মনিষার বয়স এখন তিন বছর। সে এখন কথা বলতে পারে। খেলতে পারে। রাগ করতে পারে। বায়না ধরতে পারে। বিশেষ করে খাবার খাওয়ানোর সময় অনেক বায়না ধরে। কোন কিছুতেই ভুলিয়ে তাকে খাওয়ানো যায় না। তাকে খাবার খাওয়ানোর
ডিম ফুটে যেমন বাচ্চা বের হয়ে আসে তেমনই তাদের দৃষ্টি ফুটে লোভ আর লালসার লালা বের হয়ে আসতে থাকে। মেয়েদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে লেপ্টে থাকা তাদের লালসা সিক্ত দৃষ্টির আলোয়ান থেকে টপটপ ঝরতে থাকে অদৃশ্য রিরংসার তরল বিন্দু। এতে কী যে আনন্দ আর কী যে প্রাপ্তি
গল্প|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৬ বার দেখা
| ৭৯১ শব্দ
ফুলে-ফুলে ঢেকে আছে
আজ পিতার সমাধি,
ফুলের ছড়াছড়ি চারপাশে,
শুধু ফুল আর ফুল
আজ আমাদের পিতার সমাধিতে!
আর ফুল হাতেই দাঁড়িয়ে আছে
এই বাংলার ঘাতক ক’জন,
ওরাও এসেছে পিতার সমাধিতে,
হোক না কুলাঙ্গার,
তবুও এসেছে পিতার সমাধিতে!
স্বার্থের বেড়াজালে আটকে পড়ে
কাঁপছে পাপীর দেহ থরথর,
ফুল হাতে এসেছে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০১ বার দেখা
| ২০৯ শব্দ ৩টি ছবি
মানুষের যতগুলো অনুভূতি আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি হচ্ছে ভালবাসা । আর এই পৃথিবীতে যা কিছুকে ভালবাসা সম্ভব তার মধ্যে সবচেয়ে তীব্র ভালোবাসাটুকু হওয়া উচিত মাতৃভূমির জন্য । যে মাতৃভূমিকে ভালবাসতে পারে না কোন কিছুকেই তার পক্ষে ভালবাসা সম্ভব না
মেঘ রোদ্দুর স্বপ্ন
১
সেদিন আমাদের এলোচুল স্বপ্নরা উড়তে উড়তে আটকে পড়েছিলো পাহাড় চূডায়। ঠিক যেমন পাহাড় চূড়ায় আটকে পড়ে মেঘেরা। আমার তোমার আমাদের স্বপ্নরা। রবির প্রথম কিরণের পরশে সে স্বপ্নরা হয়েছিলো স্বর্ণরঙা। আমি হেঁয়ালি মনে পাঁচতারকা হোটেল কক্ষে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে আমাদের সেই
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৪ বার দেখা
| ১৩৩ শব্দ
কোথায় তুমি ?
ওগো প্রিয় আমার, তুমি ছাড়া কেন
কিছুই আর ভাল লাগে না ?
শুধুই চেয়ে থাকি আকাশ পানে
উদাসী মেঘে হই আনমনা।
কৃষ্ণচুড়ার বনে লেগেছে আগুন
সে আগুন আমার মনে জ্বলে,
ছায়াঘন পথের ধারে থাকি বসে
তোমার ছায়া দেখতে পাবার ছলে।
আঁকাবাঁকা পথ ধরে চলতে থাকি
যদি পাই হঠাত তোমার দেখা,
নিশুতি
পথের কথা
কালো চুলের মতো লম্বা রাত নামার পর
আমরা বেরিয়ে পড়ি নতুন পৃথিবীতে
আমরা মানে যতীন, বিভু আর আমি
ধর্মে আমরা পৃথক হলেও একই গাঁয়ে আমাদের বেড়ে ওঠা
একই আলপথে হেঁটে চলা, একই পুকুরে গোসল
তারপর কালো রাতে লম্বা ঘুম একই চৌকিতে
এভাবেই আমরা বড় হতে থাকি
বড় হতে থাকি
এবং বড়
রং নাম্বার
সুনন্দা, বলো তো এক জীবনে রং নাম্বারে আর কতো?
গতরাত থেকে সেই যে বিতৃষ্ণা আমাকে ঘিরে আছে
এতো যে বৃষ্টি হলো তাতেও ধুয়ে গেলো না!
আচ্ছা তোমার সেই চামচিকাটার খবর কিছু জানো?
সেই যে বইয়ের পোকাটা
একাই গরম করে রাখতো পাবলিক লাইব্রেরীর পাঠচক্র
তোমার দিকে কিছুক্ষণ পর পর লজ্জাবতী
আধুনিক গান ♦ তোমাকে জোসনা ভেবে
তোমাকে জোসনা ভেবে রাতকে কাছে আসতে বলি,
জোনাকস্মৃতি খুঁজতে গিয়ে, আমি আমায় হারিয়ে ফেলি।।
* অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে,
কাগজ থেকে শব্দগুলো
হারিয়েছে মেঘ, ছায়ালতা
হাওয়ায় ঘেরা গোলাপ ফুলও
কেউ কি ভাবে এখানে এক পাহাড় ছিল
একটি পাখি দেখতো শুধু চক্ষু মেলি।।
* আমার এখন অনেক
একদিন সিগারেটে চুমুক দিয়েই মারা যাব।
লাল সবুজ সিগন্যাল হাতে দাঁড়ানো লাইন্সম্যান
বেবাক অবাক হয়ে হাত নাড়তে
ভুলে গেলে ছুটতে থাকা ট্রেন ধাঁধায় উধাও।
দুটো ডিম আর পাঁউরুটির মাঝে
ব্ল্যাককফি আর ধোঁয়ায় জারানো হারানো সময়
বাকিসব বর্ণহীন শূন্য।
ফেলে আসা যত ধোঁয়া
ধোঁয়া কাজ, ধোঁয়া কথা, ধোঁয়া প্রতিশ্রুতি
রাতের অন্ধকারে সমুদ্র উপকূলে
ধোঁয়া লাভ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫০ বার দেখা
| ১০৫ শব্দ
শব্দনীড় ব্লগে ঠিক এই মূহুর্তে কতজন উপস্থিত বলুন তো !! অনেকদিন শব্দনীড়ে ব্লগাদের উপস্থিতির এমন স্বতস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখা যায় নি। এসে ফিরে যান।
সেই কাকভোর থেকে বিরামহীন বৃষ্টি আর সাপ্তাহিক ছুটির এই অবসরে আমার মতো ঘরে বাইরে থেকে যে যার সামর্থ্য