আসে ঐ ঋতু রাণী
বর্ষার ক্রান্তি লগ্নে আসে ঐ ঋতু রাণী
মেঘেরাও পেয়েছে সে সংকেত বাণী;
আকাশ তাই স্বচ্ছ, জানাতে অভ্যর্থনা
পাই সুগন্ধ ফুটেছে যে হাসনা হেনা।
নদী তীরে কাশ ফুল দাঁড়িয়ে এমন
রাণীকে করবে যে পুষ্প মাল্য অর্পণ।
ঘরে ঘরে কত খাবারের আয়োজন
গাছে আছে পাকা তাল পাই যেন ঘ্রাণ।
রাণীর জন্যে
ফরেন ট্রিপ
সুন্দরী ইউরোপ ট্রিপে গিয়ে
সেফ সেক্স পরকীয়া করে
রাস্তায় একটা গণ্ডার এঁকে
পেঁচা চোখে আগুন জ্বেলে বললেন,
হু! শেষ পরকীয়া !
তারপর নিজেই নিজের
গবেট মস্তকে চাঁটি মেরে বললেন,
এ কি করে হয় !
ছবির সাথে পরকীয়া !
কোনো ডেট না করেই ?
তারপর তিনি গণ্ডারটি পকেটে পুরে
শকুনের
কি পেলে?
কি পেলে শুধু ঈদ উৎসব নিলে?
কাছে পেয়ে সবকিছু ভুলে গেলে-
ভবিষ্যৎটা ভাবলে কি নতুন স্বাদে
জল স্থল ফসল ভাঙ্গার ভিটে!
নাকি তাতেই খুশি মুখ পিটে ।
এই ভাবে থাকো না ভেঙ্গে বুকে-
একদিন বিবর্ণ হবে জলের শোকে:
সোনালী মাঠ আর কি দুখে।
তবুও কিছুতো একটা পেলে!
কার গড়লো ভিটে রান্না
এক ঝরঝর বাদর দিনে বেশ আগেই সন্ধ্যা নেমেছে। বৃষ্টিস্নাত ঝাপসা কাঁচের ওপারে দ্রুত সরে যায় দোকানগুলির আলো।
ট্রেনের জানালার পাশে বসে থাকা কণার কাছে কেমন ছবির মত মনে হয় সব! ক্লান্ত প্রহরগুলির নিঃশব্দে সরে যাওয়া ও লাগে ভালো।
– আজকাল তোমার তো কত
গত দীর্ঘ ৯ মাস ২ দিন আমার স্ত্রীর গর্ভের ভেতর বেড়ে উঠছিল একটি প্রাণের অস্তিত্ব। যা আমাকে বাবা হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। আমি একটা নতুন জগতের সাথে পরিচিত হচ্ছিলাম। দিন দিন আমি আমার স্ত্রীর পরিবর্তন কাছ থেকে
সাত ইউনিয়ন সীমানা ছয় নদী ধারে
বাংলাবান্ধা শেষ তিরনই নদীর পাড়ে
তিরনইহাট সীমানা ধরি নদীর দক্ষিণে
তেঁতুলিয়া শুরু রণচন্ডি নদীর কিনারে।
শালবাহান সীমানা বেরং নদী ঘেঁষে
বুড়াবুড়ীর শুরু ডাহুক নদীর শেষে
ভজনপুর শেষ নদী করতোয়া বেশ
দেবনগড় শুরু তেঁতুলিয়া থানা শেষ।
পিকনিক কর্ণার ডাকবাংলো ধরে
মহানন্দার ধারে পর্যটক মন
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৪৭ বার দেখা
| ১১১ শব্দ
ইদানিং যা শুনছি আর দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে, “সেক্স ইন রিলেশন” ব্যপারটা বেশ কমন হয়ে গেছে। এমনকি আমাদের তরুন সমাজের অনেকেই ব্যপারটাকে খুব স্বাভাবিক হিসেবে নিয়েছে, যেন রিলেশনে সেক্স হওয়াটাই কমন! মেয়েরাও সেসব ছেলেদের পেছনেই ঘুরছে যাদের টার্গেট হলো- খেয়ে ছেড়ে দেয়া। একদল
ভারতের এক সিনিয়র সাংবাদিক গৌরী লঙ্কেশকে মঙ্গলবার রাতে ব্যাঙ্গালোরে তাঁর বাড়ির সামনেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
গৌরী লঙ্কেশ ঘোষিতভাবেই হিন্দু দক্ষিণপন্থীদের সমালোচক ছিলেন তাঁর লেখার মাধ্যমে।
ব্যাঙ্গালোরের পুলিশ কমিশনার সুনীল কুমার বিবিসিকে জানিয়েছেন, “মঙ্গলবার রাতে যখন তিনি বাড়ি ফিরছিলেন, তখন বাড়ির ঠিক সামনেই গুলি চালানো
আমি কোনো প্রতিবাদ করছি না
বোদ্ধা কবি
আমি কোনো মুসলমানের বাচ্চার কথা বলছি না
আমি কোনো হিন্দুর বাচ্চার কথা বলছি না
আমি কোনো ইহুদীর বাচ্চার কথা বলছি না
আমি কোনো খ্রিশ্চানের বাচ্চার কথা বলছি না
আমি কোনো বৌদ্ধের বাচ্চার কথাও বলছি না
আমি কেবল মানুষের বাচ্চার কথা বলছি
কেবল মানুষের বাচ্চার কথা
তবে
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় হলো মানুষ। আর মানুষই সবচেয়ে দামি। তাই, মানুষকে সবার উপরে স্থান দিয়ে তাঁকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে হবে। জীবনের একমাত্র অবলম্বন হিসাবে মানুষকেই প্রধান্য দিতে হবে। জীবনে-মরণে মানবহৃদযন্ত্রে একমাত্র মানুষকেই ধারণ করতে হবে। এই মানুষই শ্রেষ্ঠ ধর্ম। আর
প্রবন্ধ|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৪৮ বার দেখা
| ১০৯৫ শব্দ ১টি ছবি
শৃঙ্খলতা থেকে মুক্তি
আমি কবিতা কখনো লিখি নি
শুধু তাকে হাত বদল হতে দেখেছি
যেন এই অন্ধ পৃথিবীতে সে মৃত।
তাকে বাঁচাতে উদ্ভ্রান্ত ছুটে যাই
ধূসর সভ্যতা থেকে আলোকিত উত্তরণে
নবজাগরণের মত সে একদিন
আমার বিস্মিত চোখ খুলে দিয়ে যাবে।
সেই আশায় হাতে ভরসার শব্দ মুঠি করে
পাতায় পাতায় লিখি তার আগমনী
নতুন