দুই লাইনের ভালোবাসার গল্পঃ
[০১]
ঝগড়ার সময় স্ত্রী রেগে গিয়ে স্বামীকে বলল- “তোমার যা কিছু আছে, তা নিয়ে আমার রুম থেকে চলে যাও! আজ থেকে দু’জনের রুম আলাদা।” অতঃপর স্বামীটি স্ত্রীকে কোলে নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে গেল।
[০২]
স্ত্রীঃ তুমি কানা নাকি! বাজার থেকে কি ছাইপাস পটল
কালবেলা
সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত
কেউ একজন চিৎকার করছে
অধিকার!
অনাদায়ে মরতে রাজি
গলছে
পৃথিবীর দক্ষিণতম বিন্দু
আমন্ত্রণের কোন চিঠি পাইনি!
আপনাদেরকে স্বাগতম।
আমাদের নতুন শহর
ফুরিয়ে গেছে ধানশালিকের দিন।
সব অন্তর্গত
আমি যখন ফিরে এসেছি
ফিরে এসো আকাশের সব অন্তর্গত
“অপদার্থ” খেতাব পাওয়া শৈশব ঘুরে এসো
আর তুমি রোদ — থেকে যাও, সূর্য যদি বা বাড়ি ফেরে
একটা রাত ঘুমোও, দোস্ত, যে প্রিয় সুপুরিগাছে
তোমার বউনি হয় রোজ
তোমাকেও বলিহারি, এই সেদিন ভূমিষ্ঠ হয়ে
ওই অতটা উত্রে যাওয়া ছায়াগাছ!
নেমে এসো সমান-সমান
হুড়োনাড়া
আকাশে শরতের সাদা মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। খুব ইচ্ছে করছে শরতের সাদা মেঘগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকি। কিন্তু আকাশের দিকে তাকাতে পারছি না। উপরে আকাশ নিচে নদী মাঝখানে আমি ও রফিক। তিতাস নদীর দুপাশে কাশফুল। খুব ভালই লাগছে।
আমরা ইদানীং একটি ট্রেন্ড লক্ষ করছি। কেউ কেউ প্রবাসীদের নানাভাবে হেয় করার চেষ্টা করছেন। তারা প্রবাসীদের শ্রেণিবিভাগও করছেন। তারা বলছেন- যারা আর কোনোদিন দেশে ফিরে যাবে না, এরা দেশের শত্রু। এরা বাংলাদেশকে ভালোবাসে না। এরা ভোগবাদী। এমন অনেক কথা।
আমি
সমকালীন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯০১ বার দেখা
| ১০৯৬ শব্দ ১টি ছবি
বেদনা নিও না নদী
বেদনা নিও না নদী—-
আবার কোনোদিন যদি ঘাতকজল আসে
আবার কোনোদিন যদি পাঁতিহাসের ডানা হাসে
আবার কোনোদিন যদি জলের গায়ে ভেসে ঊঠে
এমনি হাজারে হাজার বীভৎস লাশের ছবি
সেদিন আমি আবারও কবি হবো– নপুংসক কবি!!
আবারও বলি—-
বেদনা নিও না নদী
শিশুর যেমন কোনো বেদনা থাকতে নেই
নারীর যেমন কোনো