আজ বিজয়া দশমী। সকাল থেকে সুশান্ত প্রিয়ন্তীকে কয়েকবার মোবাইল করেছে, কি রে কখন আসছিস্? নাকি আমি গিয়ে নিয়ে আসবো?
না রে আমাকে নিতে আসতে হবে না। আমি নিজেই যেতে পারবো।
বিকেলবেলা প্রিয়ন্তী বাবাকে পূজা দেখার কথা বলে বের

চিঠি (১) প্রিয় আলেয়া,
অনেক দিন হয় তোমার খবর থেকে আমি বঞ্চিত। সেই গ্রীষ্মকালীণ ছুটি হলো! আশা করি মহান আল্লাহর অশেষ দয়ায় ভালো আছ। এরপর যা বলতে চাই আলেয়া, আমি প্রাণের গোপন গহিন থেকে, ভালোবাসী তোমাকে। কেনো ভালোবাসী তোমাকে তা কী জানো? বিষয়টি আমি খোলাসা করেই

সে বছরের তখন ছিল মধুমাস। আমাদের আম কাঁঠালের গাছগুলাতে সে বছর এত বেশি ফলন হইছিল যে আম্মা শুধু বলত, কোন বিপদ আসে আল্লায় জানে, এত ফলন ত ভালোনা। আম্মার সে আশংকা একরাতে সত্যি হয়ে গেল যখন আব্বা তার ছেলের বয়েসি একটা বৌ নিয়া

আমি এমন ব্যবস্থা রেখেছি
সব তান্ত্রিক নিভে গিয়েও আমার ধুনি জ্বলে!
মেঘের গর্জন শেষে মৃদু হাসি বইতে থাকে — ভোর,
আমি এমন লাইনঘাট করেছি
যোগ ও মায়া — দুটির একত্র বলে
নিজেকে উদ্ধার করেছি, আমার
রতিমোক্ষ শরীরে হয়েছে
আর মন ধুনুচিধোঁয়ার মতো অনর্গল ভয় তুলে তুলে
ওই দেখো, ভস্মমাখা ছাই
চলাচলই আমার

১১।
ভরা পূর্ণিমার রাত। আটনাগো গ্রামে বুজিবার বাড়িতে সন্ধ্যার একটু পরে প্রতিদিনের মত সবাই খেয়ে দেয়ে যার যার ঘরে শুয়ে পড়েছে। মালাইকাও এসে ওর ঘরে শুয়ে মা বাবার নাক ডাকার অপেক্ষা করছে। একটু পরেই মা বাবা দুইজনেরই

দ্রোহে নেই
বিদ্রোহেও নেই সন্ধিতে আছি; ভাঙ্গতে পারিনা
তাই
নির্মাণে আছি। সৃষ্টির আনন্দ শুধুই নির্মমতায়? নয়নমোহন ওই যে কাঠঠোকরা পাখিটি — সেও কেমন নিষ্ঠুর হয়ে ওঠে !
ঠোঁটের আদরে আদরে ছিন্ন করে গাছের বাকল
বৃক্ষের পাঁজর ভাঙ্গে ঠোকরে ঠোকরে। শেষপর্যন্ত—-
ঠাকুরমার ঝুলির ছেঁড়া পাতাগুলো প্রবল বাতাসে উড়ে যেতে থাকে
সেই সুনসান মাঠে–হতবিহ্বল পাঠক ছাড়া আর কেউ

রাতের আধারে হেটেছি সীমারেখা অবধি
আধারের ওপাশে নয়ন তুলেছি
অপেক্ষার প্রহর গুনেছি
নীলের মাঝে তারকা দেখেছি
ছুতে পারিনি, ক্লান্ত হয়েছি
ভোরের আলোয় আবার এসেছি।

বঙ্গবন্ধু, তোমায় হৃদয়ে নিয়ে
চলছে ধন্য এ জীবন;
যতই আসুক ঝড় ঘনিয়ে
যতই আসুক দুর্বার সমীরণ,
থামাতে পারবে না কিছুতেই জাগরণ
এ জীবন চলবে – চলবেই আমরণ;
তুমি আছো কাণ্ডারি হয়ে
ডুবাতে পারবে না তরী অশনিহনন;
বঙ্গবন্ধু, তোমায় হৃদয়ে নিয়ে
চলছে ধন্য এ জীবন।। আসুক যতই কালো রাত,
আনবো আমরা নতুন প্রভাত;
বুকে আছে অসীম সাহস,
শত্রুর

মধ্যযুগে বাংলা সনের প্রচলনের আগে কৃষি ও ভূমি কর বা খাজনা আদায় করা হতো ইসলামিক হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুসারে। কিন্তু চাষাবাদ করা হতো সৌর বছর অনুযায়ী। কারণ চন্দ্র ও সৌর বছরের মধ্যে ১১ বা ১২ দিনের পার্থক্য ছিল। ফলে ৩১ টি চন্দ্র বছর ৩০ টি

আরেকটি বাংলা বছর চলে গেল। আর কয়েকদিন পরেই বাংলা নববর্ষ। ১৪২৪ বঙ্গাব্দ কড়া নাড়ছে আমাদের দরজায়। কবিগুরু বলেছেন- এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ/ তাপস নিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,/ বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক/ যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে

স্রষ্টার প্রতি সৃষ্টির
আনুগত্যই প্রধান।
শুধু দাসত্ব করার জন্যই
সৃষ্টি করেছেন জ্বীন,ইনসান।
জীব,জন্তু, গাছ,সাগর,নদী,চাঁদ,সুরুজ
তামাম দুনিয়া জাহান।
প্রত্যেকেরই কালেমা আছে,
জপ করে দিনমান।
অঙ্গিকার নিয়েছেন সব রূহ থেকে
লা শারিক আল্লাহ,তিনিই মহান।