এ জীবন আমার নয়
আশ্বাস পেলে ঘোর শত্রুর সাথে মিত্রতার সনদে দিতে পারি সই
এখন শুধু মনের মাঝে তুমি ছাড়া আর নেই কেউ,
আকাশে মেঘেদের লুটোপুটি খেলা আছে, জলে আছে মাছ
বাড়ির উঠোনে এখন নামে সন্ধ্যাতারা, চায়ের কাপে উঠে ঢেউ,
কিছুদিন আগেও এমনটি ছিলো না, এখন সূর্যাস্ত দেখে আনন্দ
কবি তাড়াতাড়ি মরে যাক
দুই
আপনার হার্ট আপনাকে অ্যাটাক করার আগে যেমন একদুবার শাসিয়ে দিয়েছে বুকের মাঝখানে ব্যথার চিউয়িংগাম লাগিয়ে, তেমনি নিজেই নিজের সেকেন্ড-হ্যান্ড হয়ে ওঠা কবিকুল প্রচুর গদ্য লিখতে শুরু করে, ছোটদের জন্যে গল্পছড়া, আর স্বপ্ন দ্যাখে উপন্যাস ছাড়ব বাজারে। ভাবে কিন্তু লেখার সাহস পায়
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২১ বার দেখা
| ৩৬৩ শব্দ
রমনা পার্ক রাজধানী ঢাকার ঠিক মধ্যভাগে নগরের অক্সিজেন সরবরাহকারী হিসেবে নীরবে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। নানা প্রজাতির গাছ, কৃত্রিম হ্রদ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কারণে পার্কটি নগরবাসীর এক প্রিয় ঠিকানায় পরিণত হয়েছে। এখানে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাসহ নানা শ্রেণী মানুষের আগমন ঘটে।
মুনিয়া ও শ্রাবণ নামের এক প্রেমিক-যুগল
ভাবভঙ্গি !!!
বর্তমান ভাবের এই ভুবনে ভাবুকেরা আর ভাব দেখায় না। যারা ভাবে চলে তাদের ভাবের অভাব থাকলেও ভঙ্গির অভাব নেই। ভাবনার দৈন্যতায় ভাবের ভঙ্গি পরিবর্তন হয়ে গেছে ভীষণ ভাবে। কিন্তু ভাবুকদের ভাবের সাথে ভঙ্গির অভাবে ভুল
এ এক আরধ্য পথের আখ্যান
এই তো,
এই পথের ধুলায়
আজও তার নগ্ন পায়ের ছাপ!
মিইয়ে গেছে তো কি হয়েছে?
পদচিহ্ন ধুলার আবিরই তার সাক্ষ্য বহন করে
যদিও কিছু গেছে হাওয়ায় উড়ে!
কিছু গেছে ক্ষয়ে!
জল ধুয়ে ভেসে গেছে কিছু!
তাই তো এই পথেই
তারই অবয়ব যেন আনাগুনায়
নিত্য আলখেল্লায় বাতাস উড়ায় রাতদিন
ক্ষণ
একেমন গৃধু
কি সংসার দিলা গুরু
ক্রোধহিলাই করে গৃধু!
সাজাই আমি ভাল
ভাঙেগ তারা আরো।
ডানে দেখি -বায়ে দেখি
মাটি চন্দন দেহে মনোহিংসে
জ্বালায় যে অনল-
জানি না গুরু-
সেই অনলে পুড়ি দিবানিশি
সংসার সুখের ছল-
শুধুই কি সংসার দিলা গুরু;
চক্ষু দিলা -মনও দিলা আর
দিলা জ্ঞান বৃদ্ধি বিবেক!
তবুও তারা সুখ শান্তি মরণ
ভুলে গিয়ে করে ক্রোধহিলাই
গৃধু