আমি কখনোই কাঁদিনি বন্ধু
কেঁদেছে আমার চোখ,
আসলে আমার চোখও কাঁদেনি
ভুল দেখেছে লোক।
আমায় পুড়িয়ে চোখ ভাসিয়ে
কেঁদে যায় এই মন,
এমনি ভাবে সকলেই কাঁদে
দূরে গেলে প্রিয়জন।
আমি কখনোই কষ্ট পাইনি
মুখ করিনি ভার,
যদিও তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতি
হাসতে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৬ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
একটা সময় আমার নাকটা নিয়ে আমার নিজেরই অভিযোগের অন্ত ছিল না। আয়নায় দেখে, ছবি তুলে কিংবা শান্ত পুকুরে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে কত কষ্ট পেয়েছি। বন্ধুরা ও বলতো, ‘তোর নাকটা বেশী লম্বা রে’।
বাসায় এসে আম্মাকে বলতাম, কেন আমার নাকটা এতো
পলাশীর আম বাগানের স্বপ্ন ভাংগা,
শত বছর পরে হলেও মানুষ আবার,
স্বপ্ন বাঁধে, বুক বাঁধে,
স্বপ্ন বেঁধে যুদ্ধ করে।
হেরে যাওয়ার কষ্ট বুকে নিয়ে
জন্ম নেওয়া হাজার ছেলে,
জন্ম নেয় ঘরে ঘরে,
শপথ নিলো অকুতোভয়ে,
স্বদেশ ভুমি মুক্ত হবে,
স্বাধীনতার রাংগা প্রভাত,
স্বপ্ন আবার পুর্ণ হবে।
কত প্রাণ, কত স্বপ্ন,
কত রক্তের
কেউ বলে – ভূত নেই- ধুৎ ধুৎ আজ-
ভয় পাওয়া নয় মোটে শোভনীয় কাজ।
শুধু শুনে ভয় বুনে চলে মনে যারা-
হয় খল, দূর্বল- নয় ভীরু তারা।
কেউ বলে ভূত আছে- খুঁতখুঁত রাখো-
ক্ষমা পাবে অমারাতে যদি রাম ডাকো।
শবগুলো ভূত সব – রাত্তিরে ঘোরে-
একা পেলে দেখা দেয় নানারূপ
একটু ভাবনা- একটু সচেনতা-একটু বিচক্ষণতাঃ
ছোট্ট একটি মাটিকে ফেলে দেয়া হয়েছিল এক লাল সমুদ্রে। তলিয়ে যাচ্ছিলো সবই অতল গভীরে। সেখানে ছিলো লাইসোজোম ডি এন এ এবং প্লাস্টিড ডি এন এ এর নিউক্লিয়াস এর সভ্যতা। এই বিশাল লাল জলরাশির জলযাত্রায় সবাই বেঁচে
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৩ বার দেখা
| ১০৩০ শব্দ ১টি ছবি
বাংলা দেশের স্বাধীনতার গল্পটা কিন্তু সবাই জানে,
তবুও সবাই ভুলে যায়, বার বার ভুলে যায় গল্পটা।
কোটি মানুষের মুখের ভাষা স্তব্ধ করতে
কায়েদ-ই-আজমের শব্ধ সন্ত্রাস
মৌলিক গণতন্ত্রের মোড়কে ছিনতাই স্বাধীনতা!
তখনো সরকার সমর্থক কিছু বুদ্ধিজীবী, কিছু মিডিয়া,
তারস্বরে বলেছিলো