বুঝে গেছি
আর্ট কলেজের বারান্দাটায় দাঁড়িয়ে
দ্যাখি আর ভাবি, বৃক্ষ ডাল পালায়;
লাল সবুজ পাখি এক, যাচ্ছে গেয়ে
মূর্খ আমি, নেই জ্ঞান কাব্য কলায়।
কত উজ্জ্বল, বাঙালি নবীন সন্তানেরা
বাংলার কাননে যেন ফুটন্ত গোলাপ
কথা বলে তার চিত্রকলা, অর্থে ভরা
আর নামে কবিতা লিখি বকি প্রলাপ।
ওদের তুলিতে আছে, একি সে যাদু
মগজে
সাজ্জাদ হোসেন একটা কর্পোরেট হাসপাতালে চাকুরী করেন, একাউন্টস বিভাগের জুনিয়র এক্সিকিউটিভ। ভালো বেতন পান, ওভারটাইমও পান- তাই ডিউটি টাইম আর সাপ্তাহিক ছুটির ঠিকঠিকানা নাই।
বাড়ির বাজার সাজ্জাদকেই করতে হয়। তিন মাস আগে বাজার করতে গিয়ে ব্যাপারটা প্রথম ঘটে। সে তিন কেজি ফার্মের মুরগি কিনেছে।
যদি প্রয়োজন হয়
যে শাপলা শালুক ফুটে আছে হাকালুকি হাওরে, তাকে সাক্ষী রেখে
আমি লিখতে পারি আমার কবিতা। যে শহীদ মিনারের পাদদেশে
ছায়া রাখছে দুপুরের চড়ুই- কিংবা যে স্মৃতিসৌধের চূড়ায় স্মৃতি
উড়িয়ে দিচ্ছে প্রতিবেশী দোয়েল, আমি তার স্বরসঙ্গীত নিয়েও
লিখতে পারি গানের অন্তরা। অথবা ভৈরবী সুর দিয়ে এই