খোলা বাতায়ন বায়ু সারাক্ষণ,
শ্রাবণ কদম ভ্রমর মিলন।
ছোটে মেঘ দল প্রাণ চঞ্চল,
বৃষ্টি ধারায় হৃদয় কোমল। আঁধার রাতের নীরবতা,
ক্লান্ত দেহের প্রাঞ্জলতা।
হুঙ্কার দেয় ঝড়ো হাওয়া,
বিঘ্নিত হয় পরম পাওয়া। অধীর মোহের এ আগ্রহ,
শ্রাবণ মেঘের প্রীতি স্নেহ।
বৃষ্টি জলে ভরল উঠোন,
টাপুর টুপুর সেকি

আমার বলতে কিছুই নেই আমার পৃথিবীতে আমি হলাম বড় একা
যেদিকে তাকাই দেখি নীরব নিস্তব্ধতা,
শব্দ নেই, নেই পাখির কোনও কলরব
চারদিক দেখি শুধু হাহাকার অস্থিরতা। আমি বড় একা কেউ নেই পাশে আমার
এসেছি একা একসময় চলে যাবো একা,
একসময় থাকে সবাই থাকে ধনসম্পদ অজস্র
সময়তে থাকে

All people are human And not all humans are real people

‘অনেক প্রহর নিঃসঙ্গ
সাঁওতালি গানের সুরে,
কাটিয়ে দিলাম তোমায় ভেবে
ঝাউ মহুয়ার বনে’ – তপনের মায়াবী কন্ঠের সুরলহরী ভেসে চলেছে বদ্ধ কেবিনের যান্ত্রিক শীতল বাতাসে। এখন লাঞ্চ টাইম। খেতে ইচ্ছে করছে না। কি মনে করে গান শুনতে ইচ্ছে হল। এই তুমিটা কে?
যাকে উদ্দেশ্য করে

শীতের সঙ্গে মোজার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। আর মোজা বিভিন্ন সময়ের প্রতীকী চিহ্নও। তবে এবার মোজা সম্পর্কে জানা যাক বেশ কিছু মজার তথ্য। শিশু সৈন্যদের স্মরণে
জার্মানি এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ৬ হাজার মোজা বোনা হয়েছে, যার আনুমানিক

ভালোবাসার আয়না কত দূরে তুই আজ? কত দূরে?
আমাদের মাঝে যে দূরত্ব ভীষণ!
অথচ একদিন তুই আর আমি ছিলাম
দুজন দুজনার বড্ড আপন; আজ দৃষ্টির আড়ালে তুই,
বৃষ্টির আড়ালে চোখ, দৃষ্টি ঝাপসা ভীষণ
দেখ! আকাশে মেঘ জমেছে কেমন! সব মেঘে কি আর বৃষ্টি হয়?
কিছু চোখে কান্না রয়,
তুই কখনই আমার চোখ পড়তে পারিস

ঈকো জনাব নার্সিসাস এক সন্ধ্যায় কুমারী বেশ নিলেন
টলটলে নদীজলে ফেলে দিলেন চুলের কাঁটা
স্লিভলেস টপের ফাঁক গলে দেখা গেল কামানো বগল
নিঃশ্ছিদ্র এক ঝলক কামগন্ধ বেচাকেনা হলো
জনাব তখনো ঘোটকীর ওলান থেকে মুখ সরাননি। যে নার্সিসাসকে আমরা চিনতাম বইয়ে বইয়ে
যিনি ফুলের বন আর নদীধারে বসে কাঁদতেন
তাকে আজ বানজারাদের শকটে

নিঃসঙ্গতার অশ্রু দাগ এমন নিঃসঙ্গ দিনে তোমার দৃঢ় সমর্থন চাই
বত্রিশ বসন্তের পৃষ্ঠায় ধূলো রৌদ্র ছায়া,
আবেগি বাতাস, বালিশ জুড়ে বিড়ালছানার
লেজ গুঁটানো স্পর্শ জমা; কেবল নিষ্ফল একাকার- এভাবে নিঃসঙ্গতার অশ্রু দাগে নিজের ভেতর
একটি বৃক্ষ দাঁড় করিয়েছি-গোলাপ গাছ
বৃহত্তম ষড়ঋতুর উঠানের কাছাকাছি-
নিস্তরঙ্গ নদীতে দোল খায় পূর্ণিমা চাঁদ
গহীন নির্জন রাত, ঝিঝিট

কথামালা শুনছেন!
আপনাকে বলছি—–
কেমন করে “প্রেম” করলেন?
কেমন করে “শিহরিত” শরীর আগুনে পোড়ালেন?
আমি আপনাকে জলের মাছেদের সংগে আলিঙ্গন করতে দেখেছিলাম—
আপনি ছিটকে সবরকমারি “ফিসফ্রাই” র স্বাদ গ্রহন করে বেড়াচ্ছেন–!
আপনি ভদ্র বিনয়ী “সার্টের” মানুষ?
এতো অন্যায় যন্ত্রনা” দিচ্ছেন কেন বলুনতো? শুনছেন?
পরকীয়া” বলে “অবহেলা করছেন?
আপনার গার্লফ্রেন্ড ঠিক আছে তো?
“কালো মেয়ে”!
তাই একবার

ভালবাসার অবসান ভালবাসা কখনো কোন আলপিনে বাঁশ ছিদ্র
করার মতো-মৃত্তিকার পরশে বুক ছিদ্র করে না-
গভীর থেকে আরও গভীরে মহাসমুদ্রে
এক অনুভূতির প্রয়াস মাত্র; যেনো শালিক, গাংচিলের
মতো- উড় উড় জেগে থাকার শৃঙ্খচিলের
এক মমতাময় ডানার জলতরঙ্গ ভাসমান; ভালবাসার মগডালে সবুজ মিশ্রণে দুটি
পাতার একাকার নয় শুধু বিশ্বাসে উপলব্ধি করতে হয়
নীল

নীল পাখিকে উড়ো চিঠি দেখেছো ঠিক এসময়েই
আমার
আইপড খারাপ
অথচ এখনই ওটার সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন।
আসলে যখন যা দরকার তাই
অমাবস্যায় পূর্ণিমার চাঁদ হয়ে যায়। এই যেমন
এখন
মনে হচ্ছে তোমার সঙ্গে দেখা হওয়াই
সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন।
কোনো কিছুতেই মন বসেনা,
অফিসের কাজে ভুলভাল
অসহ বন্ধুসঙ্গ
বাড়ীতে ফিরলেই আশ্চর্য নীরবতা,
খাওয়া-ঘুম
অন্ধকারের মধ্যে
বিন্দু হতে হতে বিন্দু হতে হতে বুকের মধ্যে