ছোটদের গল্প :
কুইন অ্যান এবং লাভা-র ভূত (শেষ পর্ব)
কাল থেকে চিরকুটটা একবারও দেখিনি, সকালেও না! মেনে নিচ্ছি, ভোরবেলা ঘুমচোখে আমার নজরে নাও পড়তে পারে। কিন্তু ঘরের সদর দরজা তো বন্ধ এখনও, আর পেছনের গভীর খাদ বেয়ে ব্যালকনিতে উঠে আসা কোনও মানুষের পক্ষেই সম্ভব
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭২১ বার দেখা
| ৮৮৫ শব্দ
অন্ধকার আছে বলেই আলো এখনো জীবিত
নিজেকে খুঁজতে গিয়ে বারংবার অন্যকে খুঁজে পাই, কখনো পশু কখনো পাখি কখনো বা হিংস্র জানোয়ার। আঁধার ছাড়া যেমন আলো নেই, মন্দ ছাড়া তেমন ভালো নেই, তেমনি অমানুষ না হলে মানুষ চিনবো ক্যামন কোরে? আমি না হয় অমানুষ হয়েই
জীবন|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৩২ বার দেখা
| ১২৩ শব্দ
স্বর্গীয় আরণ্যক -৪
—-
মেয়েটাকে খুব বুঝি ভালবেসেছিলি আরণ্যক?
খুব করে তাকে কাছে রাখতে চেয়েছিলি?
আরণ্যক দ্রুত বেগে শহরের রাস্তায় গাড়ী চলে যায়
সেভাবে তুই না হয় একটু শান্তির জায়গা থেকে বেড়িয়ে আয়
চারা গাছ লাগাতেই মারা গেল তোর!
এত সুন্দর ঘরে তোর ছাদ ফেঁটে গেল!
আরণ্যক তোকে কি বলে সান্ত্বনা
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭০৫ বার দেখা
| ১১১ শব্দ
শীতল হাওয়া এসে দুপুরের তপ্ত রোদকে আলতো ছুঁয়ে দিলো। চুমো খেলো কপোলে ও চিবুকে। রোদের গায়ে জেগে উঠে শিহরণ। সবুজ ঘাসেরা চিকচিক করে হাসতে লাগলো। নদীর জলে ঝিলমিল তারা ফুটলো।
তারাভরা নদীর জলে রোদ হাওয়ার যৈবতী খেলা দেখতে আকাশের চাতক
কুয়াশা ঝরছে না, তবু
আকাশের মেঘলা মুখ শুয়ে আছে আমার পাশে,
চাদরে ঢাকা হাত দেখে মনে হয়
স্পর্শের দাগ লাগে’নি কতকাল
ছেড়ে যাওয়া ভোর অন্য কোনো শহরে
দেখা করবে বলে ছুটছে আমার আগে আগে।
কয়েকটি অনলমুখি রাতের কাহিনি লিখে যাচ্ছি,
কয়েকটি সবুজ পাতার নৃত্যদৃশ্য এঁকে রাখছি খাতায়
কুয়াশা ঝরছে না-
তবু এই আগস্টের
অনিক খুব চঞ্চল স্বভাবের বালক। সারাদিন এ বাড়ী ও বাড়ী ঘুরে বেড়ানো যার কাজ। লেখা পড়ার দিকে তেমন কোন মনযোগ নেই। বাবা-মা স্কুলের কথা বললেই বন্ধুদের নিয়ে চলে যায় খেলার মাঠে। খেলার ছলে কখনো কাউকে চিমটি
একদিন একটা সকাল ছিনতাই হয়েছিলো। আমি কিছু বলিনি। আশ্বিনের বাড়াবাড়িতে কিছুই বলা হয়নি। আকাশের আকাশচুম্বী দাপাদাপির কোনো সীমা পরিসীমা ছিলো না। বাতাসও নেংটি খুলে ইঁদুর দৌড়তে লাগলো। চেনা পথ ঘাট গুলো সব অচেনা। হাঁটুজল আর কাদামাটির সেকি সরস সুখের দিন। এমনি দিনে নীলুর বিয়ে।
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭২ বার দেখা
| ২১৬ শব্দ