সঙ্গী ছাড়া একলা একা, বেঁচে থাকা যায় কি?
তোমায় ছাড়া বেঁচে থাকা, মরণ সম নয় কি?
নিঃস্ব আমার সরল প্রাণে, তুমি হলে বিশ্বাস,
শয্যাশায়ী মরণ কালে, ফিরে পাওয়া নিঃশ্বাস!
তোমার দূরে দূরে থাকা, অবুঝ প্রাণে সয় না,
দিন চলে যায় ভেবে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০৩ বার দেখা
| ১৩৩ শব্দ ১টি ছবি
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুল রয়েছে। হাতে গোনা দুই-একটি দেশ তাদের জাতীয় ফুল নির্বাচন করেনি এখনো।
এই লেখায় পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুলের ইংরেজী নাম, বৈজ্ঞানীক নাম ও ফুলের ছবি দেয়া হবে।
যে ফুল গুলির বাংলা নাম আমার জানা আছে সেগুলির বাংলা
-বাচ্চারা কথা বলোনা। এক বাবা ছেলের গল্প বলি; মন দিয়ে শুনো। ছেলেকে তার বাবা খোকা বলে ডাকতো। খোকা দেশের বাইরে থাকতো আর বাবা তার ছেলের বউ এবং নাতীদের সাথে দেশে।
রফিক নিয়াজ ড্রয়িং রুমে তার পরের দুই প্রজন্মকে গল্পটা শুনাচ্ছিলেন। সপ্তাহে কয়েকবার পরিবারের ছোট
মাঝেমাঝে চুপ করে বসে থাকি আমি আমার পাশে
আমার আমিকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত রুদ্ধ শ্বাসে;
আয়নার দিকে তাকিয়ে থাকি, জুড়ে নিই টুকরো হৃদয়
খুঁজে পাই ব্যর্থ ইতিহাসের পাতায় এক নতুন পরিচয়ে।
ব্যস্ত দিনের শেষে যখন চাঁদ নেমে আসে,
ডুবে যায় মন তখন গল্প
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২২৮ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
‘রিমোট কন্ট্রোল আনতে বলেছিলাম, আনোনি এ্যাকুরিয়ামের মাছের খাবার, তাও?’
চাকুরি জীবনে বছর দুই আগেও উইকেন্ডে সে বাসায় এলে, বউয়ের এই অনুযোগগুলিকে রোমান্স পূর্ববর্তী অনুঘটক হিসেবে অনুভব করতো শিহাব। হয়তো বউ সাপ্তাহিক এই বিশেষ দিনটিতে, দুই মেয়ের তীক্ষ্ণ চাহনির সামনে নিজেকে আড়াল
অন্ধকারের চাঁদ
জ্যোৎস্না রাতে কি আছে রে?
ঘুম কোথায় দু-চোখে?
মন খারাপের বৃষ্টি ঢল
কষ্ট কষ্ট বুকে
কেও তো আছে, চাঁদনি রাতে
আমার জন্য কাঁদে
খুঁজতে গেলেই পালিয়ে যায়
আকাশ হারায় চাঁদে
কে আছে রে তোর ভেতরে?
আমার জন্য কাঁদে
কখন তোকে ফেলেছি আমি?
ভালোবাসার ফাঁদে
কি আছে রে তোর ভেতরে?
মনটা আমার কাঁদে
অমাবস্যায় চাঁদনি
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৯ বার দেখা
| ৪৩ শব্দ ১টি ছবি
কলম
হে কলম তুমি আল্লাহ্ প্রথম সৃষ্টি
জড় নয় যেন আস্ত জীব।
ঝড়ের গতিতে তোমার আদর্শ
হুকুম করে যাহা মনিব!
খালি করনি তো কোন হস্ত,
করিয়াছ সবারে ব্যস্ত,
ভরণপোষণ নিয়া সমস্ত।
বর্তমানে লিখে দাও আদর্শ অনাদর্শ,
আদি থেকে এখনো ব্যস্ত সব বর্ষ।
তুমি লিখে দিতে পারো,
তা কভু গ্রাহ্য কভু অগ্রাহ্য,
হুকুমতের হুকুম তোমার
করো