বাউল গান: প্রেম যাচিলাম দ্বারে দ্বারে
প্রেম যাচিলাম দ্বারে দ্বারে , খরিদ কেউ করলো না গো সখি
দুঃখ গেলো না।
মনের মতো মানুষ গো সখি ভবে পাইলাম না।।
১
যারে ভাবলাম আপন বলে
প্রাণ সঁপিলাম চরণতলে
সে করলো ছলনা
সরলে মিশাইলো গরল, আর ফিরে চাইলো না।।
২
দস্তা তামা আর পিতল
দেখতে একই প্রকার
তোমাকে চাই
তোমাকে শুধু একবার ছুঁতে চাই
শুধু একবার।
ওই দূরের পাহাড়ের মতো কতবার
আলতো ভাবে ছুঁয়েছি তোমায়।
বহুবার, বহুভাবে।
শুধু আমিই জানি, যখন তখন।
মন গুটিয়ে নিয়ে আবার ছড়িয়ে দিয়েছি
তোমার মাঝে।
বুকের নদীতে শুধু তোমার চলাচল।
তোমার নামেই চলে শ্বাস প্রশ্বাস।
তোমায় ছাঁয়ায় বাঁচি, অবরে সবরে।
স্বপ্ন মাখি কাঁপতে কাঁপতে।
ছুঁয়ে যেতে চাই আরও গভীর
আফগান থেকে এক কাবুলিওয়ালা এদেশে বেড়াতে এসেছিল। এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অথচ খাচ্ছে না দেখে সে নিজেই দুই হাতে মুখে পুরতে লাগলো। দোকানদার ছুটে এসে তাকে ধরে ফেললো। লোকটি কাবুলী ভাষায় বলতে লাগলো, “নিজেও খাও না আবার অন্যকেও মিষ্টি খেতে
স্বপ্ন বদল নেত্র
সময়ের দাবানলে ইট বদলে ঘর
তবুও কাটেনা তার পায়ের শেকড়
সেই ঘর সেই হাড়িপাতিল দিয়েছিলে মা
খেলতে দিয়ে বুঝিয়েছিল
জীবন যাতনা,
তখন থেকেই ২৫ বছর স্বপ্ন বুনে খেলা,
ভাঙা আয়নায় নিজের আদল
যায় কেটে আজ বেলা।
খেলাঘরে তৃপ্ত সুখে অঙ্কিত যে ঘর
সেই ঘরেতে সবই ছিলো ছিলো না এই বর
তখন ছিলো
আজ আমি আপনাদের এমন দুটি কারেন্সি বা মুদ্রার সাথে পরিচয় করিয়ে দিব, যার মূল্যের সাথে সোনা, রূপা, হীরা, মতির মূল্য খুবই নগণ্য। তো চলুন জেনে নেই সেই মুদ্রা গুলো সম্পর্কে
ক্রিপ্টকারেন্সি বা ডিজিটাল কারেন্সি এমন এক ধরনের মুদ্রা যা কোন থার্ড পার্টি ছাড়াই কম্পিউটার থেকে
ঝরা ফুলের গান
কদমগাছের কদম ফুল
আর নদীর জলে পদ্ম ফুল-
নতুন নতুন দেখে দেখে
বেড়ে যায় কষ্ট অতল!
তুলোর গাছের শিমুল ফুল
গন্ধ সুবাস ঝরে বকুল।
বকুল ঝরা অমাবস্যার একটা তারা
পূর্ণতা পায় না এ আকাশ ছাড়া!
আকাশের বুক জুড়ে কায়ার ছায়া
কে জুড়ায় স্মৃতির মায়া –
শুধু মায়ার জলে উল্টো দুটিচোখ
নতুন নতুন দেখে
অনেক কষ্টে পেয়ে গেছি কয়েকটি দুঃখ
চাইলে তুমি দিয়ে দেবো তা ভেবো না
একটি দুঃখ দিলো আমায় মরা নদী
একটি দুঃখ দিলো আমায় একলা শালিখ
একটি দুঃখ দিলো আমায় জ্যোৎস্না-রাত্রি
একটি দুঃখ তুমি দিতে যদি!
তা না দিয়ে চাইলে দুঃখ কবির কাছে?
দুঃখ ছাড়া কবির বলো কী বা আছে!
–
অনেক কষ্টে পেয়ে
মা’র স্মৃতিকথা
বহুবার ভেবেছি লিখবো কবিতা
মা’গো, তোমায় নিয়ে;
কোথায় পারি ? পাই না শব্দ কথা
অশ্রু পড়ে গণ্ড বেয়ে।
এতো আদর স্নেহ ভালোবাসা মায়া
এতো আপন জীবনে;
কেহ তবে দিতে পারে এতোই ছায়া
কখনো নয় এ ভুবনে।
কতো অবহেলা, কষ্ট পেয়েছ তুমি
তবুও সে মুখখানি;
না মলিন, আমায় দিতে তবে চুমি
নিতে গো আঁচলে টানি।
কালের
মিথিলাকে হারাবার পর, আনাম বছরগুলি পাগলের বেশে কাটিয়েছিল। আক্ষরিক অর্থেই পাগল ছিল সে। সেই সূত্রে দেশের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়িয়েছে। জেলায় জেলায় বন্ধু পেয়েছে।
বিচিত্র সে সব বন্ধুরা ওর।
কেউ পুলিশ কেউ মাঝি। কেউ রেলের শান্টিং মাস্টার তো কেউ ভার্সিটির প্রোফেসর। সবাই-ই বন্ধু।
গল্প|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৬ বার দেখা
| ৮৫৫ শব্দ ১টি ছবি
আমার এবং আমাদের সবার প্রিয় সাহিত্য ব্লগ শব্দনীড়‘কে নিয়ে দুটি কথা-
শুরুতেই শব্দনীড়-এর সকল স্বনামধন্য ও নতুন ব্লগার, কবি, লেখক, গল্পকার, সাহিত্যিক, উপন্যাসিক সহ সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই শব্দনীড়ে’র প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং বিগত পোস্টগুলোতে স্ব স্বকীয় অবদানের জন্য। যথেষ্ঠ মেধা শ্রম মনন এবং রুচির