কোটি কোটি স্পাম কে পেছনে ফেলে আজকের এই আমি,
এতো সহজে দমে যাবার জন্যে আমার জন্ম হয়নি,
আমি আবার উড়তে শিখবো মেলবো ডানা আকাশই হবে ঠিকানা ৷
এই যে এই আমাকে দেখছো মরা গাঙের মতো শুকিয়ে গেছি,
জোয়ার এলে ঠিক আবারও টইটুম্বর হবো আমি,
পুরোনো
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৭৯ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
টাকার জোরে বউ ছেড়েছি
করছি নতুন বিয়ে,
বরযাত্রী যাচ্ছি ছেলে মেয়ে
সঙ্গে নিয়ে।
পুরান জিনিস আমি আবার
লাইক করি কম,
নিত্য নতুন ছোয়া পেতে
করছি পরিশ্রম।
নতুন বউয়ের ছোট বোনের
তাক লাগানো রুপ,
হাসি ঠাট্টা যতই করি
শালী আমার চুপ।
চুপ থাকো আর যাই করো
নেক্সট টার্গেট তুমি,
দরকার হলে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯১ বার দেখা
| ৫০ শব্দ ১টি ছবি
আজ থেকে বত্রিশ বর্ষ পূর্বের কথা। বাদামতলীতে বসবাস করতো এক মেয়ে, নাম তার বাতাসী। তাকে অস্বচ্ছলতা খুব যে কুড়ে খেয়েছে সেটাও নয়। গাও গ্রামের মুরুব্বীদের মুখে শুনেছি “ইজ্জ্বত যায় না ধুইলে আর খাছলত যায় না মরলে।” বাতাসী তেমন এক হাওয়াই মিঠাই। মুখে তুলে নিলেই
অশোক বন্দনা
গত মার্চ মাসের ১৭ তারিখে বৃক্ষকথার কয়েকজন সদস্য মিলে আমরা গিয়েছিলাম ঢাকার মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে। ঘুরে ফিরে অনেকটা সময় ধরে আমরা চেনা অচেনা নানা ফুল আর গাছ দেখেছি, ছবি তুলেছি। ঐ সময়টা ছিল অশোক ফোটার সময়।
অল্পসংখ্যক উদ্ভিদ আছে যারা তাদের
– আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।
-কেন?
-দম আটকে আটকে আসছে, পানা।
পুকুর পানাকে তার কষ্টের কথা বলছে।
বছর দু’য়েক আগে এক বর্ষার রাতে জলের ধারায় ভাসতে ভাসতে একটা পানা এসেছিল পুকুরে। অসহায়ভাবে আশ্রয় চেয়েছিল।
-পুকুর, তোমার বুকের এক কোণায় আমাকে একটু থাকতে দাও। আমি ঘুরে ঘুরে খুব ক্লান্ত হয়ে
হারিয়ে যাওয়া মসলিন
মসলিন কিংবদন্তির কোন শেষ নেই। ম্যাচ বাক্সে পুরে ফেলা যেত আস্ত একটা শাড়ি। মসলিন শব্দের উদ্ভব মসুল থেকে। ইরাকের এককালের ব্যবসা কেন্দ্র মসুলে তৈরি হতো সূক্ষ্ম সব কাপড়। ইংরেজরা মসলিন কাপড় দেখে এর নামকরণ করে মসলিন হিসেবে। ঢাকাই
চোখের রেটিনায় দীর্ঘ পলক
একটি পেঁচা,সূর্যের দিকে মুখ তুলে বসে আছে
অগোজ শরীরের নিচে গাঁটবাধা জঙ্গল
রোপিত গহীন নির্জনতা; চোখের রেটিনায় দীর্ঘ পলকঃ
হর্ষধ্বনির মত ছড়িয়ে যায় বাতাসের মর্মবাণী-
সশব্দ প্রাচীন ঘ্রাণ, আলগোছ ঘাস শেকড়ের উরুতে
মুখ গুঁজে নিজের ভেতর সাঁতরায়; দূরতর মাঠের
সমস্তন নাভিমূল স্পর্শ করে গ্রামের পর গ্রাম-
পোড়কাটা ব্রিকের
শহরতলীতে ইভনিং ওয়াকের ইমেজারি এনজয়ব্লেসিংস
ক্রমশঃ দিনের আলো ফিকে হয়ে আসে
আবছায়া আঁধারে শহর ঢেকে যায়
দূরে নদীর জলে বোটগুলো ঢেউয়ের তালে তালে দোলে
আরও দূরে নদীর ওপারে শহরের
উঁচু উঁচু ইমারতের মাথা মিশে আছে মেঘেদের দেশে
পাশে প্ল্যানেটোরিয়ামের ডিম্বাকৃতি চূড়া
গাছের ডাল হেলে হেলে পড়ে যায়
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১১ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
পরিজন
রাক্ষুসে ক্ষিধেটার সাথে আমার আজন্মের পরিচয়
আকাশ খাই, বাতাস খাই, খাই পাতাল, ধানের চাতাল
এসব কিছু যখন যা পাই সবকিছু দেদারছে খাই
আমার রাক্ষুসে ক্ষুধা মিটানোর কোনো নাম, গন্ধ নাই!
মাঝে মাঝে অন্ধকারের সাথে অন্ধকার যোগ করি
সাথে কিছু বারোয়ারি তৈলাক্ত আলোর হাতে পায়ে ধরি
কোনো কিছুতেই কিছু হয় না
শব্দের
বাবা-মা উভয়কেই নিতে হবে শিশুকে ভদ্রতা শেখানোর দায়িত্ব। শিশুরা অনুকরণপ্রিয়! তাদেরকে ছোটবেলা থেকে যেমন শেখানো হবে তারা তেমনই ব্যবহার
করবে। অভিভাবকেরা শিশুদের দাঁত ব্রাশ করানো, সময়মত স্কুলে পাঠানো সর্বোপরি বাহ্যিক সজ্জাকে পরিপাটি করতে যতটা মনোযোগ দেন
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৬ বার দেখা
| ৪৪৯ শব্দ ১টি ছবি