গাছ
একদিন পৃথিবী জন্মদিলো গাছেদের।
একটিই মাত্র রং দিলো সবুজ।
বিষ্ণুর নাভীপদ্মে জন্মেছিলো শব্দটা।
চারিদিকে ছায়া দেওয়া, শান্ত গাছেরা।
সূর্য পর্যন্ত একটা সুন্দর পথ করে নিয়েছে।
সবুজ গাছেদের আড়ালে, কখনো আবার
সোনালী শস্যের ভেতর দিয়ে প্রকৃতির হৃদয়ে।
প্রসারিত করা ডালপালা,
একটিই মাত্র রং সবুজ।
যার জন্য হল জল
মাটি
নারী।।
চারুলতা
হাত ফসকে ছুটিতে গেছে যে জল
সেকি আর ফিরবে না?
বসন্তের নামে কতো ফুল ফুটে, আতুরাশ্রম ফেটে বেরিয়ে
আসে কতো জিন,
আমার কী হয়েছে বলতে পারো চারুলতা
আসমানি কি ভুলে গেছে কবিতার ঋণ?
দেখো কিভাবে নেমে যায় জল পাহাড় ছেড়ে
আবার ফিরেও আসে জন্মান্তরে
তখন চোখ কথা বলে উঠে, কথা বলে উঠে
আমিই সেই আহীরী
এক
ঘরের দুটো জানলাই কখনও একসঙ্গে খুলে দিই না আমি। সহ্য করতে পারি না প্রেসক্রিপশান-বহির্ভূত অতটা আলো, যারা তাদের দোলখাওয়া সবুজ ঘরবাড়ি থেকে ছুটে এসে আমার চোখের তারাদুটো খেয়ে নেবে, মমি বানিয়ে দেবে মুখটাকে।
কিন্তু আজ নিরপরাধ অঘ্রাণ-সকালের হলুদ দীপ্তির মধ্যে দাঁড়িয়ে আমি হাট
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৮৪ বার দেখা
| ৯২০ শব্দ