আমার সাথে তোরা আর দাঁড়াতে পারিস না এক কাতারে
একদম পারিস না!
অপরায়গ হয়ে যদি কখনো বাধ্যগত দাড়িয়েও যাস-
আমি বুঝি, তোদের ভেতরে তখন খুব উসখুস করে!
অস্থির হয়ে যাস- কতক্ষণে কেটে পড়বি, সরে যাবি দূরে
এখন তোরা বেশ অভ্যস্ত মাপ-ঝোপের জীবনে
সিড়ির উচ্চতা , গাড়ী, বাড়ী কত
সাদা ছড়ি
তোমার ভেতরে কোনো ভাল মানুষ দেখি না
তুমি অপরের গাছে জল দাও
নিজেকে ঢেকে রাখো সীমাহীন অন্ধকারে
কাছে গেলে তোমার ক্লিষ্ট হাসি দেখি
নিজের জীবন অপরের জন্যে বাজী ধরা কি ভাল লোকের কাজ?
তুমি নিজেকে যতই লুকোও তোমাকে তবু দেখে ফেলি
কত পরাজয়ের চিহ্ন তোমার চোখেমুখে
কত সংলাপ তোমার ভেতরে
সব
এক বনে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন প্রাণীদের বসবাস। প্রাণীদের বৈচিত্র এত বেশি যে সেখানে সুষ্ঠু ও শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো ছাড়া বনের প্রাণীদের মধ্যে শৃঙ্খলা বজায় রাখা সম্ভব নয়। তাই সবাই মিলে বন রাজ্যে একটা শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলার উদ্যোগ নিল। যথা উদ্যোগ তথা বাস্তবায়ন।
বদলতে হুয়ে
নিত্য নিতি মানুষ বদলে যায়
পার্সনিফিকেসনের চরম
অনেকটা নেশার ঘোরে গোঁজামিল দেবার মত
ব্রেনের যেটুকু স্পেস আছে আরও কিছু নেবার মত,
সব গো, গোয়িং, গণ !
তখন বুড়ি দাইয়ের মত বলতে হয়, “সবটুকু নিলাম।”
আজ যে আকাশ, কাল সে বাতাস,
পরশু পাহাড়, তরশু সমুদ্দুর
নরশু যদি তবুও বেঁচে থাকে মালটাকে
জ্যান্ত তুলে
কখন হবে ভাগ্য প্রসন্ন নেই জানা
সহস্র মানুষ আজ করে কিল বিল
শুকিয়ে গেছে গ্রামগঞ্জের খাল বিল;
সবুজ বনানী নেই সে আগের মত
ঘরবাড়ি গজিয়েছে তাও শত শত।
এক চিলতে ফাঁকা নেই নেব নিঃশ্বাস
মেলে না বড় আপন করি যে বিশ্বাস;
বস্তা ভরা মিথ্যে আশ্বাসেও কানে জ্বালা
ছলনা এতই মনে হবে প্রাণঢালা।
শত
আমার ভুলে থাকা মন-৫
জানিস মন আজ বিকেলের বৃষ্টিতে খুব ভিজলাম, বৃষ্টির জলে অনেকটা ধুয়ে গেছে আমার কষ্টেরা। বার বার মনে করেছি তোকে। জানি অনেক লেখার মতন এ লেখাও পাবে না তোর ছোঁয়া। তবু আজ চোখ দুটো বড় টলটলে দিঘী। ডুব জলে সেই কবে আনমনা
জীবন|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৪৫ বার দেখা
| ২৪৭ শব্দ
জলবিম্ব ভেসে ওঠে, দুলে যায় দলে দলে অনেক চিত্রপট –
দেখি আমার অবয়ব? ঠিক আমি নই…আমার মত দু’পেয়ে মানুষ;
তবু সে যে আমার বাংলাদেশ। নিত্য অহংকারে আমারই বাংলাদেশ।
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি
বৃষ্টির পানি যার গায়ে পড়ে সে-ই তো মানুষ
রোদ যার গায়ে লাগে সে-ই তো মানুষ
ঝড়ে যার চোখে ধুলি পড়ে সে-ই তো মানুষ
যে একটু কাঁদতে পারে হাসতে পারে
সে-ই তো মানুষ
যার গায়ে ধুলি লাগে সে-ই তো মানুষ
জীবনে চলার পথে যার গায়ে কলঙ্ক লাগে
সে-ই তো মানুষ
সবাই
ঊর্ণি চূর্ণী ১১
একাডেমির ভেতরে তখনই গমগম মাইক
টুকরো রসিকতা আর কবিতার মোচ্ছব,
চতুর্থ সারির কোণ আড়চোখে চেয়ে দেখে দ্বিতীয়র প্রথম চেয়ার,
মঞ্চে উত্তরীয়, ফুল আর চেনা অচেনা হাসি হাসি মুখ;
একাডেমির বাইরে তখন ঝমঝম বৃষ্টির সাথে
সঙ্গত করে রাধাকান্ত নন্দী,
দুই থামের আধো আবছায়া সাক্ষী রাখে
পাগলপ্রায় মফস্বলী চুমু।
রফিকের বউটা বেশ নাটুসনুটুস
দেখতেও চমৎকার,
পড়নে তাহার চকচকে শাড়ি
দেখা যায় এপারওপার ।
ঈদ আনন্দে সেঁঝেগুঝে দুজন মিলে
যায় হাত ধরে,
বউয়ের সৌন্দর্য দেখিয়ে সবাইকে
ধন্য মনে করে।
বউটা ও বেশ আধুনিক, ডিজিটাল
ঘোমটা নেই মাথায়,
এমন সুন্দর শাড়ি পড়েছে সে
পাহাড় পরবত দেখা যায়।
এসব দেখে পাড়ার লোকে বলে
যাচ্ছেরে এক