখনো যায়না গাওয়া
কোন সৃষ্টিরগুনগান!
স্রষ্টা তো তিনিই;
যাহার কুদরত সর্বত্রে বিরাজমান!
যিনি সর্ব
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৮৭ বার দেখা
| ৫৫ শব্দ ১টি ছবি
শব্দ ভাঙার শব্দ
তুমি আসবে
কথাটা জানাজানি হবার পর
এক ঝাঁক পাখির ব্যস্ততা বেরে গেছে কয়েকগুণ
শুকিয়ে যাওয়া নদীটিতে ফিরে আসে স্রোতপ্রবাহ
শীতের সকালে কুয়াশার চাদর আরো একটু বেশী সময় স্থায়ী হয়
এই আমি খুব সকালে হাটতে বের হই,
উচ্ছাসের রাজ্যজয় করে এক কাপ গরম
শুধু রক্তের রঙ
রক্তগুলো ধানশীষের মতো সোনালী রূপালী
আর লাল সবুজ- জলতরঙ্গগুলো খেলা করে
যেমন নৌকার মতো-আঁকাবাঁকা গহীন পথ
তবুও রক্তগুলো সুনামীধারায় মতো বহমান!
কখনো ভাবে না রক্ত ডানাহীন শঙ্খচিল
দূরাকাশের নীল সাদা মেঘগুলির মতো-
একটু মসনদি সবুজ অরণ্যের বুকে রঙমাখা
কৃর্তজ্ঞার লেশহীন- বেঁচে থাকার জন্য
শুধু রক্তকমল ! এতোটুকু ঝিলমিল !
রক্তের চারিধার
ভোটের মোরগা
ভোটের সময় এলেই দেখি
প্রার্থীরা সব ট্যাগ করে
ভোটের পরে এরাই আবার
যখন তখন লাগ করে।
অমুক ভাই আর তমুক ভাই
বুকে জড়াই হ্যাগ করে
উল্টো রথে দেখলে পরে
গায়ে তাহার আগ ধরে।
ভোটের মোরগা ধরবে তেমন
মুত্ তে যেমন ছাগ ধরে।
পদ-পদবি চাকরি প্রজেক্ট
তারাই নেবে ভাগ করে।
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩২৯ বার দেখা
| ৩৯ শব্দ ১টি ছবি