মানুষের জীবন লোভের ভাণ্ডার। যত পায় আরও চায়। সন্তুষ্টি তার জীবনে সাময়িক। তবু সুস্থ থাকার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। বিশেষ করে বয়স যখন চল্লিশ পেরিয়ে যায়।
১। সবসময় পরিমিত আহার করা উচিত। পেট ভরে খাওয়া চলবে না। অর্থাৎ পেটের কিছু অংশ খালি
সত্যকে তুমি ভালোবেসো না
সত্য এখন নির্বাসিত!
সত্য বললে তোমার পিঠে পড়বে চাবুক!
আর যদি ইচ্ছা করে কিংবা ভুলে
কিংবা তোমার শখের বশে
খুব ভালোবেসে একটুখানি বলো মিথ্যা
তাইলে তোমার নিশ্চিত পুরস্কার জুটবে!
আর তুমি পেতে পারো সরাসরি জাতীয় পুরস্কার,
আর তোমার জন্য একনিমিষে খুলে যেতে পারে
আন্তর্জাতিক পুরস্কারের
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৩৭ বার দেখা
| ২৩৭ শব্দ ১টি ছবি
আমার আর মশারি লাগে না
এখন আর আমি রাত জাগি না, রাত্রি জাগে;
দূর পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসা অন্ধকারে
আমার রাত্রিরা খুঁজে ফেরে ধুপছায়া সন্ধ্যাসব;
একটা একটা প্রহর প্রহৃত হয় কালের অকাল
ঘ ন্টা; কেউ কেউ আরতি দেয় বিরল ময়াময়া,
হালে আর কেউ কোনোদিন পানি পায় না!
এদিকওদিক চায়সবদিকে নিসিন্দার
আমার দীর্ঘ ঘুম ভেঙ্গে মনে হল
আরামেই ছিলাম বেশ
আশেপাশে নারী ও পুরুষ কণ্ঠ
উপরে চোখ ধাঁধানো বিকট আলো
আমি অপারেশন থিয়েটারের টেবিলে !
সার্জন মুখ বাড়িয়ে বলল ‘সাকসেসফুল’।
চমকিত উৎফুল্ল মন চা খেতে চাইছে বড্ড ।
পুরুষ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে নিয়ত
গুছিয়ে রাখে ২০ , ৫০ হাজার বা দুইলাখ
ঘোচাতে জঙ্গির নাম
সৈয়দ আবিদ আনোয়ার। এনজিওর প্রকল্প পরামর্শক। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এক নামে চেনে। খ্যাতি, প্রভাব, প্রতিপত্তি, অর্থ-যশ সবই অর্জন করেছেন। ইদানিং অবসর নিবার কথা ভাবছেন।
তিনি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকেন। এগারো তলার ফ্ল্যাটের দখিনমুখী বারান্দায় ইজিচেয়ারে গা এলিয়ে ইন্সট্রুমেন্টাল আর রাগপ্রধান গান শুনেন। পনেরো দিন
হঠাত হঠাত কলম তুলে নিই
হয় আমি তার অন্যতম প্রেমিক
অথবা তার গায়ে পড়া বোন
যখন সব চুপচাপ কিছুদিন
গায়ে চুলকুনি বেড়ে ওঠে
বলি ও পড়শী কথা শোন
খুবলে নিই এন আর আই
নকলেই আভিজাত্য মানি
বিষয়ের মোদের বড় অভাব
খুঁজে পাই না প্রেম ভালবাসা
মনের
ভালো থাকিস তুই
জানিস এখন টুপটাপ শব্দ বাতাসে। আর আমি কান পেতে নিঃশ্বাস বন্ধ করে শুনতে চেষ্টা করছি। যদি তোকে কিছুটা হলেও শোনা যায়। বড় বেশি ভেজা চারপাশ। শব্দেরা তরঙ্গে তরঙ্গে তবু খেলে যায় লুকোচুরি। আমার আঙুলের ডগা বেয়ে ছুঁয়ে যায় মন, চোখ। অনেকটা অবকাশ
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৪১ বার দেখা
| ২২৩ শব্দ
মাদুলী ও বৃক্ষমাটি
মাটির নীচ থেকে পাওয়া মাদুলী’টি হাতে নিয়ে দেখি
তাতে কারো নাম লেখা। দেখি-এটি একদিন যে কারও
গলায় ছিল, সেই কন্ঠদাগও লেগে আছে রূপোর গায়ে।
আমি বৃক্ষের শিথান থেকে পৈথানে যাবার জন্য উঠে
দাঁড়াই। এ বৃক্ষটি গতরাতেই কেটে গেছে কেউ! তার
প্রশাখাগুলো সাক্ষী দিচ্ছে, এই বন দিয়ে হেঁটেছে
গগণে বাদল ভাসে বহুদূর দূরে
কোথায় ঝড়ে ভাবি দু’নয়ন জুড়ে
কখনো রোদ-বৃষ্টি গগণের খেলা
শেষ বিকালে দেখি রংধনুর মেলা।
সষ্ট্রার কুদরতি খেলা এই দুনিয়া ভরা
জগতে যা কিছু তাঁর নিপুন হাতে গড়া
নিশিতে জ্বলে মিটিমিটি আলো ছুড়ে
চাঁদা-তারা দিন-রাত গগণে ঘুরে।
নিশি ধরা আলো ফুটে গগণে চাঁদ হাসে
ফুটফুটে জোসনা নদীর জোয়ারে
রঙ খেলা
জগত জুড়ে রঙ খেলা
যেমন এ জীবন ভেলা
বদলায় রঙ তার সেও অহর্নিশি;
প্রকৃতির শোভা সবুজ
বসন্তের কি সাজগোজ
ফিকে হয় দিনদিন বারোমাসই।
ফুলে ফলে যে শতদল
বুঝে না ছল কত নির্মল
দানেই ওরা পরিতৃপ্ত অনাদিকাল;
জীবন যখনই প্রেমস্নাত
পশুত্ব রঙ যেন পরাভূত
বদলায় সমাজ, বদলায় হালচাল।
হৃদয়েই তো জ্বলে দীপ
নিভে গেলেই ঐ প্রদীপ
বেড়ে উঠে
ভালোবাসা উৎসরিত নৈতিকতা
অত্যন্ত সহজ ভাবে বললে, ভালো’কে ভালো এবং খারাপ’কে খারাপ বলতে পারা বা চিহ্নিত করতে পারাই নৈতিকতা। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে বিষয়টা আপেক্ষিক। শুধু মাত্র আপাত ভালো’কে ভালো মানুষ আর খারাপ’কে খারাপ মানুষ বলাটা যথাযথ নৈতিকতার পরিচয় বহন করে না। দরকার মানুষকে বোঝা।
প্রত্যেকটা মানুষের