আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পথিকৃৎ সুকুমার রায়, জন্মদিনে শ্রদ্ধা।
হাঁস ছিল, সজারু, (ব্যাকরণ মানি না),
হয়ে গেলে “হাঁসজারু” কেমনে তা জানি না।
বক কহে কচ্ছপে “বাহবা কি ফুর্তি!
অতি খাসা আমাদের বকচ্ছপ মূর্তি।”
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ শিশুসাহিত্যিক ও ভারতীয় সাহিত্যে “ননসেন্স্ রাইমের” প্রবর্তক। তিনি
এভাবে মুখোমুখি না হলে কি হয় ?
কাঞ্জনজঙ্ঘা কি হেলে দুলে বিকেল পার করে ঘরামি আসবে বলে ?
তুমি কি চাইতে পুদিনা পাতার শরাব ?
অথবা ঘোর কেটে গেলে জান্নাতের হুরী গেলবান থেকে মুখ তুলে বলতে –
‘এতো
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯৪ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
আড়ালে পড়ে থাকা নারায়ণগঞ্জের হাজীগঞ্জ দুর্গ বা হাজীগঞ্জ কেল্লা।
প্রাচ্যের ডান্ডি নামে খ্যাত নারায়ণগঞ্জে রয়েছে মোগল আমলের অনেক স্থাপনা। তার মধ্যে একটি হলো হাজীগঞ্জ দুর্গ বা হাজীগঞ্জ কেল্লা দুর্গটি রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি নারায়ণগঞ্জ
কিছু বর্ণের কায়
সুখের ভেলা দেখতে তোমরা পাবে না-
জলের তরে বালুচর- সুগন্ধ হবে কৃত্রিম পর-
এতো ভেলা- এতো জ্বালা- তবুও বুঝবে না।
কতকিছু হারিয়ে যাওয়া পিছন ফিরা ভাববে না
ঘাস ফুল কমলি ফুলের দোল দেখতে পাবে না-
অস্থির এই বেঁচে থাকার কোন মানেই হয় নাই-
শুধু
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৩ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
সমাজটাকে পালটে ফেলা, অথবা
নিজের মাপে করে নেওয়ার স্বপ্নটা,
রাশেল দেখেছিলো খুব আপন করে।
চেয়েছিলো জগতটাকে বদলে নিবে,
ব্যক্তিগত সুখ, দুঃখ, হাসি – কান্না,
টিকে থাকার নিজস্ব লড়াই,
সমাজের পচে যাওয়া মুল্যবোধ,
ক্ষয়ে যাওয়া মানুষিকতা, অসাম্য আর
অনৈতিকতা সব কিছু পিষে ফেলে,
এগিয়ে যেতে চাওয়া এক স্বপ্নীল
যুবক, আমাদের রাশেল, সাহসী রাশেল।
পুর্নিমার
নিয়মিত বেগুনের পানি পানে বহুমাত্রিক স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। এই পানিকে ‘মিরাক্যল ওয়াটার’ও বলা হয়ে থাকে। এই পানি শরীরের ওজন ও মেদ কমতে সহায়তা করে। পাশাপাশি শরীরে শক্তিও যোগাবে। কনস্টিপেশনের সমস্যা থাকলেও নিয়মিত বেগুনের পানি
কিছুদিন আগে থেকে “ঝুমকো জবা”, “পঞ্চমুখী জবা”, “বহুদল জবা”, “সাদা জবা” ও “লঙ্কা জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দেখিয়েছি আপনাদের। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু “রক্ত জবা” ফুলের ছবি।
পোস্ট মর্টেম
এখন পোস্ট মর্টেমে আছি
এভাবেই কিছু কাল থাকতে চাই
পুরুষানুক্রমিক এই কাজে সিদ্ধ
কারো মৃত্যুর আগে কিংবা পরে
যতক্ষণ না একটা অর্ধমৃত শুকুন এসে
সবটা উদরস্থ করে।
#
যে টার্গেট হয় পোস্টমর্টেমে
তার শরীরের সব জায়গায় হাত চালাই
হেটেরো অথবা হোমো হব বাছবিচার করি না
শকুনের এমনি নির্দেশ।
#
নিজেদের উপপতি ও উপপত্নীগুলি গুনে নিয়ে
তারপর
বাদককে যেদিন ওরা হত্যা করে ফেললো
সাইরেন বাজাতে বাজাতে চলে গেল একটি এম্বুলেন্স। নিয়ে গেল
একটি দেহ, একটি ভাঙা গিটার- আর একটি পুরনো শব্দমালার
খসড়া। নিয়ে গেল কিছু ভাংতি পয়সা। ওজনহীন মধ্যরাত।
পাতালরেলের প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে যে লোকটি বাজনা বাজাতো,
সে আজ আর সেখানে নেই। জায়গাটি ফাঁকা পড়ে আছে। একটি
চড়ুই,
আয়নার ওপাশে কে?
আয়নায় নিজেকে দেখে বড্ড করুণা হয়
আয়নার ওপাশে কে?
আপাদমস্তক রিপুতে মোড়া দানব
মানুষের চেহারাতে;
চেহারায় সাদাকালো!
সে তো হতেই পারে,
ওপরওয়ালা এক একজনকে বানিয়েছেন এক এক ভাবে;
আমি চামড়ার ওপরের রঙ বলছি না রে
ভেতরের রঙ কি আর সবাই দেখতে পারে?
স্বার্থের রঙ দেখে আপনজনে
প্রেমিক-প্রেমিকা ভালোবাসার কদর্যতা চেনে
আমি নিজেকে দেখি
মনখারাপের কটাচোখ
মনখারাপের বেড়াজাল—-
তাঁর দুদিকে রঙ
মাথার উপরে শান্ত ঢেউ
সে উড়তে জানে ভালোবাসতে জানে মানতে জানে
ঝগড়া করতে জানে নাটক করতে জানে
কালো বেড়াল পছন্দের আংটিটিকে বিভাজিকা
ভেবে বারবার সেতু পার হয়ে আসে
একটু ঝর্ণার জল পান করতে—-
সে ফ্লোরিনে স্নান করে পারদ শুঁকতে থাকে
বরফের মধ্যে প্রেমিকাকে শুইয়ে চাপা প্রেমে মজে
আমি তোমার থেকে আলাদা মেধা ও মননে
কোন অসাধারণ গুণে কিংবা কোন বিশেষত্বে নয়,
কুজ্ঝটিকা বুননে হয়তো আমার বিশেষত্ব আছে
প্রতিরাতে তোমাদের সুখ নিদ্রায় আমি পাহারা দেই রাতের
জোনাকি মেয়েদের সাথে, অরণ্যের আঁধারে
কথা হয় নীরবে নিভৃতে আমার স্বপ্নের সাথে
বাহারি রঙের স্বপ্ন; পাখা মেলে অসীম আকাশে
আমি উড়ে বেড়াই, সীমান্তের
এখন আর কোনও গান গেয়ো না রুমা,
সব গান গাওয়া শেষ হয়ে গেছে
সকল অভ্যাগত দর্শকশ্রোতা ফিরে গেছে তৃপ্তিভরে
যন্ত্রশিল্পীরাও সরঞ্জামাদি নিয়ে চলে গেছে যার যার মতো;
এই গানের আসর শেষ হয়ে গেছে রুমা,
তবু কেন শূন্য মঞ্চে একাকী দাঁড়িয়ে আছো- এই মধ্যরাতে
এতক্ষণে নির্ঘাত ঘুমিয়ে পড়েছে শহরের