ভয়
এবার বুঝি মনে হয় হয় হয়!!
আশ দেখে -পাশ দেখে, দিন দেখে -রাত দেখে
মনে আসে ভয় ভয় ভয়!!
এ যে আমি কোন পাড়ায়?
চলি আজও কারবা সাঁড়ায়!
মানুষেই এখন মানুষ গড়ায়!
ব্যাস্ত সবে দাঙ্গা লড়াই
আমি তো সবচেয়ে কঠিন ইস্পাত! সহজে নেই তো মোর ক্ষয়!!
সময় এসেছে ঘনিয়ে,
পরবাসের গল্প
চেনা বিকেলগুলো অনেক আগেই অচেনা হয়েছে
মুখ লুকিয়ে কোনোমতে বেঁচে আছে আমার আজন্ম
ভালোবাসার হরিদ্রা দুর্বাঘাস
আমিও সর্বভূমে ঠিক ঠিক মরে বেঁচে আছি
এ যে স্বীয় অন্তর্ভূমে কী চমৎকার নালায়েক পরবাস!
তবুও চৈতি হাওয়ায় চৈতন্য ফিরে পেতে কে না চায়!
সবার মতো আমিও যে তাই চাই তাই চাই
হাজারবার, কোটিবার
ট্রেন্ডি এখন হেলমেটও
পথে ঘাটে বাইকারের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে দুর্ঘটনাও। কি নারী কি শিশু! কেউ বাদ যাচ্ছে না। তাই আমাদের চলাফেরায় সচেতন হওয়া জরুরী। বাইক চালাতে মানা নেই কিন্তু সাবধানে ! বিপদ এড়াতে হেলমেট অনেক ভুমিকা রাখে। হঠাৎ করেই অনেকে
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৩ বার দেখা
| ৪৪৯ শব্দ ১টি ছবি
এই চৌকো আয়নার কী কোনও গল্প আছে
একদিন নিভৃতে শুনিয়েছিল আমাকে
কোথা থেকে এসেছে- বাড়িঘর স্থাবর অস্থাবর
আর নিজস্ব দুয়েকটি গভীর দুঃখের স্মৃতি?
ঠিক যেন বলেছিল কোনওদিন
ভুলোমন আমার- ভুলে গেছি!
শহরে কাদের যেন বিরাট মিছিল সমাবেশ ছিল
ফুটপাতে বাহারি পণ্যের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলো
আজ আর বসেনি,
এতদিনে বুঝি নিরালা খানিকটা নির্ভার হলো। তেতলার ছাদে উঠে ভেজা চোখে দমচাপা শ্বাসটুকু ছাড়িয়ে নিলো আড়াইবছরের নীলআকাশ থেকে। ওখানে অযুত ক্লান্তি ছিল, ছিল বন্ধনের খুব শীতল রং। সুখ ও ছিল ক্লান্তিহীন। ছিল নিবিড় বন্ধন। তাই চোখদু’টো বারবার ভিজে ওঠে।
যেকোন বন্ধনই
মানুষের মন বুঝতে হলে তাঁকে তাঁর নিজের উপর ছেড়ে দাও তবে তাঁর হাল ছেড়না। তুমি যদি বুঝে থাকো সে ভুল করছে তবুও তাঁর অদৃষ্টের উপর ছেড়ে দাও ভুল করুক এবং ভুল থেকে শিক্ষা নিক। সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে নজরে রাখো। দেখো নতুন কোনো
ছবি কথা বলে আবার মাঝে মাঝে নীরবে গানও শোনায়। ঢাকা শহরের তেমনি কিছু সঙ্গীতের সাথে দেখুন তার বিভিন্ন সময়ের কিছু রূপ। আমার বিশ্বাস যা সে নিজেই বলতে পারবে।
“I’ve been alone with you
Inside my mind
And in my dreams I’ve kissed your lips
A thousand times
I sometimes see you
Pass outside my door
Hello!
Is it me you’re looking for?”
এ পর্যন্ত শুনেই হেডফোন আমানের হাতে। গান বাজতে থাকে।
কিন্তু আমান কি শোনে?
মনের ভিতর বিষণ্নতার
শব্দশেল
কোনো কোনো শব্দেই গভীর রক্তপাত
কোনো কোনো শব্দে বোমা বিস্ফোরণ আচম্বিতে
পড়ে থাকে একাকী রাজপথে
সুখসময়ের ছিন্নভিন্ন রক্তমাখা লাশ।
সবচেয়ে সুন্দর পাখিও গ্রহণ সময়ে
ঘোরতর আমিষাশী হয়ে যায়,
লুপ্ত আবেগে চারপাশে উড়ে বেড়ানো
সমস্ত চুম্বন শুধুই যন্ত্র শব্দ করে।
কোনো কোনো শব্দে মূহুর্তে দরজা বন্ধ হয়
চিরদিনের জন্য ওপারে ধরাছোঁয়ার বাইরে
থেকে যায় নার্নিয়ার
তপু, ও তপু
ডাকতে ডাকতে বাবা বাড়িতে ঢোকেন।
মা-ও তপুকে ডাকেন। বলেন- দেখ্, বাবা তোর জন্য কী নিয়ে এসেছেন! তপু—
কিন্তু তপুর কোনো সাড়া নেই।
গতকাল রাস্তা থেকে কুড়িয়ে আনা কুকুরছানাটিকে নিয়েই সে ব্যস্ত। তার পড়ার ঘরের সামনের ছোট্ট ঝুল বারান্দায় বসে ছানাটিকে বিস্কুট খাওয়াচ্ছে তপু।
গতকাল
বাংলার মহৌষধ ‘চা’
স্বাদের চা, তোমাকে নমস্কার!
বলো– তোমায় কে করেছে আবিষ্কার?
কারণ, তুমি এখন মিশে আছো
মানুষের রক্তে, দেশের অর্থনীতিতে।
ঘরে-বাইরে, দেশের আনাচে-কানাচে,
অতিথি আপ্যায়নে, অফিসে আদালতে।
তাই আমার জানার খুবই দরকার!
স্বাদের চা, তোমায় কে করেছে আবিষ্কার?
শুনেছি তোমার আবিষ্কার চীন দেশে!
উড়ে এসে মানুষের কাঁধে করেছো
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮৪ বার দেখা
| ১৫৪ শব্দ ১টি ছবি
৫
মনের মাঝে দারুণ এক বিষণ্ণতা খেলে যাচ্ছে। আমি হারিয়ে যাচ্ছি ভাবনার অতল গহ্বরে। আধোঘুম আধোজাগ্রত এক রজনী পার করে ক্যাম্পাসে এলাম প্রাত্যহিক নিয়মে। জানি, সিনিগ্ধা আসবে আমাদের ডিপার্টমেন্টে। তাই আজ অন্য কোথাও নয়। দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, সিনিগ্ধার দেখা