এখানে কেউ নেই বলে উঠে কেউ একজন
শুনে অবাক হই;
এই মাত্রই তো দেখলাম একটা নীলছায়াকে
এখানে কেউ নেই তো বলে উঠে আবার কেউ
ঠিক আছে, বলে হাটতে থাকি-
ভূতরের পথ ধরে, জোসনাহীন রাত
হাটতে থাকি দিগন্ত জোড়া পথ
এই যে শুনুন নারীর কোমল কন্ঠ;
পথ থমকে দাঁড়াই—
লাটিমের মতো চোখ
কেউ আমাকে আজীবন প্রতিদিন ভালবাসবে-
কিংবা আমিও ভালবাসব দিন দিন প্রতিদিন;
ভালবাসায় এমন গতানুগতিকতা বড্ড অপছন্দ আমার।
প্রেম প্রতিদিন থাকে না-
ভালোবাসা সব বেলাতে আসে না।
হুট করে চলে আসে,
সকালে অথবা রাতে কিংবা দুপুরে।
ভালোবাসার জন্য অপেক্ষা করতে রাজি আছি
বছর, যুগ এমনকি শতাব্দী;
দোহাই
Ben এর সাথে এক দশকের মধ্যে আমার তিনবার দেখা হয়। সর্বশেষ ২০১৬ এর প্রথম দিকে। তিনবারই আফ্রিকায়; তিনটা ভিন্ন দেশে। সে আমার অনেক সিনিয়র এবং হেডকোয়ার্টারে একজন বিগশট। শেষবার খাবার টেবিলে সে আমাকে একটা প্রশ্ন করেছিল, “সব কথা কী পরিবারের সাথে শেয়ার করেছো?” জবাবে
জলের জন্মদাতা
তুমি চেয়েছিলে জলতন্ত্র
আর আমি শুধু বৃক্ষের পাতায়
লিখে রাখতে চেয়েছিলাম রাতগুলোর জন্মবার্ষিকী,
কিন্তু এখন দেখি – এ কী !
ঝরে যাচ্ছে পাতা
আর কিছু ভুল জমা করে করে
কেবলই দেশান্তরি হচ্ছে জলের জন্মদাতা
তুমি চেয়েছিলে পর্বত
আমি যে ক্ষত বুকে নিয়ে
ভেসেছিলাম সমুদ্রে,
তারপরও তৃষ্ণায় কাতর হয়ে
আমি পান করেছিলাম ভোর
একান্তই মঙ্গলগ্রামের
তবে তাই হোক,তাই হোক !
আমাকে ছাড়াই যখন সুখী হতে চাও
তবে তাই হোক, মুক্তি দিলাম তোমায় এই নাও
কথা দিলাম দাঁড়াবো না আর রাস্তার মোড়ে
কিম্বা কোনো বাস স্টপিজে মিথ্যে অজুহাতে
তবু তুমি সখী সুখী হও ৷
কথা দিলাম কোনো টোকাই
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৩৫ বার দেখা
| ১০০ শব্দ ১টি ছবি
শব্দের গায়ে মরীচিকা পড়ছে,
কৃষ্ণপক্ষের ঝরে যাওয়া উল্কার মতো
ক্ষয়ে যাচ্ছে শব্দ গুলো,
আমার অলেখা কবিতার।
ছন্দ ব্যাকরণ পড়েছিলাম স্কুলে,
সেই যে কবে !
যে বছর যমুনা সেতু হলো
তার আগে থেকেই জানতাম
দীর্ঘতম শুধু সেতুই হবে,
সম্পর্ক নয়।
কেউ বাস্তবতাকে সঙ্গী করে
যায় চলে অবেলায়,
কেউবা আবার দেয় ধোঁকা
দিন অথবা রাতে,
তাতে
এক পায়ে নুপুর তোমার অন্য পা খালি। হ্যাঁ পায়েলের কথাই বলছি। এখন দেখা যায় সবার পায়ে পায়ে পায়েল। নানান রংয়ের। টুং টাং শব্দে উৎসবকে আরো প্রসিদ্ধ করে তোলে। কিন্তু পায়েল পরতে হলে কিংবা পায়ের অন্য সাজের জন্য চাই সুন্দর মসৃন
জীবন|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৭৮ বার দেখা
| ২৪৭ শব্দ ১টি ছবি
ভেদ এবং অভেদের গল্প
মাটিতে হাঁটতে হাঁটতে যখন মহাশুন্যে ভাসতে থাকি
তখন আমি কারো অধীনস্থ নই, নই পরাধীন
তখন আমার কোনো শরীর থাকে না
একুরিয়ামের মাছেদের মতো আমিও হই চেতনা স্বাধীন!
আমি কবিতায় ডালিমকুমার আর কঙ্কাবতীর রুপকথার অনুবাদ করি
খসড়া চলার পথে যাকে পাই, তারই হাতে পায়ে ধরি
আমি সবার কাছে
৩
সিনিগ্ধার চেহারায় বিষণ্ণতারচাপ আছে কিন্তু কথা বলতে গেলে বেশ মিশুক প্রকৃতিরই মনে হয়। সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্রী হলেও বেশ গুছিয়ে কথা বলতে পারে। রাগও আছে অসম্ভব, তাই কথা বলতে বেশ সতর্ক থাকতে হয়। দুএকদিনের মধ্যে আমাদের মধ্যে বেশ বন্ধুত্ব হয়েছে। শর্মি না
গল্প|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৪ বার দেখা
| ৬৪৫ শব্দ