কে বলে তুমি চাঁদ?
তুমি এক নক্ষত্র
তুমি এক অশুভ অশ্লেষা;
তোমাকে কেন্দ্র করে আবর্তন আমার।
তুমি ঘূর্ণি- তুমি বহ্নি
তুমি আত্মবিমুখী *বলে;
কেন্দ্রমুখী **বলে
আমার পতন তোমার কোলে।
ফুটনোট-
* বলে= কারণে, জন্যে
** বলে= Force, Velocity
কিছুদিন আগে “ঝুমকো জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দিয়েছিলাম। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু পঞ্চমুখী বজা ফুলের ছবি।
পঞ্চমুখী জবা
আগেই বলেছি জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটির পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা
“বই তে” শারদীয়া
আমার দূর্গা বইগুলোতে লুকিয়ে আছে
পাতার সাদা সাদা হাতগুলো আমাকে মহিষাসুর ভেবে এগিয়ে আসে
ছন্দগুলো রক্ষনশীল একঘেঁয়ে কথাগুলো “মহালয়া”র সেই
“যা দেবী সর্বাভূতেষু–“—
অসহ্য মণ্ডপ চর্চা
কোন এন্টারটেনম্যান্ট নেই
“খোলা আকাশের” “বুকভরা মুক্ত অক্সিজেন নেই–!
টেবিল ভর্তি অহেতুক “সাজগোজের আবর্জনা–“?
খোলা বারান্দা
খোলা চুল
খোলা
মুখোশের ওপাশ এপাশ
দেখার জন্য চোখ
অথচ আমরা চোখে ঠুলি পড়ে ঘুরি
রঙিন পৃথিবীকে কালো দেখতে
কিংবা রঙিন চশমা লাগিয়ে থাকি
সাদাকালো জীবনকে রঙিন দেখতে,
আসলে চোখ আড়াল রাখতে, মানুষ থেকে
চোখ মনের কথা বলে,
যদি মনের কদর্যতা তোমরা পড়ে ফেল চোখে!
একই মানুষের হরেক চেহারা
এক এক রূপ এক এক স্বার্থে
আমরা চেহারা আড়াল
আর কত পথ পেরোলে
আর কত পথ পেরোলে
তুমি ফিরে আসবে স্বাধীনতা?
আর কতবার আগুনে পা রাখলে নিখাদ হবে
স্বর্ণের মতো-চারপাশ যন্ত্রণা।
আর কত অস্থির হলে কয়েদি কাটায়
মুক্তমন পাহাড়ের আড়ালে গুমিয়ে যাবে?
আর কত উড়ঙ শব্দের বুলেটে ছিন্নভিন্ন হলে
নির্মম উচ্চারণ হবে জন্মের শুরুটা
দিগন্ত দেবীমাঠ, অশান্ত কবিতার
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১৬ বার দেখা
| ৫৬ শব্দ ১টি ছবি
মেমোরি ও মনকানা
জানার আগ্রহ সাগরে ভেসে যায়। ভাসে ধূলিকণা
আমারও ভাসার কথা ছিল।
পারিনি, ওজন কম বলে আমাকে রিক্রুট করেনি
বনের হাওয়া, ঝড়ের গতি আর সমুদ্র সময়।
আমি মনকানার হাটে হারিয়েছিলাম আমার
যে মেমোরিচূর্ণ, আজ তা আবার খুঁজে দেখি
পাই না কিছুই। যে হাড় আমার ছিল
যে মজ্জা ছিল কালের
চঞ্চলতা শিশুর স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। কিন্তু কেউ কেউ দুষ্টুমি আর চঞ্চলতায় অতিষ্ঠ। স্কুল, প্রতিবেশীর কাছ থেকে নিত্য অভিযোগ আসে। লজ্জায় মুখ দেখানোর জো নেই মা-বাবার। তার মানে কি শিশুটি অসুস্থ?
শিশুর অতি চঞ্চলতা আর অমনোযোগিতা তার দৈনন্দিন কাজকে যখন বাধাগ্রস্ত করে, লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায়, তখন
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৯ বার দেখা
| ২৯৫ শব্দ
সভ্যতা নামক খোলসে বন্দী করে নিজেকে
প্রতিক্ষণেই সামনে আসি মুখোশটাকে খুলে ,
কখনো আশার বাণী শোনাই দরদীয়া কণ্ঠে
কখনো আবার ক্রোধটা দেখাই বিশ্রি ভাবে ৷
সভ্যতা এ যেনো আজ আজব রকম খেলা
মনুষ্যত্ব দিয়ে বিসর্জন ভাসাই মেকির ভেলা ,
মানুষ নামের মুখোশ পড়ে সভ্য
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬৪ বার দেখা
| ১১৪ শব্দ ১টি ছবি
ধরো একুশ বছর পর আবার দেখা হলো আমাদের
সেদিন আমি তোমার হাত কাটবো
দাঁত উপড়ে ফেলে দেবো
জিভের ডগায় সুঁচ ফুটিয়ে দেবো –
এরপর প্রতিদিন আমরা শিল্পকলায় যাবো
বিস্তারে দুপুর হলে ভাত খাবো
আর তোমাকে খাইয়ে দেবো —
সন্ধায় আমরা সিন্ধু নদীর
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১১ বার দেখা
| ৬৮ শব্দ ১টি ছবি