রক্তনালী ব্লক হওয়া স্বাভাবিক কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। এবং শুধুমাত্র এই কারণে হৃদপিণ্ডের নানা সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় অনেককে। এমনকি হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হন অনেক রোগীই। কিন্তু রক্তনালী ব্লক হওয়ার এই সমস্যা থেকে
ডিগ্রী
পাকড়াও করলো ডিগ্রী,
একের পর এক বিক্রি।
রাখলে জীবন বাকি,
ডিগ্রী বোঝায় মাথা
এদিকওদিক হাঁকি।
মনে চাপা চাপা কথা;
কেমনে সুখের আসা?
গতি রকেটে, উত্তর পকেটে।
হস্ত খালি, জীবন কালি।
উড়িল পাখি, ছাড়িল বাসা
গড়িল আত্মহত্যার ফাঁদ।
এইতো ভাই চলে দিনরাত।।
মন ছুঁয়ে মন
ঐ যে বাতিগুলো দেখছিস!
ঐ যে অনেক দূরে;
অন্ধকার থেকে কি চমৎকারই না লাগে!
অথচ কাছে গেলেই মন হতাশ
বিজলি বাতির কি আর এমন বিশেষত্ব আছে বল?
প্রতিদিনই দেখছি ঘরে বাইরে;
ভালোবাসাটাও অনেকটা দূর থেকে দেখা ঐ সুন্দর বাতিগুলোর মত,
কাছে থেকে খুব ম্যাড়ম্যাড়ে,
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯৯ বার দেখা
| ১৫৫ শব্দ ১টি ছবি
এডামের বিষন্নতার জন্য বায়ু পরিবর্তন অতীব জরুরি এবং অত্যাবশ্যক;
অন্যথা হলে তাঁর নিজের চেয়ে মহাবিশ্বের অধিকতর ক্ষতি হবে বলে
একটা নিশ্চিত গোয়েন্দা তথ্য ঈশ্বরের হাতে এলো।
অতঃপর এডাম আসমান ছেড়ে প্রথমে নিকষ কালো রাত্রির কাছে গেলেন
এবং সেখানে মুগ্ধ হয়ে তিনি টানা এক কোটি
শিহাব আর কণা। পারিবারিকভাবে বিবাহিত জীবনের ঊনিশ বছর পার করেছে গেলো মাসে। নিরবচ্ছিন্ন ‘না সুখ-না দুঃখ’ টাইপের বৈবাহিক জীবনে অভ্যস্ত। ভালোই চলছিলো।
দু’জনে যার যার স্বচ্ছল বাবা’র সাথে থাকাকালীন জীবনে কষ্ট তেমন অনুভব করে নাই। এভাবে চলতে চলতে একদিন নিজেদের সেই
শীতলক্ষ্যা এখন কুষ্ঠরোগী
শীতলক্ষ্মা তুমি এখন কুষ্ঠরোগী
শুয়ে কাতরাচ্ছ মৃত্যু শয্যায়,
বিষাক্ত কেমিক্যালের পানির ছোবলে
তোমার সাথে আমাদেরও জীবন যায়।
শীতলক্ষ্যা তুমি এখন কুষ্ঠরোগী,
তোমার পানি পান করে আমরাও ভুগি।
একসময় তোমার ছিল ভরা যৌবন
ছিল তোমর স্বচ্ছ পানি,
তোমার স্বচ্ছ পানি দিয়ে হতো ঔষধ
তা দুনিয়ার সকলেই জানি।
শীতলক্ষ্যা
এক
মাছি আর পিঁপড়ে। দু’জনের মধ্যে ভারি ভাব। রাতে পাশাপাশি থাকে। বাবুদের বাড়ির ভেতরের কোনো এককোণে। আর যখনই সময় পায় গল্প করে। নানা সুখ-দুঃখের কথা বলে।
দুই
-ও পিঁপড়ে- উড়তে উড়তে এসে মাছি বলে- বাবুদের বারান্দার কোণায় ক’দানা চিনি পড়ে আছে। খাবি তো চল্।
– চল্।
মাছি উড়ে
কেউ কথা রাখে না,
হাঁটা শিখেছি যখন বাবা’র হাতটি ধরে
বাবাও বলেছিলো কখনো যাবে না ছেড়ে
তবুও তো বাবা কথা রাখলো না ৷
কেউ কথা রাখে না,
মা বলেছিলো নাড়ি ছেঁড়া ধন তুই আমার
থাকবো আমি ছায়া হয়ে আসুক যতই আঁধার
তবুওতো মা কথা রাখলোনা ৷
কেউ
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩৪ বার দেখা
| ১০৭ শব্দ ১টি ছবি
৬
যে বিষয়টি আমার কাছে দিনের আলোর মত পরিষ্কার নাবিল কখনো সিনিগ্ধার সামনে দাঁড়াতে পারবেনা। এতদিন যে বিন্দুমাত্র প্রেম তো দূরের কথা বলার সাহস দেখাতে পারেনি তাকে নিয়ে কীসের ভয়! দীর্ঘদিন প্রান্তিকের বাসায় থাকতে থাকতে এলাকার পাতি নেতা, বড় নেতা সবার সাথে ইতোমধ্যে
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুল রয়েছে। হাতে গোনা দুই-একটি দেশ তাদের জাতীয় ফুল নির্বাচন করেনি এখনো। এই লেখায় পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুলের ইংরেজী নাম, বৈজ্ঞানিক নাম ও ফুলের ছবি দেয়া হবে।
যে ফুল গুলির বাংলা নাম আমার জানা আছে সেগুলির বাংলা