আমি পবিত্র হতে চাই,
চীৎকার করে কান্নার সূরে
অপবিত্র হয়ে যাই!
আমার দেহে ভর করে ক্লান্তি,
উদ্যমী আমায় দুর্বলতা
এনে দেয় বিভ্রান্তি।
আমার বসন্তে ভরা চারপাশ,
গ্রীষ্মের খর তাপদাহ এসে
চুষে নেয় সব রসকষ।
সন্ন্যাসী আমি নই,
তাড়নার জালে কেমনে তবু
পাপের
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৮ বার দেখা
| ৬৫ শব্দ ১টি ছবি
পালটে দিবো, বদলে দিবো,
চেনা জানা এই সমাজটাকে,
পচে যাওয়া এই রাষ্ট্রটাকে
ভেংগে ফেলে গড়িয়ে নিবো।।
এমন স্বপ্ন বুকে এঁকে,
কিশোর মনের ছোট্ট কোনে,
অন্ধকারে পথে নামা
নতুন সুর্য আনবো ছিনে।।
পথের পরে পথ হেটেছি,
নতুন সাথী যোগ হয়েছে,
লড়াই করার সাহস আরো
জোর হয়েছে, জোর পেয়েছি।।
যৌবনের সেই রক্ত গরম,
সব কিছু তার পায়ের তলে,
বুকে শুধু
সত্যি কথাই বলছি। আমাকে কিন্তু আপনারা কেও চিনতে পারবেন না। আপনাদের সাথে আমার তেমন করে আলাপ পরিচয় হয়নি তবে আমার নানা ভাইয়াকে আপনারা ভাল করেই জানেন, তার সাথে আপনাদের বেশ সখ্যতা আছে আমি জানি। যখন
একদিন এই শহর জানবে
আমরা প্রেতাত্মা ছিলাম ।
ভালোবাসার খেলায় বুকের নুন
সমুদ্রে ছেড়ে দিয়ে
চোখে চোখ রেখে বলেছি
‘ ভালোবাসি’ ।
আঁধার পার হলে
সময়কে অতিক্রম করে বলি
‘আসলে সব মিথ্যে ছিলো’ –
পাথরের গায়ে যে পাথরকুঁচি গাছ
সে ঠায় দাঁড়িয়ে দেখেছে –
আমাদের এক চুমুক হাসি ০০০
শিল্পকলায় তাকে দেখে দীর্ঘশ্বাস –
আহা এতোক্ষণে সময়
কালের করায়তন
বিপুল আনন্দ নিয়ে ভেসে যায় হেমন্তের ফুল। পাতাগুলো
কাছে দাঁড়িয়ে দেখে ওইসব গমন। আর যে প্রাজ্ঞ আলো
সাথী হবে বলে কথা দিয়েছিল, তারাও পথ পাল্টে
অন্য সড়কে উড়ায় নিশান। রাত্রিচরী পাথর জেগে থাকে একা।
জেগে থাকে অগ্রহায়ণের নক্ষত্র। ঝুমকো লতার ছায়ায়
বিগত মুখ দেখে কান্নারত পাখি ভাবে-
দেখতে
বারবিকিউ ইন কামিনী ঘাট এর প্রথম দুই পর্বের পরে আজ ৩য় পর্ব। গত দুই পর্বের মতো এই পর্বেও ছবির সাথে ক্যাপশন দিয়েই দেখানো হয়েছে অনেক কষ্টে ভেজা মাটিতে আগুন জ্বালানোর পরে কি করে আস্ত খাসীটিকে বারবিকিউ শিকে ঢুকিয়ে গুনা দিয়ে বেঁধে আগুনে চড়ানো হয়েছে।